মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা: তথ্যসূত্র |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩০ নং লাইন:
| portaldisp = }}
'''মুহম্মদ আবুল মঞ্জুর (এম.এ. মঞ্জুর)''' (জন্ম: [[১৯৪০]] - মৃত্যু: [[জুন ২|জুন ২]], [[১৯৮১]]) [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] একজন দুঃসাহসী মুক্তিযোদ্ধা যিনি সেক্টর
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
এম. এ মঞ্জুর [[১৯৪০]] সালে [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লা জেলার]] কসবা থানার গুপিনাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] [[চাটখিল উপজেলা|চাটখিল থানার]] কামালপুর গ্রামে। অন্যান্য ভাই-বোনদের মতো ছোটবেলা থেকেই এম. এ. মঞ্জুর ছিলেন মেধাবী। তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু হয় [[কলকাতা|কলকাতায়]]। পরবর্তীকালে তিনি [[ঢাকা|ঢাকায়]] এসে [[আরমানিটোলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়|আরমানিটোলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে]] পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি হন। [[১৯৫৫]] সালে তিনি [[পাঞ্জাব|পাঞ্জাবের]] [[সারগোদা পাবলিক স্কুল]] থেকে [[সিনিয়র ক্যাম্বিজ]] এবং [[১৯৫৬]] সালে আইএসসি পাস করেন।
==কর্মজীবন==
এম. এ. মঞ্জুর [[১৯৫৭]] সালে তিনি [[কাকুল সামরিক একাডেমি|কাকুল সামরিক একাডেমিতে]] ভর্তি হন। [[১৯৫৮]] সালে [[পাকিস্তান]] সামরিক একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। সেনাবাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় সিএসএস পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়ে সিএসপি অফিসার হয়েছিলেন। [[১৯৬৮]] সালে কানাডার স্টাফ কলেজ থেকে পিএসসি ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কমিশন্ড পদে যোগদান করেন।
==মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা==
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানে আটক অনেক বাঙালি অফিসার যুদ্ধে যোগদানের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এসময় এম. এ. মঞ্জুর শিয়ালকোটে 'ব্রিগেড মেজর' হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। নিযুক্ত ছিলেন শিয়ালকোটের চতুর্দশ প্যারা ব্রিগেডে। ২৬ জুলাই রাত আটটার দিকে পরিবারসহ এবং আরদালি আলমগীরসহ অন্যরা পূর্ব পাকিস্তানের (তৎকালীন বাংলাদেশের) উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন। [[জুলাই ২৭|২৭ জুলাই]] এই দলটি [[দিল্লী]] পৌঁছে। [[আগস্ট ৭|৭ আগস্ট]] এম. এ. মঞ্জুর মুজিবনগর পৌঁছেন। [[আগস্ট ১১|১১ আগস্ট]] মুজিবনগর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে ৮ নং সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।<ref>[http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Wallpaper&pub_no=364&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=7&archiev=yes&arch_date=09-12-2010 দৈনিক কালের কন্ঠ]</ref> ৮ নং সেক্টরের আওতায় ছিল [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়া]], [[যশোর জেলা|যশোর]], [[খুলনা জেলা| খুলনা]], [[বরিশাল জেলা| বরিশাল]] ও [[পটুয়াখালী জেলা| পটুয়াখালী]] জেলা। পরে বরিশাল ও পটুয়াখালীকে এই সেক্টর থেকে বাদ দেয়া হয়। এই সেক্টরে কুষ্টিয়ার উত্তর থেকে খুলনার দক্ষিণাংশ পর্যন্ত প্রায় ৩৫০ মাইল সীমান্ত ছিল। সেক্টরের সৈন্য সংখ্যা ছিল দুই হাজার। গেরিলা বাহিনীর সদস্য ছিল প্রায় সাত হাজার। সাতটি সাব-সেক্টরের সমন্বয়ে গঠিত এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার [[বেনাপোল|বেনাপোলে]] থাকলেও কার্যত হেডকোয়ার্টারের একটা বিরাট অংশ ভারতের কল্যাণী শহরে ছিল।
==যুদ্ধ পরবর্তী ভূমিকা==
স্বাধীনতার পর এম. এ. মঞ্জুর
==তথ্যসূত্র==
|