৫,৯৭৯টি
সম্পাদনা
+- |
|||
৮২ নং লাইন:
১৬৭২ সালে সেইন্ট টমাস চন্দননগর থেকে ডাচদের বিতাড়িত করেন।
১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে বাংলার নবাবকে ফরাসী জেনারেল মশিয়ে ডুপ্র্যে সহায়তা করেন। যুদ্ধে নবাবের পরাজয়ের দরুন বাংলাতে ফরাসীদের বাণিজ্য কুঠি ব্রিটিশরা দখল করে নেয়।
১৯৪৭ সালের আগষ্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে ফরাসী শাসিত এলাকা সমূহে ফরাসী কতৃত্ব বজায় থাকে। সুরাট, মাচিলিপাতানাম, কোজিকোড়ে এলাকা ১৯৪৭ এর অক্টোবরে ভারতীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৪৮ সালে ভারত সরকার ও ফ্রান্সের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ফরাসী শাসনাধীন এলাকাতে গনভোট আয়োজনের কথা বলা হয়, যার মাধ্যমে ঐ এলাকার অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নিবে কাদের সাথে থাকবে তারা। চন্দননগরের শাসন ভার ভারতীয়দের হাতে ১৯৫০ সালের ২ মে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৫৫ সালে চন্দননগর পশ্চিমবঙ্গের সাথে যুক্ত হয়। ১৯৫৪ সালে ১ নভেম্বর পন্ডিচেরী, যানাম, মাহে ও কারিকল ভারত প্রজাতন্ত্রের কাছে হস্তান্তরিত হয়। ১৯৬২ সালে ফরাসী সরকার স্বাধীণ ভারতের স্বীকৃতি দিলে ভারত থেকে ফরাসী ওপনিবেশিকতা শেষ হয়।
==প্রশাসন==
|