এ দেশ তোমার আমার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৮ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
{{spoiler}}
প্রলয়কারী [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। বিশ্বযুদ্ধ অবসানের সঙ্গে সঙ্গে পাক-ভারত উপমহাদেশে শুরু হয় এক নতুন সংগ্রাম। সে সংগ্রাম পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো সংগ্রাম- সে দাবী দেশের আজাদীর, মানুষের বেঁচে থাকবার। সে সংগ্রাম যখন দেশের প্রতি গ্রামে, প্রতিটি গৃহে ছড়িয়ে পড়ে সেই ১৯৪৭ সালে এই গল্পের শুরু- পূর্ব বাংলার অসংখ্য গ্রামের মাঝে একটি গ্রাম কাপাশ তলিতে। সে গ্রামের পরোপকারী জমিদার বিপত্নীক খান বাহাদুর আব্দুল আজিজ আজ মৃত্যুশয্যায়। জমিদার মৃত্যুকালে জমিদারীসহ তার একমাত্র মেয়ে শাহানাকে তুলে দেন ছোট ভাইয়ের হাতে। শাহানাও তার বাবার মতো পরোপকারী। গ্রামের সংগ্রামী বীর সন্তান হারুনের সাথে ভাললাগা থেকে ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওরা দুজনে মিলে সবসময় যে কোন সংকটে গ্রাম ও গ্রামের মানুষের পাশে থাকতে চায়। বাঁধ ভেঙ্গে গ্রামে পানি প্রবেশ করতে থাকে। হারুন গ্রামের সবাইকে একত্রিত করে নতুন বাঁধ দিতে চাইলে- শাহানার চাচা জমিদার ও তার খাস চামচা কানুলাল বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে বাঁধের কাজে বাধা দেয়। পরিশেষে সততা ও জনতার দুই শক্তি মিলিত হয়ে সব বাধা অতিক্রম করে নতুন বাঁধ দিয়ে গ্রামকে রক্ষা করে সবাই।
 
-পরিশেষে সততা ও জনতার দুই শক্তি মিলিত হয়ে সব বাধা অতিক্রম করে নতুন বাঁধ দিয়ে গ্রামকে রক্ষা করে সবাই।
 
== প্রেরণা ==