দ্য লাস্ট কিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''দ্য লাস্ট কিস'' ঢাকা থেকে নির্মিত প্রথম নির্বাক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। <ref> http://arts.bdnews24.com/?p=1757 </ref> ইস্ট বেঙ্গল সিনেমাটোগ্রাফ কোম্পানির প্রযোজনায় অম্বুজপ্রসন্ন গুপ্ত নির্মাণ করেন নির্বাক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র "দ্য লাস্ট কিস"। <ref> http://www.kalerkantho.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=16-11-2010&feature=yes&type=gold&data=Book&pub_no=341&cat_id=3&menu_id=82&news_type_id=1&index=10 </ref>
==নির্মান কাল==
১৯২৭ সালের দিকে "দ্য লাস্ট কিস" -এর চিত্রগ্রহণ শুরু হয়। <ref> http://arts.bdnews24.com/?p=1757 </ref>
==চিত্রশিল্পী==
নবাববাড়ির খাজা আজমল, খাজা আদিল, খাজা আকমল, খাজা নসরুল্লাহ, খাজা অজয়, খাজা আকিল, খাজা জহিরে, খাজা শাহেদ, শৈলেন রায় বা টোনা বাবু ছিলেন এই চলচ্চিত্রের অভিনেতা। <ref> http://www.kalerkantho.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=16-11-2010&feature=yes&type=gold&data=Book&pub_no=341&cat_id=3&menu_id=82&news_type_id=1&index=10</ref>
৭ নং লাইন:
ঢাকা শহরের প্রাকৃতিক দৃশ্যসংবলিত "দ্য লাস্ট কিস" ছবির দৃশ্য ধারণ করা হয় মতিঝিল, দিলকুশা, শাহবাগ, নীলক্ষেত ও আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয়ের কাছে নবাবদের বাগানে। এ ছবির চিত্রগ্রহণের কাজ শেষ হতে প্রায় এক বছর সময় লেগেছিল।
==নায়ক ও নায়িকা==
''দ্য লাস্ট কিস'' ছবিতে নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন ঢাকা নবাব পরিবারের সদস্য খাজা আজমল ও নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করেন ললিতা বা লোলিটা বা বুড়ি।<ref> http://arts.bdnews24.com/?p=1757 </ref> ললিতা ছিলেন বাদামতলী পতিতালয়ের একজন যৌনকর্মী। চারুবালা, দেববালা (দেবী) নামের আরও দুই যৌনকর্মী এতে অভিনয় করেন। হরিমতি নামে একজন অভিনেত্রীও এতে অভিনয় করেন। একবছর পর লোলিটা তার আগের পেশায় ফিরে যান। <ref> http://arts.bdnews24.com/?p=1757 </ref>
==কারিগরি ব্যবস্থাপনা==
ঢাকায় চলিচ্চিত্রটির শুটিং হলেও প্রিন্ট ও প্রসেসিং হয় কলকাতায়। ১২ রিলের ছবিটি ১৯৩১ সালে এই চলচ্চিত্র মুক্তি পায় ঢাকার মুকুল হলে (অধুনা আজাদ হল)। এর প্রিমিয়ার শো উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার (১৮৮৮-১৯৮০)। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (১৯৩৬-১৯৪২) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রিলিজের সময় নির্বাক এ ছবি বাংলা, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় সাবটাইটেল করে দেওয়া হয়েছিল। প্রায় এক মাস এ ছবির প্রদর্শনী চলে। <ref> http://www.kalerkantho.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=16-11-2010&feature=yes&type=gold&data=Book&pub_no=341&cat_id=3&menu_id=82&news_type_id=1&index=10 </ref>