নীহাররঞ্জন গুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
২৮ নং লাইন:
 
== সাহিত্যজীবন ==
{{মূল|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|আগাথা ক্রিস্টি}}
তিনি [[বাংলা সাহিত্যে ডিটেকটিভ|বাংলা সাহিত্যে রহস্য কাহিনী]] রচনার ক্ষেত্রে অপ্রতিদ্বন্দ্বী লেখক ছিলেন। তাঁর [[গোয়েন্দা]] চরিত্র হিসেবে [[কিরীটি রায়]] বাংলা কিশোর সাহিত্যে এক অনবদ্য সংযোজন। বড়দের ও ছোটদের উভয় ধরনের রচনায় তিনি পারঙ্গম ছিলেন। মোট দুই শতাধিক গ্রন্থ তিনি রচনা করে গেছেন। উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো হলো -
 
শৈশবকাল থেকেই তিনি সর্বদাই স্বপ্ন দেখতেন লেখক হবার। একদা তিনি [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] গিয়ে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] আশীর্বাদ গ্রহণসহ তাঁর স্বাক্ষর বা [[অটোগ্রাফ]] সংগ্রহ করেন।<ref name="abp"/> আঠারো বছর বয়সে নীহাররঞ্জন তাঁর প্রথম [[উপন্যাস]] [[রাজকুমার (উপন্যাস)|রাজকুমার]] রচনা করেন। [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডে]] অবস্থানকালীন সময়ে তিনি গোয়েন্দা গল্প রচনায় আগ্রহান্বিত হয়ে স্বীয় লেখার উত্তোরন ঘটান এবং [[আগাথা ক্রিস্টি|আগাথা ক্রিস্টির]] সাথে সাক্ষাৎ করেন।<ref name="abp"/>
 
তিনি [[বাংলা সাহিত্যে ডিটেকটিভ|বাংলা সাহিত্যে রহস্য কাহিনী]] রচনার ক্ষেত্রে অপ্রতিদ্বন্দ্বী লেখক ছিলেন। তাঁর [[গোয়েন্দা]] চরিত্র হিসেবে [[কিরীটি রায়]] বাংলা কিশোর সাহিত্যে এক অনবদ্য সংযোজন। বড়দের ও ছোটদের উভয় ধরনের রচনায় তিনি পারঙ্গম ছিলেন। মোট দুই শতাধিক গ্রন্থ তিনি রচনা করে গেছেন। উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো হলো -
 
==রচনাসমগ্র==
বড়দের ও ছোটদের উপযোগী - উভয় ধরনের রচনায় পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেছেন নীহাররঞ্জন। মোট দুই শতাধিক গ্রন্থ তিনি রচনা করে গেছেন। উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো হলো -
{{div col|2}}
* কালোভ্রমর