জেমস বন্ড (চরিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ শন কনারি |
|||
১১৯ নং লাইন:
১৯৫৪ সালে প্রথমবারের মতো জেমস বন্ডকে চলচ্চিত্ররূপ প্রদান করা হয়। এক ঘন্টাব্যাপী ক্যাসিনো রয়েলের আমেরিকান সংস্করণে ''ব্যারী নেলসন'' 'জিমি বন্ড' নামে অভিনয় করেছিলেন। ''ইয়ন প্রোডাকশনের'' ব্যানারে নির্মিত জেমস বন্ড চরিত্রে ''প্যাট্রিক ম্যাকগুহানকে'' আমন্ত্রণ জানানো হলেও, পরবর্তীতে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।
১৯৬২ সালে ''ড. নো'' চলচ্চিত্রে স্যার [[শন কনারি]] প্রথমবারের মতো জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় অংশ নেন। পরবর্তীতে জেমস বন্ড সিরিজে তিনি আরো চারটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। ১৯৬৯ সালে অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা জর্জ ল্যাজেনবি ''অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস'' ছবিতে বন্ড চরিত্রে অংশ নেন। কিন্তু জর্জ ল্যাজেনবি পরের ছবিতে অংশগ্রহণ না
১৯৭৩ সালের ''লাইভ এণ্ড লেট ডাই'' ছবিতে ''রজার মুরে'' বন্ড হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছিলেন। তিনিও ১৯৭৩ থেকে ১৯৮৫ সালের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও, জেমস বন্ড সিরিজের জেমস বন্ড নামের প্রতিকল্প হিসেবে বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অনেকেই অভিনয় করেছেন। তারা হলেনঃ টিমোথি ডাল্টন, [[পিয়ার্স ব্রুসনান]], [[ড্যানিয়েল ক্রেইগ]] প্রমূখ অন্যতম।
==শন কনারি==
{{মূল|শন কনারি}}
গুপ্তচর হিসেবে জেমস বণ্ডের নাম ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে সকলের নজরে আসেন স্যার শন কনারি। ১৯৬২ সালে ''ড. নো'' চলচ্চিত্রে [[শন কনারি]] প্রথমবারের মতো জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় অংশ নেন। পরবর্তীতে জেমস বন্ড সিরিজে তিনি আরো চারটি - ফ্রম রাশিয়া উইদ লাভ (১৯৬৩), গোল্ডফিঙ্গার (১৯৬৪), থাণ্ডারবল (১৯৬৫) এবং ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস (১৯৬৭) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ১৯৭১ সালে নির্মিত ''ডায়মণ্ডস আর ফরএভার'' ছবিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তিনি পুণরায় বন্ড হিসেবে ফিরে আসেন।
১৯৮৩ সালে ইয়ন প্রোডাকশনের বাইরে ''নেভার সে নেভার এগেইন'' ছবিতেও কনারি অভিনয় করেছিলেন। এর ফলে তিনি ২১ বছর যাবৎ ''সবচেয়ে দীর্ঘদিনের বন্ড'' হিসেবে নিজেকে বিশ্বে তুলে ধরেন। তাঁর অভিনীত বণ্ড সিরিজের সাতটি চলচ্চিত্রই বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপক সাফল্য লাভ করেছিল।
==চলচ্চিত্রের তালিকা==
|