ইব্রাহিমীয় ধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
ইব্রাহিমীয় বা আব্রাহামিক ধর্ম বলতে [[একেশ্বরবাদ|একেশ্বরবাদী]] ধর্মগুলোকে বোঝানো হয়, যাদের মধ্যে ইব্রাহিম এর সাথে সম্পর্কিত ধর্মীয় উৎপত্তি অথবা ধর্মীয় ইতিহাসগত সাজুয্য বিদ্যমান। [[তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব|তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে]] যে তিনটি ধর্মগত শ্রেণিবিন্যাস পাওয়া যায়, এদের মধ্যে ইব্রাহিমীয় ধর্ম একটি শ্রেণী; অপর দুটি শ্রেণী হচ্ছে [[ভারতীয় ধর্ম]] এবং [[পূর্ব এশীয় ধর্ম।ধর্ম]]।
 
সূচনালগ্ন অনুসারে ক্রমবিন্যাস করলে প্রধান তিনটি ইব্রাহিমীয় ধর্ম হচ্ছে- [[ইহুদী ধর্ম]] বা [[Judaism|জুডাইজম]], [[খ্রিস্টধর্ম]], এবং ইসলাম।[[ইসলাম]]। ইহুদী ধর্মানুসারীরা নিজেদেরকে ইব্রাহিমের পৌত্র জ্যাকব-এর উত্তরপুরুষ বলে মনে করেন। এই ধর্ম কঠোরভাবে [[একেশ্বরবাদ|একেশ্বরবাদে]] বিশ্বাসী। তাদের মূল ধর্মীয় বিধান বা হালাখা অনুসারে, এই ধর্মের অন্তর্গত সকল শাখার মূলগত ধর্মগ্রন্থ একটিই- [[তোরাহ]] বা [[তানাখ]] বা হিব্রু বাইবেল।
 
খ্রিষ্টীয় ধর্ম সূচিত হয় ইহুদী ধর্মের একটি শাখা হিসাবে। এর উৎপত্তি মেডিটারেনিয়ান বেসিনে, [[ খ্রিষ্টীয় বর্ষ|খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকে।শতকে]]। পরবর্তীতে এটি পৃথক বিশ্বাস এবং ধর্মাচরণযুক্ত আলাদা ধর্ম হিসাবে বিস্তৃত হয়। খ্রিষ্টীয় ধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম [[যিশু]] বা জিসাস- প্রায় সকল মতেই তাকে ঐশ্বরিক বলে মনে করা হয়। খ্রিষ্টীয় ত্রিত্ব বা ট্রিনিটি মতানুযায়ী যিশু ঐশ্বরিক তিন চরিত্রের একজন। [[বাইবেল|খ্রিষ্টীয় বাইবেল] খ্রিষ্টীয় ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত; তবে এক্ষেত্রে ঐতিহ্যগত কিছু মতপার্থক্য পরিলক্ষিত হয়, যেমন- [[রোমান ক্যাথোলিকক্যাথলিক]] মত এবং পূর্বস্থিত অর্থোডক্স মত।