ঝিনুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পুষ্টিমান |
→পুষ্টিমান: + |
||
১৪ নং লাইন:
== পুষ্টিমান ==
ঝিনুকে জিঙ্ক, লৌহ, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়ামসহ ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি১২-এর ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান রয়েছে। তবে খাদ্য শক্তি কম রয়েছে। এক ডজন কাঁচা ঝিনুকে ১১০ [[কিলোক্যালরী]] শক্তি সঞ্চিত আছে। কাঁচা ভক্ষণ করলেই সবচেয়ে বেশী খাদ্য উপযোগিতা পাওয়া যায়।<ref>{{cite web|url=http://www.nutritiondata.com/facts/finfish-and-shellfish-products/4189/2 |title=Nutrition Facts and Analysis for Mollusks, oyster, eastern, wild, raw |publisher=Nutritiondata.com |date= |accessdate=2011-08-16}}</ref>
প্রাচীনকাল থেকেই ঝিনুক [[যৌন উদ্দীপনা]] বৃদ্ধিতে সহায়তাকারীর প্রধান উপাদান হিসেবে বিবেচিত।<ref>{{cite web
|last = Stott
|first = Rebecca
|year = 2004
|url = http://www.press.uchicago.edu/cgi-bin/hfs.cgi/00/165121.ctl
|title = Oyster
|publisher = The University of Chicago Press
|accessdate = 2008-01-16
}}</ref> একদল আমেরিকা এবং ইতালিয়ান [[গবেষক|গবেষকগণ]] বিশ্লষণ করে দেখিয়েছেন যে, ঝিনুকে যথেষ্ট পরিমাণে [[এমিনো এসিড]] রয়েছে যা [[যৌন হরমোন]] সৃষ্টিতে সহায়কের ভূমিকা পালন করতে পারে।{{cite news| url=http://www.smh.com.au/articles/2005/03/23/1111525227607.html | work=The Sydney Morning Herald | title=Pearly wisdom: oysters are an aphrodisiac | date=2005-03-24}}</ref> Their high [[zinc]] content aids the production of testosterone.<ref name="Kurlansky, Mark 2006"/>
== তথ্যসূত্র ==
| |||