ছুটির ঘণ্টা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কিছু সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
| producer = বমলা সাহা
| writer = [[আজিজুর রহমান]]
| starring = [[রাজ্জাক]]</br>[[শাবানা]]</br>[[সুজাতা]]</br>[[শওকত আকবর]]</br>[[খান আতাউর রহমান]]</br>[[সুমন]]</br>এ টি এম শামসুজ্জামান</br>রবিউল</br>শর্ব্বরী
| music = [[সত্য সাহা]]
| cinematography = সাধন রায়
২৪ নং লাইন:
| imdb_id =
}}
'''ছুটির ঘন্টা''' ({{lang-en|Chhutir Ghanta - ''When The Bell Rang''}}) এটি [[১৯৮০]] সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী [[চলচ্চিত্র]]।<ref>[http://www.banglacommunity.com/showbiz-talk/2017.htm বাংলা চলচ্চিত্র ছুটির ঘন্টা (১৯৮০)]</ref> ছবিটি পরিচালনা করছেনকরেছেন [[আজিজুর রহমান।রহমান]]। ঈদের ছুটি ঘোষণার দিন স্কুলের বাথরুমে সকলের অজান্তে তালা বন্ধ হয়ে আটকে পড়ে একটি ১২ বছর বয়সের ছাত্র,ছাত্র। আর তালা বন্ধ বাথরুমে দীর্ঘ ১১ দিনের ছুটি শেষ হওয়ার প্রতিক্ষার মধ্যে দিয়ে হৃদয় বিদারক নানা ঘটনা ও মুক্তির কল্পনায় ১০ দিন অমানবিক কষ্ট সহ্য করার পর কিভাবে একটি নিষ্পাপ কচি মুখ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে এমনই একটি করূন দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে। ছবির মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছে শিশু শিল্পী [[সুমন]] ও অনন্যা চরিত্রে নায়ক রাজ [[রাজ্জাক]], [[শাবানা]], [[সুজাতা]], শওকত আকবর, এবং এ টি এম শামসুজ্জামান।
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
 
ছবির মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছে শিশু শিল্পী [[সুমন]] ও অনন্যা চরিত্রে নায়ক রাজ [[রাজ্জাক]], [[শাবানা]], [[সুজাতা]], শওকত আকবর, এবং এ টি এম শামসুজ্জামান।
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
জেলখানায় দুপুরে খাবারের জন্যে ঘন্টা বেজে উঠল আর তখনই একজন বৃদ্ধ “আব্বাস” ([[রাজ্জাক]]) চিৎকার করে বলতে লাগল আমি কতো বার বলেছি তোমরা এই ঘন্টা বাজাইও না, আমি এই ঘন্টার শব্দ শুনতে চাই না এই শব্দ আমাকে খোকা সাহেবের কচি মুখের কথা মনে করিয়ে দেয়। এক পুলিশ- কেন আপনি এই ঘন্টার শব্দ শুনে প্রতিদিন পাগলের মতো চিৎকার করে উঠেন। সে বলে আমি খুনী, আমি খোকা সাহেবকে খুন করেছি। পুলিশ সব জানতে চাইলে সে বলেঃ- একটি চঞ্চল উচ্ছল হাসিখুশি ছেলে আসাদুজ্জামান '''“খোকন”''' ([[সুমন]]) বয়স ১২ বছর। সে স্কুলের খুব ভাল ছাত্র এবং স্কুলের অনন্যা ছাত্র, শিক্ষক সহ সবাই ভালোবাসে ওকে, বিশেষ করে স্কুলের দপ্তরি আব্বাস মিয়া।