কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: + গোছানো
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাধারণ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
 
[[চিত্র:Kamini Roy.jpg|right|thumb|কামিনী রায়]]
'''কামিনী রায়''' (জন্ম [[অক্টোবর ১২]], [[১৮৬৪]]- মৃত্যু [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৯৩৩]]) একজন [[বাঙালি]] কবি, সমাজকর্মী, এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক।স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব।
 
== জীবনী ==
১২ ⟶ ১০ নং লাইন:
 
== সাহিত্য ==
খুব কম বয়স থেকেই কামিনী রায় সাহিত্য রচনা করেছেন। মাত্র ৮ বছর বয়স থেকে তিনি কবিতা লিখতেন। রচিত কবিতাগুলোতে জীবনের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ-বেদনার সহজ-সরল ও সাবলীল প্রকাশ ঘটেছে।<ref name="bac"/> তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ, ''আলো ও ছায়া'' প্রকাশিত হয় ১৮৮৯ খ্রীস্টাব্দে। তাঁর লেখা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ''মহাশ্বেতা'', ''পুন্ডরীক'', ''দ্বীপ ও ধূপ'' (১৯২৯), ''পৌরানিকী'' (১৯০১), ''জীবন পথে'', ''নির্মাল্য'', ''মাল্য ও নির্মাল্য'' (১৯২০), ও ''অশোক সঙ্গীত'' (১৯০৭), তিনি শিশুদের জন্য ''গুঞ্জন'' নামের বই, ও প্রবন্ধ গ্রন্থ ''বালিকা শিক্ষার আদর্শ'' রচনা- করেন।
{| border="0" width="100%"
|- valign="top"
|
* পৌরানিকী (১৯০১)
* অশোক সঙ্গীত (১৯০৭)
* মাল্য ও নির্মাল্য (১৯২০)
* দ্বীপ ও ধূপ (১৯২৯)
|
* মহাশ্বেতা
* পুন্ডরীক
* জীবন পথে
* নির্মাল্য
|}
তিনি শিশুদের জন্য ''গুঞ্জন'' নামের বই ও প্রবন্ধ গ্রন্থ ''বালিকা শিক্ষার আদর্শ'' রচনা করেন।
 
কামিনী রায় সব সময়সবসময় অন্য সাহিত্যিকদের উৎসাহ দিতেন। [[১৯২৩]] খ্রীস্টাব্দে তিনি বরিশাল সফরের সময় কবি [[সুফিয়া কামাল|সুফিয়া কামালকে]]কে লেখালেখিতে মনোনিবেশ করতে বলেন। তিনি [[১৯৩০]] খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় লিটারারি কনফারেন্সের সভাপতি, ও ১৯৩২-৩৩ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন।
 
[[১৯০৯]] খ্রীস্টাব্দে কামিনী রায়ের স্বামীর মৃত্যু ঘটেছিল। সেই শোক ও দুঃখ তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে, যা তাঁর কবিতায় প্রকাশ পায়। তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও [[সংস্কৃত]] সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। তাঁর স্মরণে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] ''[[জগত্তারিনী পুরস্কার]]'' প্রবর্তন করেছে।