মালাধর বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shonpangshu (আলোচনা | অবদান)
Shonpangshu (আলোচনা | অবদান)
৪ নং লাইন:
মালাধর বসু অধুনা পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার মেমারির নিকটবর্তী কুলীনগ্রামে এক অভিজাত কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।<ref>বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, কালীপদ চৌধুরী, বাণী সংসদ, পৃ. ৫৫-৫৬</ref> তাঁর বাবার নাম ছিল ভগীরথ বসু, মায়ের নাম ছিল ইন্দুমতী দেবী।<ref>বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, কালীপদ চৌধুরী, বাণী সংসদ, পৃ. ৫৫-৫৬</ref> কুলীনগ্রাম বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এই গ্রামে মালাধর বসুর বংশধরেরা আজও বাস করেন। মালাধর ছিলেন পণ্ডিত ব্যক্তি। তিনি বৈষ্ণব সাহিত্য ও পুরাণ নিয়ে যথেষ্ট পড়াশুনা করেছিলেন।
 
মালাধর বসু গৌড়ের কোনো এক সুলতানের উচ্চপদস্থ কর্মচারী ছিলেন। ঐতিহাসিকদের অনুমান, এই সুলতান সম্ভবত রুকনুদ্দিন বরবক শাহ। ১৪৭৩ সালে তিনি ভাগবত পুরাণের বিষয়বস্তু অবলম্বনে শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্য রচনা শুরু করেন। কাব্য রচনার শেষ হয় ১৪৮০ সালে। শ্রীকৃষ্ণবিজয় রচনা করে তিনি গৌড়ের সুলতানের কাছ থেকে গুণরাজ খাঁ উপাধি পান।<ref>বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, কালীপদ চৌধুরী, বাণী সংসদ, পৃ. ৫৫-৫৬</ref> মালাধর বসুর অনেকগুলি ছেলে ছিল। তাঁর দ্বিতীয় পুত্রের নাম ছিল সত্যরাজ খাঁ। সত্যরাজের পুত্র রামানন্দ ছিলেন চৈতন্য মহাপ্রভুর পার্ষদ। অন্যমতে, রামানন্দ ও সত্যরাজ খাঁ একই ব্যক্তি।<ref>বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, কালীপদ চৌধুরী, বাণী সংসদ, পৃ. ৫৫-৫৬</ref>
 
==পাদটীকা==