আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ অপসারণ + সার্জেন্ট জহুরুল হক অনুসরণে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রেক্ষাপটঃ নতুন অনুচ্ছেদ
৪ নং লাইন:
 
মামলার বিরুদ্ধে তীব্র জনআন্দোলনের মুখে পাকিস্তান সরকার পিছু হটতে বাধ্য হয়। [[উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান]] নামক এই জনআন্দোলনের মুখে ১৯৬৯ খ্রীস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে পাকিস্তানের শাসক জেনারেল [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] পতন ঘটে, এবং এই মামলাটি সরকার প্রত্যাহার করে নেয়। এই মামলা এবং এ থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনকে [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] পেছনে প্রেরণাদানকারী অন্যতম প্রধান ঘটনা বলে গণ্য করা হয়।
 
==প্রেক্ষাপট==
৬ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে ২ জন সি. এস. পি অফিসারসহ ২৮জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের গ্রেফতার সম্পর্কে সরকারী প্রেসনোটে উল্লেখ করা হয় যে,
{{cquote|গত মাসে (অর্থাৎ ডিসেম্বর, ১৯৬৭) পূর্ব-পাকিস্তানে উদ্‌ঘাটিত জাতীয় স্বার্থবিরোধী এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে এঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে।|}}
তৎকালীন পাকিস্তান সরকার এই ষড়যন্ত্রকে "আগরতলা ষড়যন্ত্র" নামে অভিহিত করে। এই একই অভিযোগে ১৭ জানুয়ারি, ১৯৬৮ সালে বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানকেও]] গ্রেফতার করা হয়। ৩৫জনকে আসামী করে সরকার পক্ষ মামলা দায়ের করে।<ref name="bac">
 
== বহিঃসংযোগ ==