মোর্স কোড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
KamikazeBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট পরিবর্তন করছে: my:မော့၏ အချက်ပြသင်္ကေတ
উইকি লিংক
১ নং লাইন:
[[চিত্র:International Morse Code.svg|right|thumb|আন্তর্জাতিক মোর্স কোড]]
মোর্স কোড কোন ভাষার বর্নকে কোডে রুপান্তরের একধরনের পদ্ধতি যা দিয়ে এক ধরনের ছন্দের মাধ্যমে টেলি-যোগাযোগ[[টেলিযোগাযোগ]] করা হয়। [[স্যামুয়েল মোর্স]] ১৮৪০ সালে [[টেলিগ্রাফ|বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ]] যোগাযোগের জন্য প্রথম এ কোড তৈরি করেন।
 
মোর্স কোড কোন উপাদানের "সংক্ষিপ্ত এবং দীর্ঘ" এ দুটি অবশ্যকীয় উপাদান নিয়ে গঠিত। এক্ষেত্রে কোন উপাদানের "সংক্ষিপ্ত এবং দীর্ঘ" এ দুটি রূপের এক ধরনের পর্যায়ক্রম যার মাধ্যমে কোন তথ্যের বর্ন, সংখ্যা, যতি-চিহ্ন ইত্যাদিকে উপস্থাপন করা যায়।</br>
১৪ নং লাইন:
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল কমিউনিকেশন কমিশন এখনো সামুদ্রিক যোগাযোগের জন্য মোর্সকোড ব্যবহার করে।
 
মোর্স কোডের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি নানারকম ভাবে যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা যায়। [[শব্দ]], চিহ্ন, পাল্স, [[রেডিও]] সিগনাল, রেডিও অন অফ, আয়নার [[আলো]], লাইট অন অফ ইত্যাদি নানা উপায়ে মোর্সকোডের মাধ্যমে তথ্য প্রেরন করা যায়।
একারণেই S O S মেসেজ পাঠানোর জন্য মোর্স কোড সবচেয়ে উপযোগী।
 
২১ নং লাইন:
উপাদানগুলো নিম্নে দেয়া হল :
 
# ( . ) যাকে ‘ডট’ বা ‘ডিট’ বা ‘টরে’ বলে।
# ( -) যাকে বলে ‘ডেশ’ বা ‘ ডাহ্’।ডাহ্’ বা ‘টক্কা’।
# ডট এবং ডেশের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থান। (ফাঁকা স্থানটাই উপাদান)
# দুটি বর্ণের মধ্যের ফাঁকা স্থান।