বিপণন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) অ Yahia.barie ব্যবহারকারী বাজারজাতকরণ পাতাটিকে বিপণন শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন |
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
'''
{{cquote|সংগঠন ও স্টেক হোল্ডারদের সুবিধার্থে ক্রেতা সম্পর্কভিত্তিক ব্যবস্থাপনা এবং ক্রেতা সৃষ্টি, যোগাযোগ স্থাপন ও ভ্যালু প্রদানের লক্ষ্যে সম্পাদিত সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং প্রক্রিয়ার সমষ্টিকেই বাজারজাতকরণ বলে।<ref name="MktMgt"/><ref name="বাজারজাতকরণব্যবস্থাপনা">''বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনা'', মো: জাহিদ হোসেন শিকদার, দেওয়ান জোবাইদা নাসরীন, মো: মঞ্জুরুল আলম; কাজী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: জানুয়ারি ২০০৬। পরিদর্শনের তারিখ: এপ্রিল ১৭, ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>}}
==
* প্রয়োজন, অভাব ও চাহিদা
* বাজারজাতকরণ অর্পণ
৯ নং লাইন:
* বাজারসমূহ
==
বাজারজাতকরণ ১০টি বিষয় বা দশ ধরণের সত্তা বাজারজাত করে থাকে<ref name="MktMgt"/>:
{| class="wikitable"
৩৪ নং লাইন:
|}
==
{{মূল নিবন্ধ|বাজারজাতকরণ মিশ্রণ}}
==
বাজারজাতকরণ দিনে দিনে তার ধারণাগত উন্নয়নের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। বাজারজাতকরণের উন্মেষের সূচনালগ্নে ক্রেতাকে যেভাবে দেখা হতো, আজ, বাজারজাতকরণের যুগে ক্রেতাকে তার সম্পূর্ণ বিপরীতভাবে দেখা হয়। আর এভাবেই বাজারজাতকরণ কতিপয় মতবাদ বা তত্বে যুগে যুগে আলাদা হয়ে গেছে।
===উৎপাদন মতবাদ===
৪৮ নং লাইন:
===বিক্রয় মতবাদ===
''ক্রেতা ততক্ষণ কোনো পণ্য ক্রয় করবে না, যতক্ষণ কোম্পানীর পক্ষ থেকে পণ্যের পক্ষে জোরালো প্রচার ও প্রসার কার্যক্রম হাতে না নেয়া হয়''- এমনটাই ধারণা বিক্রয় মতবাদের (Selling Concept)। সাধারণত সচরাচর প্রয়োজন হয়না বা কেনা হয়না এমন পণ্যের ক্ষেত্রে বিক্রয় মতবাদ কাজে লাগানো হয়; যেমন: বীমা পলিসি, বিশ্বকোষ ইত্যাদি। আবার অনেক কোম্পানীর, চাহিদার চেয়েও যোগান বেশি দেবার ক্ষমতা থাকলে তারাও বিক্রয় মতবাদ ব্যবহার করে। কিন্তু বিক্রয় মতবাদ অনেকাংশেই ব্যবসায়িক ধ্যান-ধারণার মতবাদ; এতে অনেক সময়ই যা উৎপাদন করা হয়, তা বিক্রয় করার চিন্তা করা হয়, কিন্তু বাজার যা চায়, তা বিক্রয় করার চিন্তা করা হয় না।
===
বিক্রয় মতবাদের ক্ষীণদৃষ্টিকে সামলে নিয়ে জন্ম হয় বাজারজাতকরণ মতবাদের (Marketing Concept)। [[১৯৫০]] খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝিতে উদ্ভব হয় এ মতবাদের। এ মতবাদ মতে, ''ক্রেতাদের চাহিদা ও সন্তুষ্টির নিমিত্তেই লক্ষ্যার্জন করতে হয়''। বিক্রয় মতবাদের 'পণ্যের জন্য ক্রেতা' ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে 'ক্রেতার জন্য পণ্য' ধারণার মতো যুগান্তকারী অথচ সম্পূর্ণ বিপরীত ধরণার জন্ম দেয় এই মতবাদ। কিন্তু এ মতবাদও শুধুমাত্র ক্রেতা-ভোক্তা, আর কোম্পানীর বাইরে আর কিছু নিয়ে ভাবে না, তাই এই মতবাদও সর্বাধুনিক মতবাদ নয় বলে অনেকে মনে করেন।<ref name="KotlerIntro"/>
===সামাজিক
[[১৯৭০]] খ্রিস্টাব্দের পর সমাজের উপযোগিতা, স্বার্থ বিবেচনা করে যে বাজারজাতকরণ মতবাদের উন্মেষ ঘটে তা সামাজিক বাজারজাতকরণ মতবাদ (Social Marketing Concept) হিসেবে পরিচিত। এই মতবাদ অনুসারে ক্রেতা-ভোক্তা, কোম্পানীর পাশাপাশি সমাজের, ভালোর এবং নৈতিকতার দৃষ্টিতে বাজারজাতকরণ পরিচালনার ধারণা উৎপত্তিলাভ করে। এতে মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি সমাজের কল্যাণ মুখ্য হয়ে ধরা পড়ে।<ref name="KotlerIntro"/>
===সামগ্রিক
কিন্তু অপরাপর সকল মতবাদই কোনো না কোনো দৃষ্টিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় বলে এই ফাঁক পূরণ করতে একবিংশ শতাব্দিতে উদ্ভব হয় সামগ্রিক বাজারজাতকরণ মতবাদের (Holistic Marketing Concept)। এই মতবাদে মনে করা হয়, বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে সংঘটিত সকল ঘটনা বা কর্মকান্ডেরই একটি বৃহৎ, সমন্বিত ও সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকা উচিত।<ref name="MktMgt">''Marketing Management'' (12th Edition), Philip Kotler & Kevin Lane Keller, Prentice Hall India, ISBN 81-203-2799-3; প্রকাশকাল: ২০০৬। পরিদর্শনের তারিখ: এপ্রিল ১৭, ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref> এই মতবাদ মূলত বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমস্যা ও জটিলতা নিরসনে সহায়তা করে। এই মতবাদে মূলত চারটি অংশকে প্রাধান্য দেয়া হয়:
* সম্পর্ক বাজারজাতকরণ
৭৬ নং লাইন:
==বহিঃসংযোগ==
{{Wiktionary|
{{wikiquote}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাজারজাতকরণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ব্যবসায়]]
[[বিষয়শ্রেণী:বিপণন]]
[[af:Bemarking]]
|