ধলেশ্বরী নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

 

[[টাঙ্গাইল জেলা]]র উত্তর পশ্চিম প্রান্তে যমুনা নদী হতে ধলেশ্বরীর সূচনা। এটি এর পর দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায় - উত্তরের অংশটি ধলেশ্বরী আর দক্ষিণের অংশটি কালীগঙ্গা নামে প্রবাহিত হয়। এই দুইটি শাখা নদী [[মানিকগঞ্জ জেলা]]র কাছে মিলিত হয়, এবং সম্মিলিত এই ধারাটি ধলেশ্বরী নামে প্রবাহিত হয়ে [[নারায়ণগঞ্জ জেলা]]র কাছে শীতলক্ষা নদীর সাথে মিলিত হয়ে পরবর্তীকালে [[মেঘনা নদী]]তে পতিত হয়।

 

ধলেশ্বরী বর্তমানে যমুনার শাখা, কিন্তু প্রাচীন কালে এটি সম্ভবত [[পদ্মা নদী]]র মূল ধারা ছিলো। ১৬০০ হতে ২০০০ সালের মধ্যে পদ্মার গতিপথ ব্যাপকভাবে পাল্টে গেছে। ধারণা করা হয়, কোনো সময়ে পদ্মার মূল ধারাটি রামপুর-বোয়ালিয়া এলাকা ও [[চলন বিল]] এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে, পরে ধলেশ্বরী ও [[বুড়িগঙ্গা নদী]]র মাধ্যমে মেঘনায় গিয়ে পড়তো। ১৮শ শতকে পদ্মার নিম্ন প্রবাহটি ছিলো আরো দক্ষিণে। ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে মূল প্রবাহ ধলেশ্বরী হতে দক্ষিণের প্রবাহে, তথা কীর্তিনাশা নদীতে সরে যায়, যা বর্তমানে পদ্মার মূল গতিপথ। <ref>Majumdar, Dr. R.C., ''History of Ancient Bengal'', First published 1971, Reprint 2005, pp. 3-4, Tulshi Prakashani, Kolkata, ISBN 81-89118-01-3.</ref>

{{reflist}}

 

{{বাংলাদেশের নদনদী}}

{{বাংলার নদী}}