নুরুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
Hasive (আলোচনা | অবদান)
কর্মজীবন+
১ নং লাইন:
{{Infobox Writer | name = নুরুল ইসলাম | image =Replace this image male bn.svg | imagesize = 250px | caption = | pseudonym = | birthname = | birthdate = {{Birth date and age|1928|4|1|df=y}} | birthplace = | deathdate = | deathplace = | occupation = জাতীয় অধ্যাপক, ডাক্তার | nationality = বাংলাদেশী | ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]] | citizenship = [[বাংলাদেশ]] [[Image:Flag of Bangladesh.svg|20px|]] | period = | genre = | subject = | movement = | notableworks = | spouse = | partner = | children = | relatives = | influences = | influenced = | awards = [[স্বাধীনতস্বাধীনতা পদক]] | signature = | website = | portaldisp = }}
 
'''নুরুল ইসলাম''' (জন্ম: [[এপ্রিল ১|১ এপ্রিল]], [[১৯২৮]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রকজন প্রথিতযশা অধ্যাপক, চিকিৎসক। তিনি সরকার কর্তৃক দেশের [[জাতীয় অধ্যাপক]] নির্বাচিত হয়েছেন।<ref>[http://www.cabinet.gov.bd/view_award.php?award_person_id=79&lang=en কেবিনেট ডট গভ ডট বিডি]</ref> তিনি ছিলেন [[শেখ মুজিবুর রহমান| বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] ব্যক্তিগত চিকিত্‍সক।
 
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
ডা. নুরুল ইসলামের জন্ম [[১৯২৮]] সালের [[এপ্রিল ১|১ এপ্রিল]] [[চট্রগ্রামচট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম জেলার]] চন্দনাইশ থানার মোহাস্মদপুর গ্রামে। তাঁর পিতার নাম সৈয়দুর রহমান মায়ের নাম গুলমেহের। তিন ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট৷ গাছবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি [[১৯৪৩]] সালে এসএসসি পরীক্ষা দেন৷ এমবিবিএস পরীক্ষা দেন [[১৯৫০]] সালে৷
 
==পরিবার==
 
==কর্মজীবন==
নুরুল ইসলাম পিএসসির ইন্টারভিউ দিয়ে [[১৯৫২]] সালে মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বক্ষব্যাধি বিভাগের আউটডোরে নিয়োগ পান৷ [[১৯৫৪]] সালের পয়লা এপ্রিল লন্ডনের হুইটিংটন হাসপাতালে এমআরসিপি কোর্স শুরু হয়৷ মেডিসিনে প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর [[১৯৫৫]] সালের জানুয়ারি মাসে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে টিডিডি কোর্সে যোগদান করেন ও সে বছর জুনে পরীক্ষা দেন৷ [[১৯৫৬]] সালের মার্চ মাসে তিনি দেশে ফিরে আসেন৷ [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ|ঢাকা মেডিকেল কলেজের]] বহির্বিভাগে সুপি ডিউটিতে পোস্টিং করা হলো৷ ছয়মাস এভাবে কাজ করার পর মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুলে মেডিসিনের লেকচারার হিসেবে তিনি নিযুক্ত হন৷ একই সাথে টিবি ওয়ার্ডের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। [[১৯৫৮]] সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পান৷ [[১৯৬২]] সালে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিয়োগ পান। চিকিত্‍সা বিজ্ঞানে তত্‍কালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে তিনি সর্বপ্রথম 'নাফিল্ড স্কলারশিপ' পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেন [[১৯৬৩]] সালে৷ ভিজিটিং অধ্যাপক হিসেবে বিলাতে কাজ করে [[১৯৬৪]] সালের মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসেন৷ চাকরি জীবনের অল্প সময় (দুবছর) নিজ জেলা চট্টগ্রামে অবস্থান করলেও সেখানকার স্মৃতি তাঁর কাছে মধুময় ও অম্লান রয়েছে৷ [[১৯৬৫]] সালে পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিত্‍সা মহাবিদ্যালয়ে যুগ্ম পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান৷ [[১৯৮৭]] সালে পোস্ট গ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন৷ দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে তিনি প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের মেধা, শ্রম ও মনন দিয়ে এমনভাবে গড়ে তোলেন যে এটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশেষ অবদানের জন্য প্রশংসিত হয়েছে, স্বীকৃতি লাভ করেছে৷
 
==পুরস্কার ও সম্মাননা==