ভৈরব নদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
JoyBot (আলোচনা | অবদান)
need inter wiki links,
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{niwl}}
 
'''ভৈরব নদীনদ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ পশ্চিমাংশের একটি নদী।নদ। ভৈরব নদীরনদের তীরে [[খুলনা]] ও [[যশোর]] শহর অবস্থিত। এছাড়া এর তীরে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর মধ্যে রয়েছে মেহেরপুর, চুয়াডাঙা, বড়বাজার, কোটচাঁদপুর, চৌগাছা, দৌলতপুর, ও বাগেরহাট। হিন্দুদের কাছে নদীটিনদটি পবিত্র হিসাবে সমাদৃত।
 
 
নদীটিরনদটির নাম "ভৈরব" এর অর্থ "ভয়াবহ", এক সময় গঙ্গা/পদ্মা নদীর মূল প্রবাহ এই নদীকেনদকে প্রমত্তা রূপ দিয়েছিলো, সেই থেকেই নামটির উৎপত্তি। নদীটিরনদটির দুইটি শাখা রয়েছে [[ইছামতি নদী]] এবং [[কপোতাক্ষ নদী]]। খুলনা-ইছামতীর কিছু অংশ ভারতে, এবং বাকিটুকু বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]য় পড়েছে -- এই নদীটি সেখানে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমানা নির্দেশ করে।
 
==নাম==
ভৈরব নদীটিনদটি তার যাত্রাপথের একেক স্থানে একেক নাম নিয়েছে। কালীগঞ্জ হতে কইখালিকৈখালি পর্যন্ত নদীটির নাম কালিন্দি।'কালিন্দি'। এর পর এটি 'রায়মঙ্গল' নামে পরিচিত। তার পর নদীটি দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। পশ্চিমের অংশটি 'হরিভাঙা', এবং পূর্বেরটি 'ভৈরব' নামে প্রবাহিত হয়। কইখালিরকৈখালির পরে নদীটিনদটি 'খুলনা-ইছামতি' নামে প্রবাহিত হয়। দক্ষিণের অংশটি 'রায়মঙ্গল-হরিভাঙা' নামে পরিচিত। ভৈরব নদীরনদের মোট দৈর্ঘ্য ২৫০ কিলোমিটার।
 
==নাব্যতা==
বর্তমানে নদীটিনদটি অনেকাংশে শুকিয়ে এসেছে। [[যশোর জেলা]]র [[বাঘেরপাড়া উপজেলা]] পার হলে নদীটি আর নাব্য থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এটি নাব্য থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে নদীটিনদটি শুকিয়ে যায়। তবে নদীটিরনদটির নিচের দিকের অংশে জোয়ার ভাটা হয়, ও তা সারাবছর নাব্য থাকে।