পশ্চিমবঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান)
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান)
৩৪২ নং লাইন:
|work=India Together|publisher=Civil Society Information Exchange Pvt. Ltd}}</ref>
 
[[কলকাতা হাইকোর্ট]] ও অন্যান্য নিম্ন আদালত নিয়ে রাজ্যের [[বিচারবিভাগ]] গঠিত। [[শাসনবিভাগ|শাসনবিভাগের]] কর্তৃত্বভার ন্যস্ত রয়েছে [[পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী|মুখ্যমন্ত্রীর]] নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার উপর। [[পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল|রাজ্যপাল]] রাজ্যের আনুষ্ঠানিক প্রধান হলেও, প্রকৃত ক্ষমতা সরকারপ্রধান মুখ্যমন্ত্রীর হাতেই ন্যস্ত থাকে। রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন [[ভারতের রাষ্ট্রপতি]]। বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতাকে রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন; এবং মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাজ্যপালই অন্যান্য মন্ত্রীদের নিয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রিসভা বিধানসভার নিকট দায়বদ্ধ থাকে। বিধানসভার স্বাভাবিক মেয়াদ পাঁচ বছর; তবে মেয়াদ শেষ হবার আগেও বিধানসভা ভেঙে দেওয়া যায়।যায়।গ্রামাঞ্চলের গ্রামস্বায়ত্ত্বশাসন সংস্থার শহরাঞ্চলেনাম স্থানীয়হল স্বায়ত্বশাসন[[পশ্চিমবঙ্গের সংস্থাগুলিপঞ্চায়েত যথাক্রমেব্যবস্থা|পঞ্চায়েত]]। শহরাঞ্চলের এই ধরনের সংস্থার নাম [[পঞ্চায়েতপৌরসংস্থা]] (মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন) (পাঁচ লক্ষের বেশি জনসংখ্যা-বিশিষ্ট শহরের ক্ষেত্রে) বা [[পুরসভা]] নামে(মিউনিসিপ্যালিটি) (পাঁচ লক্ষের কম জনসংখ্যা-বিশিষ্ট শহরের পরিচিত।ক্ষেত্রে)। এই সকল সংস্থাও নিয়মিত নির্বাচনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
 
[[পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি|পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে]] দুই প্রধান প্রতিপক্ষ শক্তি হল [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)]] (সিপিআই(এম)) নেতৃত্বাধীন [[বামফ্রন্ট]] ও [[সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস]]। [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০০৬|২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে]] ২৩৫টি আসন দখল করে [[বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য|বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের]] নেতৃত্বে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় আসে। বিগত ৩৪ বছর এই বামফ্রন্ট পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে। এই সরকার ছিল বিশ্বের দীর্ঘতম মেয়াদের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত [[কমিউনিজম|কমিউনিস্ট]] সরকার।<ref name=longcommu/><ref name=Telegraphindia>{{cite web