কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাধারণ সম্পাদনা
Suvray (আলোচনা | অবদান)
১০ নং লাইন:
 
== সাহিত্য ==
খুব কম বয়স থেকেই কামিনী রায় সাহিত্য রচনা করেছেন। মাত্র ৮ বছর বয়স থেকে তিনি কবিতা লিখতেন। রচিত কবিতাগুলোতে জীবনের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ-বেদনার সহজ-সরল ও সাবলীল প্রকাশ ঘটেছে।<ref name="bac"/> তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ ''আলো ও ছায়া'' প্রকাশিত হয় ১৮৮৯ খ্রীস্টাব্দে। তাঁর লেখা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে -
{| border="0" width="100%"
|- valign="top"
|
* আলো ও ছায়া (১৮৮৯)
* পৌরানিকী (১৯০১)
* নির্মাল্য (১৮৯১)
* অশোক সঙ্গীত (১৯০৭)
* পৌরাণিকী (১৮৯৭)
* মাল্য ও নির্মাল্য (১৯২০১৯১৩)
* দ্বীপ ও ধূপ (১৯২৯)
* অশোক সঙ্গীত (১৯০৭সনেট সংগ্রহ, ১৯১৪)
|
* অম্বা (নাট্যকাব্য, ১৯১৫)
* দ্বীপদীপ ও ধূপ (১৯২৯)
* জীবন পথে (১৯৩০)
* মহাশ্বেতা
* পুন্ডরীক
* জীবন পথে
* নির্মাল্য
|}
১৯০৫ সালে তিনি শিশুদের জন্য ''গুঞ্জন'' নামের বইকবিতা সংগ্রহ ও প্রবন্ধ গ্রন্থ ''বালিকা শিক্ষার আদর্শ'' রচনা করেন।
 
কামিনী রায় সবসময় অন্য সাহিত্যিকদের উৎসাহ দিতেন। [[১৯২৩]] খ্রীস্টাব্দে তিনি বরিশাল সফরের সময় কবি [[সুফিয়া কামাল|সুফিয়া কামালকে]] লেখালেখিতে মনোনিবেশ করতে বলেন। তিনি [[১৯৩০]] খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় লিটারারি কনফারেন্সের সভাপতি ও ১৯৩২-৩৩ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন।
 
[[১৯০৯]] খ্রীস্টাব্দে কামিনী রায়ের স্বামীর মৃত্যু ঘটেছিল। সেই শোক ও দুঃখ তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে, যা তাঁর কবিতায় প্রকাশ পায়। তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও [[সংস্কৃত]] সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। তাঁর স্মরণে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] ''[[জগত্তারিনী পুরস্কার]]'' প্রবর্তন করেছে। ১৯২৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক তাঁকে 'জগত্তারিণী স্বর্ণপদক' প্রদান করে।<ref name="bac"/>
 
== তথ্যসূত্র ==