পরীক্ষাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
১৫ নং লাইন:
মূলতঃ ল্যাব ব্যবহার করা হয় বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্যে। নির্দিষ্ট বিষয়ে [[বিশেষজ্ঞ]] বা দক্ষতা অর্জনে এ ধরনের গবেষণাগার বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তন্মধ্যে - [[পদার্থবিদ্যা]], [[রসায়ন]], [[জীববিদ্যা|জীববিদ্যার]] জন্যে পৃথক গবেষণাগার রয়েছে। শুকনো [[আবহাওয়া|আবহাওয়ার]] উপযোগী করে রসায়নবিদ্যা ও জীববিদ্যার গবেষণাগার তৈরী করা হয়। এছাড়া, [[মনোবিদ্যা|মনোবিদ্যাবিষয়ক]] গবেষণাগারের এক প্রান্তে [[আয়না|আয়নাসহ]] গোপন [[ক্যামেরা]] রাখা হয় [[আচরণ]] পর্যবেক্ষণের জন্যে।
 
কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা [[কম্পিউটার]] কিংবা [[সুপারকম্পিউটারসুপার কম্পিউটার]] ব্যবহার করে ডাটা সংগ্রহপূর্বক বিশ্লেষণের জন্য গবেষণাগার ব্যবহার করেন। অন্যান্য বিষয়ের বিজ্ঞানীরাও তাঁদের উপযোগী করে গবেষণাগারে কর্মরত থাকেন। বিভিন্ন গবেষণাগারের মধ্যে বিরাট ধরনের পার্থক্য থাকলেও প্রায় প্রত্যেকটি গবেষণাগারেই [[কার্যোপযোগী বেঞ্চ]] বা [[ওয়ার্কবেঞ্চ]] থাকে। এ ধরনের [[বেঞ্চ]] মূলতঃ স্বাচ্ছন্দ্যে দাঁড়িয়ে কিংবা বসে কাজ করার নিশ্চয়তা বিধানের জন্যে তৈরী করা হয়। কেননা, একজন [[বিজ্ঞানী]] বা গবেষক দিনের অধিকাংশ সময় গবেষণাগারে ব্যয় করে থাকেন।
 
গবেষণাগারের জন্যে প্রয়োজনীয় উপকরণ ও যন্ত্রাংশ সংরক্ষণের জন্যে ছোট ছোট প্রকোষ্ঠের ব্যবস্থা রাখা হয়। সনাতনী পন্থায় বিজ্ঞানীরা [[পরীক্ষণ|পরীক্ষণের]] উন্নতি কিংবা অবনতির জন্যে [[ল্যাবরেটরী নোটবুক]] ব্যবহার করেন। কিন্তু আধুনিককালের গবেষণাগারগুলোয় কমপক্ষে একটি [[কম্পিউটার ওয়ার্কস্টেশন]] থাকে, যাতে করে [[উপাত্ত]] সংগ্রহ ও তথ্য বিশ্লেষণের জন্যে রাখা হয়। == নিরাপত্তা ==
 
== তথ্যসূত্র ==