বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AhMinhaj (আলোচনা | অবদান)
→‎বিসিএস প্রস্তুতি: নতুন অনুচ্ছেদ
Ragib (আলোচনা | অবদান)
AhMinhaj-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Wikitanvir-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
 
৩১ নং লাইন:
 
প্রিয় মিনহাজ, আমি দেখলাম আপনি [[আলাপ:প্রধান পাতা|আলাপ:প্রধান পাতায়]] জিব্রাল্টার প্রণালী সম্পর্কিত কিছু লেখা যোগ করেছেন। অনুগ্রহপূর্ব খেয়াল করুন যে, [[আলাপ:প্রধান পাতা]] শুধুমাত্র [[প্রধান পাতা]] সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন, মন্তব্য বা পরামর্শের জন্য নির্ধারিত। আপনি এই প্রণালী সম্পর্কিত লেখা যোগ করতে পারেন [[জিব্রাল্টার প্রণালী]] নিবন্ধে। আশা করি উইকিপিডিয়ায় আপনার সম্পাদনা আনন্দময় হবে। যেকোনো প্রশ্নে নির্দ্বিধায় আমাকে বা [[উইকিপিডিয়া:অভ্যর্থনা কমিটি|আমাদের অভ্যর্থনা কমিটির]] কাউকে প্রশ্ন করুন। ধন্যবাদ! — [[ব্যবহারকারী:Wikitanvir|তানভির]] • [[ব্যবহারকারী আলাপ:Wikitanvir|আলাপ]] • ০৮:১৪, ১৭ জুলাই ২০১২ (ইউটিসি)
 
== বিসিএস প্রস্তুতি ==
 
<মিনহাজ,গনিত বিভাগ,শাবি,সিলেট>
যারা আসন্ন ৩৪ তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করছেন, তাদের জন্য প্রাথমিক বাছাই (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষা। কেমন হবে প্রস্তুতিপর্ব, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পরীক্ষার্থীদের অনেকেই। তবে ভালো প্রস্তুতি সত্ত্বেও কৌশল, বুদ্ধিমত্তা ও সময়ের সদ্ব্যবহারের অভাবে প্রাথমিক পর্ব থেকেই ছিটকে পড়েন অনেকেই। এতে উত্তীর্ণ হলেই কেবল পরবর্তী ধাপ লিখিত পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। তাই বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে দেশের প্রথম শ্রেণীর চাকরি ও সম্মানের অধিকারী হওয়ার স্বপ্ন থাকলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার তুমুল প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার কোনো বিকল্প নেই।
 
== পরীক্ষা পদ্ধতি ==
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীকে একটি ছাপানো প্রশ্নপত্র দেয়া হবে। সেই সঙ্গে দেওয়া হবে উত্তরপত্রের ওএমআর (অপটিক্যাল মার্ক রিডার) ফরম। এ ফরমেই আপনাকে উত্তর করতে হবে। পরীক্ষা হয় ১০০ নম্বরের এমসিকিউ (মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন) ধরনের, প্রশ্ন ১০০টি। প্রশ্নপত্রে প্রতিটি প্রশ্নের নিচে সাধারণত চারটি করে বিকল্প উত্তর থাকে। তার মধ্যে যে উত্তরটি সঠিক বলে মনে হয়, সেটি শনাক্ত করে ওএমআর ফরমে পেনসিল দিয়ে বৃত্ত ভরাট করতে হবে। যেমন কোনো প্রশ্নের উত্তর দ্বিতীয়টি সঠিক বলে মনে হলে উত্তরপত্রের নির্ধারিত দ্বিতীয় ঘরের বৃত্ত ভরাট করতে হবে। পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১ নম্বর দেওয়া হবে। তবে ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য আধা (০.৫) নম্বর করে কাটার নিয়ম করা হয়েছে। পরীক্ষা দিতে হবে এক ঘণ্টা সময়ের মধ্যে।
 
=== যেসব বিষয়ে প্রশ্ন হবে ===
বিগত বছরগুলোর মতো এবারও বিসিএস প্রিলিমিনারি অবজেকটিভ পরীক্ষায় সাধারণ বাংলা, সাধারণ ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং মানসিক দক্ষতা ও গাণিতিক যুক্তি প্রভৃতি বিষয়ের ওপর প্রশ্ন করা হবে। সাধারণ জ্ঞান অংশে বাংলাদেশ বিষয়াবলি ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি- এই দুটি অংশ থেকেই প্রশ্ন থাকবে। প্রিলিমিনারি অবজেকটিভ পরীক্ষায় এসব বিষয়ের ওপর মোট ১০০টি প্রশ্ন থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে সাহিত্য ও ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন করা হলেও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে সামপ্রতিক অনেক বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। তাই এ ক্ষেত্রে সব সময় হালানাগাদ তথ্য জানা থাকতে হবে। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং মানসিক দক্ষতা ও গাণিতিক যুক্তি বিষয়ে প্রতিবছরই প্রায় একই ধরনের প্রশ্ন থাকে। এ বিষয়গুলো একটু ভালোভাবে ঝালিয়ে নিতে হবে।