বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
দ্বিতীয় খণ্ড
২০ নং লাইন:
 
তফসিলে বর্ণিত বন্যপ্রাণীর ইংরেজি ও [[দ্বিপদ নাম|বৈজ্ঞানিক নাম]] দেওয়া হয়েছে। কোন কোন প্রজাতির প্রচলিত বাংলা নাম বর্ণিত হয়েছে। কোথাও পরিবার বা বর্গের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এসব নামের বানানে অসংখ্য ভুল রয়েছে। এসব নাম সংযোজন করার ক্ষেত্রে কোন শ্রেণীবিন্যাস নীতিও অনুসরণ করা হয় নি। উপরন্তু এমন কিছু প্রজাতির নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যাদের বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। মাউস হেয়ার (''Ochotona roylei'') কোন কালেই বাংলাদেশের সীমানায় ছিল না, তবুও তফসিলে প্রাণীটি অন্তর্ভুক্ত।<ref name="রেজা">ডাঃ মোঃ আলী রেজা খান, ''বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী: তৃতীয় খণ্ড'' (ঢাকা: বাংলা একাডেমী, ১৯৮৭), পৃ. ১০৯।</ref> এছাড়া কিছু কিছু প্রজাতিকে লাইসেন্সের মাধ্যমে শিকার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে যারা [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ]] কর্তৃক [[মহাবিপন্ন]] বলে ঘোষিত হয়েছে, যেমন- [[বেয়ারের ভুতিহাঁস]]।
 
=====দ্বিতীয় খণ্ড=====
 
এই খণ্ডে বিশেষ কোন প্রাণীর নাম উল্লেখ না করে বাংলাদেশের সেই সব প্রাণীর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ হয়েছে যাদের মারার জন্য বিশেষ পরিস্থিতি ও অনুমতি লাগবে। যদি দেখা যায় যে কোন একটি প্রজাতির সংখ্যা কোন একটি অঞ্চলে এমনভাবে বেড়ে গেছে যে তা ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায় অথবা জনজীবনের উপর হুমকি হয়ে দাঁড়ায় (যেমন মানুষখেকো বাঘ, পাগলা হাতি ইত্যাদি) তখন প্রধান বন্যপ্রাণী সংরক্ষক (চিফ ওয়াইল্ড লাইফ ওয়ার্ডেন) সেসব প্রাণী শিকারের জন্য অনুমতি দেবেন। তিনি আরও বলে দেবেন কোন মৌসুমে ও কোন এলাকায় ঐসব প্রাণী শিকার করা যাবে।<ref name="রেজা"/>
 
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}