ভাটিয়ালি গান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বর্তমান ভাবনা
৯ নং লাইন:
মন মাঝি তোর বৈঠা নে'রে<br>
আমি আর বাইতে পারলাম না।}}
এ গান কবে, কে রচনা করেছিলেন তা আর হাজার মাথা কুটেও জানবার উপায় নেই। কিন্তু এ গানে বাংলার মানুষের, নদীমাতৃক দেশের মানুষের প্রাণের বাণীই ধরা পড়েছে।<ref name = du>প্রবন্ধ সংগ্রহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সম্পাদনাঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও সৈয়দ আকরম হোসেন, ১ম সংস্করণ, ১৯৯২, পৃষ্ঠাঃ ৪৩৬</ref> বাংলাদেশের লোককবির কণ্ঠেই আমরা তাই শুনিঃ
{{উক্তি|কূলে কূলে ঘুরিয়া বেড়াই আমি<br>
পাইনা ঘাটের ঠিকানা<br>
ডুব দিলাম না।}}
 
==বর্তমান ভাবনা==
কিন্তু আধুনিক ভাটিয়ালী [[লোকসঙ্গীত|লোকসঙ্গীতে]] ঠিক এই মরমিয়া চেতনা এমনভাবে ধরা পড়তে দেখা যায় না। আধুনিক ভাটিয়ালী গান অনেকটা বস্তুমূখী চেতনায় সমৃদ্ধ - জীবনের সব সমস্যার ঊর্ধ্বে যে খাওয়া-পরার সমস্যা তাই প্রাধান্য লাভ করেছে। এখন নদীর মাঝি উজান কোন [[বন্দর]] থেকে পণ্য নিয়ে ভাটির দেশে যাবার সময় চিন্তা করে তার ক্রীত পণ্য নিয়ে ভাটির বন্দরে বিক্রি করে সে কত [[লাভ]] করবে।
 
==সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব==