আফ্রিকার শৃঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Xqbot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: mn:Сомалийн хойг
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
Using {{lang}}
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
 
[[চিত্র:Africa-countries-horn.png|thumb|300px|মানচিত্রে আফ্রিকার শিঙের অবস্থান]]'''আফ্রিকার শিং''' ([[ইংরেজি ভাষা{{lang-en|ইংরেজি ভাষায়]]: Horn of Africa}}) আফ্রিকার পূর্বতম অঞ্চল। এটি [[ইরিত্রিয়া]], [[ইথিওপিয়া]], [[জিবুতি]] এবং [[সোমালিয়া]] নিয়ে গঠিত। সোমালিয়া উত্তর-পূর্ব দিকে শিঙের আকারে আরব সাগরে প্রসারিত হয়েছে বলে অঞ্চলটির এরকম নামকরণ হয়েছে। কেউ কেউ সুদান ও উত্তর-পূর্ব কেনিয়াকেও এই অঞ্চলের আওতায় রাখতে চান। আফ্রিকার শিং অঞ্চলে প্রায় ২০ লক্ষ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে ৯ কোটি লোকের বাস। মূলত পার্বত্য এই অঞ্চলে বসবাসরত বিভিন্ন জাতিদের সবাই সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত দিক থেকেও সদৃশ প্রকৃতির।
 
মিশরের পাশাপাশি আফ্রিকার শিং অঞ্চলে আফ্রিকার সবচেয়ে প্রাচীন কিছু সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। এর মধ্যে আছে উত্তর সুদানের কুশ সভ্যতা, ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার আকসুম সভ্যতা, সোমালিয়ার পুন্ট সভ্যতা। বর্তমানে আফ্রিকার শিং অঞ্চলটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ-বিগ্রহে জর্জরিত এক অঞ্চল। সুদানের গৃহযুদ্ধ, ইরিত্রিয়া ও ইথিওপিয়ার সীমান্ত যুদ্ধ, এবং সোমালিয়ার অস্থিতিশীল অবস্থা, যার ফলে দেশটির উত্তরাঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদী প্রবণতার বিস্তার এর উদাহরণ। ২০০৭-২০০৮ সালের দিকে সোমালিয়ার উপকূলে জলদস্যুদের তৎপরতা আন্তর্জাতিক উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জলবায়ু ও পরিবেশগত বিপর্যয়ের কারণে অঞ্চলটিতে খাদ্য সংকট ও অপুষ্টি প্রকট আকার ধারণ করেছে এবং দুর্ভিক্ষে বিগত দশকগুলিতে এখানে দুই কোটিরও বেশি লোক মারা গেছে।