গঙ্গা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BarunDutta (আলোচনা | অবদান)
BarunDutta (আলোচনা | অবদান)
১৮৭ নং লাইন:
 
"গঙ্গাবতরণ" হিন্দুধর্মের একটি প্রাচীন উপাখ্যান। এই গল্পের নানা পাঠান্তর পাওয়া যায়।<ref name=eck1998-p144/> [[বেদ|বেদে]] আছে, [[স্বর্গ|স্বর্গের]] রাজা [[ইন্দ্র]] [[বৃত্র]] নামে এক অসুরকে বধ করেন। তার রক্ত [[সোমরস|সোমরসের]] রূপে পৃথিবীতে গড়িয়ে পড়ে।<ref name=eck1998-p144/>
 
[[বৈষ্ণব]] মতে, এই গল্পে ইন্দ্রের পরিবর্তে দেখা যায় তাঁর পূর্বতন সহকারী [[বিষ্ণু]]কে।<ref name=eck1998-p144/> এই স্বর্গীয় তরলের নাম, এই মতে, "বিষ্ণুপদী"।<ref name=eck1998-p144/> [[বামনাবতার|বামন]] রূপে বিষ্ণু তাঁর একটি পা রেখেছিলেন স্বর্গে। তাঁর নখের আঘাতে স্বর্গে একটি ছিদ্রের সৃষ্টি হয়। এই ছিদ্রপথে মুক্তি পায় বিষ্ণুপদী। [[ধ্রুব]] বিষ্ণুপদীকে নিয়ে আসেন স্বর্গে।<ref name=eck1998-p144-145/> আকাশে বিষ্ণুপদী আকাশগঙ্গা সৃষ্টি করে উপস্থিত হন চন্দ্রে।<ref name=eck1998-p144-145/> সেখান থেকে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে তিনি চলে যান মেরুপর্বতের শৃঙ্গে ব্রহ্মলোকে। মেরুপর্বতের শীর্ষে অবস্থিত [[ব্রহ্মা]]র আসনের পদ্মগুলি থেকে পৃথিবীর মহাদেশগুলির সৃষ্টি হয়।<ref name=eck1998-p144-145/> এখান থেকেই বিষ্ণুপদী [[অলকানন্দা নদী|অলকানন্দার]] রূপ ধরে একটি মহাদেশে অবতীর্ণা হন এবং ভারতবর্ষে গঙ্গা নামে প্রবেশ করেন।<ref name=eck1998-p144-145/>
 
==আরও দেখুন==