প্রাকৃতিক দর্শন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
creation
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
 
মার্টিন হাইডেগার লক্ষ্য করেছিলেন যে গ্রিক দার্শনিক [[এরিস্টটল]] প্রকৃতি নামক ধারণাটির জনক এবং এই ধারণাটিই মধ্যযুগে ও আধুনিক যুগের পত্তনের পূর্ব পর্যন্ত প্রভাবশালী ছিল। তিনি বলেন:
{{cquote|এরিস্টটলের ''ফুজিকোস আক্রোয়াসেওস'' (পদার্থবিদ্যাইংরেজিতে যে বইটি ''Physics'' নামে পরিচিত, আক্ষরিক অনুবাদ "প্রকৃতি বিষয়ক বক্তৃতামালা") গ্রন্থটি মূলত একটি বক্তৃতা যাতে তিনি এমন সব বস্তু নির্ণয়ের চেষ্টা করেছেন যারা নিজে থেকেই উদ্ভূত হয়। বর্তমানে পদার্থবিজ্ঞান বলতে আমরা যা বুঝাই তার সাথে এরিস্টটলের পদার্থবিদ্যার অনেক পার্থক্য। এরিস্টটলের পদার্থবিদ্যা প্রাচীনকালের বিষয় আর আধুনিক ভৌত বিজ্ঞানসমূহ আধুনিক যুগের বিষয়- এই পার্থক্যের চেয়েও বড় পার্থক্য হচ্ছে এরিস্টটলের পদার্থবিদ্যা ছিল [[দর্শন]], যেখানে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান একটি ইতিবাচক বিজ্ঞান যা একটি দর্শনকে প্রথমেই সত্য বলে ধরে নেয়... এরিস্টটলের পদার্থবিদ্যা না থাকলে [[গালিলেও|গালিলেওর]] জন্ম হতো না।<ref>Martin Heidegger, ''The Principle of Reason'', trans. Reginald Lilly, (Indiana University Press, 1991), 62-[http://books.google.com/books?id=rWDUmlA6M98C&lpg=PP1&pg=PA63#v=onepage&q&f=false 63].</ref>}}
 
==তথ্যসূত্র==