কলকাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান)
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান)
৪৭৮ নং লাইন:
[[চিত্র:India Education .jpg|thumb|[[জাতীয় গ্রন্থাগার (ভারত)|ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার]]]]
[[চিত্র:IIMKolkata.jpg|thumb| [[ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট, কলকাতা|আইআইএম, কলকাতা]] দেশের একটি স্বনামধন্য বিজনেস স্কুল]]
[[চিত্র:Nujsfront.jpg|thumb|পশ্চিমবঙ্গ জাতীয় আইনবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়]]
 
কলকাতার বিদ্যায়তনগুলি প্রধানত রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত অথবা বেসরকারি সংস্থাগুলির মালিকানাধীন। বেসরকারি বিদ্যালয়গুলির মধ্যে অনেক ধর্মীয় সংগঠন পরিচালিত বিদ্যালয়ও রয়েছে। [[বাংলা ভাষা|বাংলা]] ও [[ইংরেজি ভাষা]] শিক্ষার প্রধান মাধ্যম হলেও [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]] ও [[উর্দু ভাষা|উর্দু]]ও শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলি [[পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ]], [[ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন|ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (আইসিএসই)]], [[কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড|কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (সিবিএসই)]], [[জাতীয় মুক্ত বিদ্যালয় সংস্থা]] অথবা ব্রিটিশ ক্যারিকুলামের [[যুক্তরাজ্যে অ্যাডভান্স লেভেল|এ-লেভেল]] কর্তৃক অনুমোদিত। [[১০+২+৩ পরিকল্পনা]]র অধীনে মাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ছাত্রছাত্রীদের "জুনিয়র কলেজ" (যা প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় নামেও পরিচিত) অথবা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার সুবিধাযুক্ত [[পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ]], সিবিএসই বা আইসিএসই অনুমোদিত বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হয়। উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ছাত্রছাত্রী [[সমাজ বিজ্ঞান|কলা]], [[বিজ্ঞান]] অথবা [[বাণিজ্য]] – এই তিন ধারার মধ্যে থেকে একটিকে বেছে নিতে হয়; যদিও অন্যান্য বৃত্তিমূলক ধারারও ব্যবস্থা রয়েছে। প্রয়োজনীয় পাঠক্রম সমাপ্ত করার পর ছাত্ররা সাধারণ বা পেশাগত ডিগ্রি শিক্ষাক্রমে ভর্তি হতে পারে।