বিনিময় ভারসাম্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন:
বিনিময় ভারসাম্য হিসাবের সব উপাদান যখন অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তার যোগফল অবশ্যই শুন্য হবে; তাতে সামগ্রিক ভাবে কোন উদ্বৃত্ত বা ঘাটতি থাকতে পারে না । উদাহরণস্বরূপ, একটি দেশ যদি রপ্তানির থেকে বেশি আমদানি করে, তবে তার বাণিজ্য ভারসাম্যে ঘাটতি দেখা দেবে বা বাণিজ্য ঘাটতি হবে । কিন্তু এই ঘাটতি অবশ্যই অন্যান্য উপায়ে পূরণ করতে হবে, সেটা হতে পারে বিদেশী বিনিয়োগ থেকে অর্জিত তহবিলের মাধ্যমে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিকমুদ্রার রিজার্ভ খরচ করে, অথবা অন্য দেশ থেকে ঋণ গ্রহন করে ।
 
সামগ্রিক বিনিময় ভারসাম্য হিসাবে সব ধরনের লেনদেন অন্তর্ভুক্ত করার পর যদিও সর্বদা ভারসাম্য বজায় থাকে, কিন্তু বিনিময় ভারসাম্যের স্বতন্ত্র উপাদানসমূহ যেমন চলতি হিসাব, মূলধন হিসাব (কেন্দ্রিয় ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব ব্যতীত), বা এ দুই এর সমষ্টিতে, ভারসাম্যহীনতা সম্ভব । পরেরটিরমূলধন যোগফলেরহিসাবের মধ্যেযোগফলের অসাম্যভারসাম্যহীনতা উদ্বৃত্ত দেশে সম্পদের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে, অন্যদিকে ঘাটতি দেশগুলি আরো ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়ে । "বিনিময় ভারসাম্য" শব্দটি প্রায়ই এই সঙ্কলনটিকে বোঝায়নির্দেশ করে: একটি দেশের বিনিময় ভারসাম্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে উদ্বৃত্ত হবে (একইঅর্থে, বিনিময় ভারসাম্য ধনাত্মক হবে) যখন তহবিল অর্জন (যেমন রপ্তানি পণ্য বিক্রি এবং বন্ড বিক্রি) তহবিলের ব্যয় থেকে সেই পরিমানে বেশি হবে (যেমন আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য পরিশোধ এবং বিদেশী বন্ড ক্রয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ) । অন্যদিকে বিনিময় ভারসাম্যে ঘটতি হবে যদি (একইঅর্থে, বিনিময় ভারসাম্য ঋণাত্মক হবে) আগেরটির থেকে পরেরটি পরিমানে বেশি হয় ।
 
==তথ্যসূত্র==