চন্দ্রগ্রহণ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩৩ নং লাইন:
মারোয়ারী ঘাটের সাথেই গড়ে উঠেছে এলাকার একমাত্র বাজার। সেই বাজারে প্রায় সকল পেশার লোকেরই যাওয়া-আসা। সেই বাজারে একজন 'পাগলী' (চম্পা) থাকত। দিনের আলোর ভালো মানুষ গুলো রাতের আঁধারে সেই পাগলীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তলে। এর কলশ্রুতিতে- কিছুদিন পর দেখা যায় পাগলী গর্ভবতী। প্রশ্ন দাড়ায় এমন কাজ করলো কে? কোনো উপায় না দেখে 'ময়রা মাসী' (দিলারা জামান) পাগলীর দেখাশোনা শুরু করে। বৃষ্টি ভেঁজা একরাতে পাগলীর কোলজুড়ে আসে এক ফুটফুটে কন্যাসন্তান। এবং এই সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় পাগলি মারা যায়। ময়রা মাসী সেই কন্যাসন্তান লালন পালন করে। কিন্তু মেয়েটির কোনো নাম দেয়া হয়নি। সবাই ওকে ফালানি বলে ডাকতো, এবং ফালানিকে সবাই বেশ আদর করত, বিশেষ করে- সেই রাতের আঁধারের দুষ্ট লোকগুলো ফালানিকে বেশি আদর করতো।
 
এভাবে চলতে চলতে একদিন সাবালোক হয়ে ওঠে ফালানি (সোহানা সাবা)।একসময় মারোয়ারী ঘাটের গাঙ্গের উপর দিয়ে তৈরী হয়হয়েছে ব্রিজ, নদী গাং পারাপারে আর নৌকা প্রয়জন হয়না। এদিকে একজন অষ্টাদশী হয়ে উঠলো 'ফালানি' (সোহানা সাবা)। আবুলের (কে. এস. ফিরোজ) পুত্র কাসু ([[রিয়াজ]]) বড় হয় 'ইসমাইল ড্রাইভারের' (শহিদুজ্জামান সেলিম) ড্রাইভারের আদর্শে একজন পাকা ড্রাইভার হিসেবে। আগে থেকেই কাসুর প্রনয় ছিল ফালানির সাথে, এবং ভালোলাগা থেকে ভালবাসা গড়ায়।গড়ায় ওদের সম্পর্ক। ঘর বাঁধার রঙিন সপ্নস্বপ্ন ওদের চোখে, একদিন কাসু ফালানিকে নিয়ে শহরে ঘুরতে যায়।
 
==শ্রেষ্ঠাংশে==