শান্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
চিত্র
১ নং লাইন:
[[File:Fountain of Time full front.jpg|thumb|250px| [[ঘেন্ট চুক্তি|ঘেন্ট চুক্তির]] অধীনে [[গ্রেট ব্রিটেন]] ও [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের]] মধ্যকার শান্তি বজায়ের স্বার্থে ১৮১৪ সালে নির্মিত [[ফাউন্টেন অব টাইম]] [[ভাস্কর্য]] [[শিল্পকলা]] নির্মিত হয়।]]
'''শান্তি''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়ঃ]] Peace) কোন প্রকার [[সংঘর্ষ]] কিংবা [[যুদ্ধ|যুদ্ধবিহীন]] সময়কাল। বৃহৎ পরিসরে শান্তি বলতে রাষ্ট্রের ঐক্য, শান্ত অবস্থা বিরাজমান যা অন্য কোন কিছু বিঘ্নতা সৃষ্টিকারী পরিবেশ দ্বারা আক্রান্ত না হওয়াকে বুঝায়।
জনগণ ও সংগঠনের অভ্যন্তরে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করাই রাষ্ট্রের ইপ্সিত লক্ষ্য হওয়া উচিত। ১ম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায়ের স্বার্থে [[রাষ্ট্রপুঞ্জ]] সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু [[রাষ্ট্রসংঘ]] [[২য় বিশ্বযুদ্ধ]] বন্ধ করতে পারেনি। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর রাষ্ট্রসংঘের স্থলাভিষিক্ত হয়ে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] সৃষ্টি হয়। এরফলে [[জাতিসংঘের সদস্য দেশ|জাতিসংঘের সদস্যভূক্ত দেশসমূহের]] মধ্যে পারস্পরিক [[নিরাপত্তা]] রক্ষা ও বিশ্ব শান্তিরক্ষার [[পরিবেশ]] সৃষ্টি হয়েছে। সদস্যভূক্ত কোন দেশ যদি অন্য কোন [[দেশ]] কর্তৃক আক্রান্ত কিংবা [[অধিগ্রহণ|অধিগ্রহণের]] মুখোমুখি হয় তাহলে অন্যান্য সকল দেশ আক্রান্ত প্রথম দেশকে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে আসে। এ ধরণের চিন্তা-ভাবনার ফসলরূপে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে [[দক্ষিণ কোরিয়া]] ও [[কুয়েত|কুয়েতের]] উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল।
 
শান্তির স্বপক্ষে চিরজাগরুক ব্যক্তিত্ব [[মার্টিন লুথার কিং|মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র]] [[বার্মিংহ্যাম কারাগার]] থেকে এক [[চিঠি|চিঠিতে]] লিখেছেন যে<ref>{{cite web | url =[http://www.sas.upenn.edu/African_Studies/Articles_Gen/Letter_Birmingham.html letter he sent from the Birmingham jail]</ref> -
{{উক্তি|সত্যিকারের শান্তি কেবলমাত্র উদ্বিগ্নেরই অনুপস্থিতি ঘটায় না; বরঞ্চ ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও উপস্থিতিজনিত কারণে হয়ে থাকে।}}
অন্যভাবে বলা যায় যে, প্রকৃত শান্তি তখনই ঘটে যখন সমস্যা, ভয়-ভীতির পরিবেশ দূরীভূত হয়।
৯ ⟶ ১০ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
 
[[en:Peace]]