মহাকাব্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
২৬ নং লাইন:
এটি সাধারণতঃ বস্তু-নিষ্ঠ, আদি-মধ্য-অন্ত-সমন্বিত বর্ণনাত্মক কাব্য; এর বস্তু উপাদান জাতীয়-জীবনের ঐতিহাসিক বা পৌরাণিক তথ্য; এর অনুপ্রেরণা অধিকাংশ সময়ই ঐশীশক্তি; এতে [[মানব]], [[দানব]], দেব-দেবীর চরিত্রের সমাবেশ এবং প্রয়োজনবোধে অতিলৌকিক স্পর্শও থাকতে পারে। মহাকাব্যের পরিসমাপ্তি সকল সময়েই শুভান্তিক হবে এমন কোন নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। এতে জটিল ঘটনাবর্তের সৃষ্টি এবং বহুবিধ চরিত্র-সন্নিবেশ থাকলেও সমগ্র কাব্যটিতে একটি অখণ্ড শিল্প-সঙ্গত সৌন্দর্য্যবোধ ও মহত্ত্বব্যঞ্জক গাম্ভীর্য থাকবে। এর ভাষা প্রসাদগুণসম্পন্ন, ওজস্বী এবং অনুপ্রাস-উপমা প্রভৃতি অলঙ্কারবহুল।
 
সুতরাং, পাশ্চাত্য আদর্শে অনুসরণের মাধ্যমে আমরা মহাকাব্যের সংজ্ঞা নির্দেশ করতে গিয়ে বলতে পারি যে, ''নানা সর্গে বা পরিচ্ছেদে বিভক্ত যে-কাব্যে কোন সুমহান বিষয়-বস্তুকে অবলম্বন করে এক বা বহু বীরোচিত চরিত্র অথবা অতিলৌকিক-শক্তি-সম্পাদিত কোন নিয়তি-নির্ধারিত-ঘটনা ওজস্বী ছন্দে বর্ণিত হয়, তাকে '''মহাকাব্য''' বলে''।<ref name = "LS">"সাহিত্য-সন্দর্শন", শ্রীশচন্দ্র দাশ, বর্ণ বিচিত্রা, ঢাকা, ৬ষ্ঠ সংস্করণ, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা-৬৯</ref>
 
==উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য==