মোহিতলাল মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সাধারণ সম্পাদনা |
প্রকাশনা জগৎ: নতুন অনুচ্ছেদ + সাধারণ সম্পাদনা |
||
২২ নং লাইন:
==প্রথম জীবন==
মোহিতলাল মজুমদারের পৈতৃক বাড়ি ছিল অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[হুগলি জেলা|হুগলি জেলার]]
==কর্মজীবন==
১৯০৪ সালে এন্ট্রান্স পাস করেন। [[১৯০৮]] সালে মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন থেকে বি.এ পাস করেন। কিন্তু অসুবিধায় পড়ে এম.এ পড়া ছেড়ে দেন। [[১৯১৪]] সালে সরকারি চাকরিতে অস্থায়ীভাবে কাজ করেন। দীর্ঘদিন বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার পর ১৯২৮-৪৪ সাল পর্যন্ত তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত ছিলেন।<ref name="s">
==সাহিত্য প্রতিভা==
[[মানসী]] পত্রিকাতে তাঁর সাহিত্যজীবনের সূত্রপাত হয়। [[বীরভূমি]] পত্রিকায় কবিতা প্রবন্ধ অনুবাদ প্রকাশ করেন। [[দেবেন্দ্রনাথ সেন|দেবেন্দ্রনাথ সেনের]] সঙ্গে ঘনিষ্ঠ পরিচয়ের ফলে তাঁর কাব্যচর্চায় দেবেন্দ্রনাথের প্রভাব দেখা যায়। এছাড়াও, [[করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়|করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যাযের়]] কবিতার ছন্দোমাধুর্য তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। মোহিতলাল কিছুকাল ভারতী গোষ্ঠীর অন্যতম লেখক ছিলেন। তিনি [[শনিচক্র|শনিচক্রের]] সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্র]] পরবর্তী কাব্যে কবি মোহিতলালের স্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাহিত্য-সমালোচক হিসাবেও তাঁর সবিশেষ খ্যাতি ছিল। ভাষারীতির বিশুদ্ধতা নিয়ে তাঁর প্রবল আগ্রহ ও নিষ্ঠা ছিল।<ref>
==প্রকাশনা জগৎ==
রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশাতেই এই বিতর্কিত সাহিত্য-প্রতিভার কাব্য আপন বৈশিষ্ট্যে প্রোজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল। বঙ্গসাহিত্য প্রসঙ্গে মোহিতলাল সৃজনধর্মী ও সৃষ্টিশীল আলোচনা করে গেছেন। অনেক মাসিক পত্রিকায়, বিশেষ করে [[ভারতী|ভারতীতে]] কবিতা লিখতেন।<ref name="s" />
==প্রকাশিত গ্রন্থ তালিকা==
৩৪ ⟶ ৩৭ নং লাইন:
{|
|
*''দেবেন্দ্র-মঙ্গল'' (১৯২২
*''স্বপন-পসারী'' (১৯২২)
*''বিস্মরণী'' (১৯২৭)
৪২ ⟶ ৪৫ নং লাইন:
*''ছন্দচতুর্দশী'' (১৯৪১)
|}
তন্মধ্যে - 'দেবেন্দ্র-মঙ্গল' কাব্যগ্রন্থটি ছিল আত্মীয় ও কবি [[দেবেন্দ্রনাথ সেন|দেবেন্দ্রনাথ সেনের]] প্রশস্তিমূলক ১৬টি [[সনেট|সনেটের]] সংকলন।
===প্রবন্ধগ্রন্থ===
|