রাগবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ভূমিকাংশ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
১০ নং লাইন:
 
== বিবরণ ==
মাঠে দু'টি দল একে-অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। খেলা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্যে একজন [[রেফারী]] পরিচালক হিসেবে রয়েছেন। মুদ্রা নিক্ষেপ বা টসের মাধ্যমে বলে লাথি মারার জন্য একটি দলকে নির্বাচিত করা হয়। প্রতি অর্ধে খেলার মধ্যমাঠ থেকে একজন খেলোয়াড় বলে লাথি মেরে খেলা শুরু করেন। তবে লাথি মেরে বলকে অবশ্যই প্রতিপক্ষের এলাকায় ১০ মিটারের অধিক দূরত্ব অতিক্রমণ করাতে হয়। সচরাচর সাধারণ কৌশল হচ্ছে বলকে যতোটা উঁচুতে সম্ভব লাথি মেরে প্রতিপক্ষের উপর আধিপত্য বিস্তারের জন্য চেষ্টা চালানো। প্রত্যেক দলেই ১৫ জন [[খেলোয়াড়]] থাকে। সাধারণতঃ ৮জন আক্রমণে ও ৭জন রক্ষণাত্মক ভঙ্গীমায় খেলে থাকে। বলের উভয় প্রান্ত কিছুটা তীক্ষ্ণ প্রকৃতির হয়। [[ফুটবল]] মাঠের ন্যায় রাগবি খেলার মাঠও চতুর্ভূজ আকৃতির। তবে, মাঠের দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার (১০৯.৩৬ গজ) এবং প্রস্থ ৬৯ মিটারের (৭৫.৪৬) বেশী হতে পারবে না। মাঠের উভয় অংশের শেষ প্রান্তে খুঁটি দিয়ে গোলপোস্ট তৈরী করা হয় যা ইংরেজি ''এইচ'' (H) অক্ষরের ন্যায়। এছাড়াও, [[ইন-গোল]] শিরোনামে একটি এলাকা রয়েছে। খেলোয়াড়েরা বলকে ইন-গোলে নেয়ার প্রাণান্তকর চেষ্টা চালায় এবং বলকে মাটিতে রাখে। কোন কারণে তা করতে পারলে ''ট্রাই'' নামে ফলাফলে অন্তর্ভূক্ত হয়। তারপর ট্রাই থেকে গোল করার চেষ্টা করে সফলকাম হলে গোল নামে অভিহিত হয়। গোল করার জন্যে বলকে লাথি মেরে এইচের অভ্যন্তরের উপরিভাগে প্রবেশ করায়।
 
গোল করার চেষ্টা কিংবা গোল করা থেকে বিরত রাখার উদ্দেশ্যে খেলোয়াড়গণ একে-অপরকে বাঁধা দেয়। কিন্তু রাগবি খেলায় বাঁধা দেয়ার অর্থ হচ্ছে বিপক্ষের খেলোয়াড়কে ধরে রাখা, নড়াচড়া করতে না দেয়া কিংবা মাটিতে ফেলে রাখা। এ ধরনের বাঁধা সচরাচর অন্যান্য খেলায় তেমন দেখা যায় না।