ভাটিয়ালি গান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: id:Bhatiali
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
'''ভাটিয়ালী''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ভাটি অঞ্চলের জনপ্রিয় গান। বিশেষ করে নদ-নদী পূর্ণ [[ময়মনসিংহ]] অঞ্চলের [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] উত্তর-পূর্ব দিকের অঞ্চলগুলোতেই ভাটিয়ালী গানের মূল সৃষ্টি, চর্চাস্থল এবং সেখানে এ গানের ব্যপক প্রভাব রয়েছে। বাউলদের মতে ভাটিয়ালী গান হলো তাদের প্রকৃতিতত্ত্ব ভাগের গান।<ref name=chutirdin>""বাংলার গান", ছুটির দিন, [[দৈনিক প্রথম আলো]], ১৯শে এপ্রিল, ২০০৮, পৃ ৮।</ref> ভাটিলায়লীভাটিয়ালী গানের মূল বৈশিষ্টা হলো এ গানগুলো রচিত হয় মূলত [[মাঝি]], [[নৌকা]], দাড়, গুন ইত্যাদি বিষয়ে। সাথে থাকে গ্রামীণ জীবন, গ্রামীণ নারীর প্রেমপ্রীতি, ভালবাসা, বিরহ, আকুলতা ইত্যাদির সম্মিলন। যেমন -
{{উক্তি|আষাড় মাসে ভাসা পানি</br>পূবালি বাতাসে,</br>বাদাম দেইখ্যা চাইয়া থাকি,</br>আমার নি কেউ আসে।}}
কিংবা,
{{উক্তি|নাই বাইয়া যাও ভাটিয়ালী নাইয়া</br>ভাটিয়ালী নদী দিয়া</br>আমার বন্ধুর খবর কইয়ো</br>আমি যাইতেছি মরিয়া।}}
 
==প্রেক্ষাপট==
বাংলাদেশে ভাটিয়ালী গানের শিল্পী, রচয়িতা, সংগ্রাহক ও গীতিকারদের মধ্যে অন্যতম হলেন, মিরাজ আলী, উকিল মুন্সী, রশিদ উদ্দিন, জালাল খাঁ, জং বাহাদুর, শাহ আবদুল করিম, উমেদ আলী।
নদীমাতৃক দেশ এই [[বাংলাদেশ]]। নদীর সাথে এই দেশের [[মানুষ|মানুষের]] যোগসূত্র অত্যন্ত নিবিড়। তাই, ভাটিয়ালী গানও এ দেশের প্রাণের গভীর চেতনা থেকে উৎসারিত একটি বিশিষ্ট সম্পদ। [[নদী|নদীর]] মাঝি বা নদী পাড়ের জনজীবনে এই [[গান|গানের]] প্রচলন অত্যধিক। ভাটিয়ালী অর্থাৎ নদীর স্রোতের টানে ভাটিয়ে যাওয়ার সুর এই গানে বিদ্যমান।
 
==সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব==
বাংলাদেশে ভাটিয়ালী গানের শিল্পী, রচয়িতা, সংগ্রাহক ও গীতিকারদের মধ্যে অন্যতম হলেন, - মিরাজ আলী, উকিল মুন্সী, রশিদ উদ্দিন, জালাল খাঁ, জং বাহাদুর, [[শাহ আবদুল করিম]], উমেদ আলী।আলী প্রমূখ।
 
==তথ্যসূত্র==
<references/>