মহাকাব্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বিদ্রুপাত্মক মহাকাব্যঃ নতুন অনুচ্ছেদ গঠন
৪৫ নং লাইন:
মধুসূদন অতি আশ্চর্য্যজনকভাবে নির্মাণ-কুশলতা গুণে মহাকাব্যোচিত কাব্য-বিগ্রহ সৃষ্টি করেছেন। এ কাব্যের তাৎপর্য্য রাবণ-চরিত্রের প্রতীকতায়। তাঁর সৃষ্ট রাবণ চরিত্রে পরম দাম্ভিকতা প্রকট হয়ে উঠেনি। রামায়ণকে তিনি তাঁর মানবতার আলোকে বিধৌত করে যে মহাকাব্য রচনা করেছেন, তা আসলে রোমান্টিক মহাকাব্য। এ কারণে আকারে 'মেঘনাদবধ কাব্য' মহাকাব্যোচিত হলেও, এর প্রাণ-নন্দিনী সম্পূর্ণ রোমান্টি এবং মধুসূদন এ কাব্যে জীবনের যে জয়গান করেছেন, তা বীররসের নয়, কারুণ্যের। কবি তাই, [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথের]] ভাষায়,
{{cquote|সমুদ্রতীরের শ্মশানে দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া কাব্যের উপসংহার করিয়াছেন।}}
 
==বিদ্রুপাত্মক মহাকাব্য==
কোন লঘু বিষয়-বস্তুকে কেন্দ্র করে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করার জন্য মহাকাব্য লক্ষণাক্রান্ত যে কাব্য রচিত হয়, তাকে ''বিদ্রুপাত্মক মহাকাব্য'' বা ''মক এপিক'' বলে।
 
==উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য==