ডুবোজাহাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যবহারজনিত সুবিধাদি
১৫ নং লাইন:
১৬২০ সালে [[কর্ণেলিয়াস জ্যাকবসজুন ড্রেবেল]] নামীয় একজন [[ডাচ]] কর্তৃক প্রথম নৌযানবাহন হিসেবে সাবমেরিন আবিস্কার করেন বলে জানা যায়।<ref name=davis1955>{{cite book |author=Davis, RH |title=Deep Diving and Submarine Operations |year=1955 |edition=6th |publisher=[[Siebe Gorman|Siebe Gorman & Company Ltd]] |location=Tolworth, Surbiton, Surrey |page=693 |authorlink=Robert Davis (inventor) }}</ref><ref name=acott>{{cite journal |last=Acott |first=C. |title=A brief history of diving and decompression illness. |journal=South Pacific Underwater Medicine Society Journal |volume=29 |issue=2 |year=1999 |issn=0813-1988 |oclc=16986801 |url=http://archive.rubicon-foundation.org/6004 |accessdate=2009-03-17 }}</ref> তিনি [[ইংল্যান্ডের রাজা]] [[১ম জেমস|১ম জেমসের]] অধীনে [[রাজকীয় নৌবাহিনী|রাজকীয় নৌবাহিনীতে]] কর্মরত ছিলেন। ইংরেজ [[গণিতজ্ঞ]] [[উইলিয়াম বোর্ন]] কর্তৃক ১৫৭৮ সালে সূচিত ধারণা ও কাঠামোকে পুঁজি করে সাবমেরিন যন্ত্রটি [[আবিস্কার]] করেন তিনি। তাঁর আবিস্কৃত সাবমেরিনটি ''ড্রেবেলীয় সাবমেরিন'' নামে পরিচিত হয়ে আছে। যন্ত্রটিকে [[দাঁড়]] টেনে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হতো। এজাতীয় সাবমেরিনের আবিস্কার নিয়ে কিছুটা [[বিতর্ক]] রয়েছে। কেউ কেউ দাবী করেন যে, অন্য কোন [[নৌকা]] দ্বারা এটিকে টেনে নেয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৬২০ থেকে ১৬২৪ সালের মধ্যে [[টেমস নদী|টেমস নদীতে]] আরও দু'টো উন্নতমানের সংস্করণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছিল। প্রত্যেকটিই পূর্বের তুলনায় বড় ছিল।
 
৩য় ও সর্বশেষ সংস্করণের সাবমেরিনটিতে ৬টি দাঁড় ছিল এবং ১৬জন [[যাত্রী]] বহনে সক্ষম ছিল। এ মডেলটি রাজা ১ম জেমসের নির্দেশনায় তৈরী করা হয়েছিল এবং কয়েক হাজার লন্ডনবাসী এটি পরিদর্শন করেছিলেন। সাবমেরিনটি তিন ঘন্টাব্যাপী পানিতে নিমজ্জিত থাকতে সক্ষম হয়েছিল। [[ওয়েস্টমিনিস্টার]] থেকে [[গ্রীনিচ]] পর্যন্ত আসা-যাওয়ায় সক্ষমতাসহ ১২ থেকে ১৫ ফুট (৪ থেকে ৫ মিটার) পানির নীচে অবস্থান করতে সক্ষম ছিল সাবমেরিনটি। ড্রেবেল, রাজা জেমসকে এ সাবমেরিনে পরীক্ষামূলকভাবে চলাচলের জন্য অনুরোধ জানান। [[রাজা]] তার অনুরোধে সম্মতি জানান। টেমসের পানির তলে সাবমেরিনে আরোহণের ফলে প্রথম ভ্রমণকারী রাজা হিসেবে ইতিহাসের পর্দায় নিজেকে সম্পৃক্ত করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.royal.gov.uk/OutPut/Page1673.asp |title=King James VI and I |publisher=Royal.gov.uk |date= |accessdate=2010-08-06}}</ref> পরবর্তীতে সাবমেরিনটিকে টেমস নদীতে অনেকবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়। কিন্তু নৌবাহিনীর কোন ব্যক্তির পক্ষ থেকেই পর্যাপ্ত মনোযোগ আকর্ষণে সক্ষম হয়নি এটি। বলাবাহুল্য যুদ্ধক্ষেত্রেও কখনো এর প্রচলন ঘটানো হয়নি।
 
২০০২ সালে উইলিয়াম বোর্নের সূচিত ধারণা ও নকশাকে উপজীব্য করে দুইজন [[আরোহী|আরোহীর]] উপযোগী সাবমেরিন তৈরী করা হয়। [[বিবিসি টেলিভিশন]] প্রোগ্রাম ''বিল্ডিং দি ইম্পসিবল'' শিরোনামের [[প্রামাণ্যচিত্র|প্রামাণ্যচিত্রের]] জন্য [[মার্ক এডওয়ার্ডস]] এটি তৈরী করেছিলেন। পরবর্তীতে বার্কশায়ারের এটন এলাকায় অবস্থিত [[ডোর্নি হ্রদ|ডোর্নি হ্রদে]] এটি সফলভাবে চালনা করা হয়েছিল।
 
==ব্যবহারজনিত সুবিধাদি==
প্রথম আবিস্কৃত পানির অভ্যন্তরে চলাচলযোগ্য যানবাহন হিসেবে সাবমেরিন আবিস্কৃত হবার অল্প কিছুদিন পরেই [[বিশেষজ্ঞ|বিশেষজ্ঞরা]] এর [[সামরিক উপযোগিতা]] সমন্ধে অবগত হন। সাবমেরিনের কৌশলগত সুবিধাদি সম্পর্কে [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] চেস্টার এলাকার বিশপ [[জন উইলিকন্স]] ১৬৪৮ সালে ''ম্যাথমেটিক্যাল ম্যাজিক'' গ্রন্থে তুলে ধরেন -
 
==তথ্যসূত্র==