চন্দ্রগ্রহণ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৯ নং লাইন:
মারোয়ারী ঘাটের সাথেই গড়ে উঠেছে এলাকার একমাত্র বাজার। সেই বাজারে প্রায় সকল পেশার লোকেরই আনাগোনা। বাজারে ছিল এক পাগলি (চম্পা), দিনের আলোর ভালো মানুষ গুলো রাতের আঁধারে তার সাথে গড়ে তোলে দৈহিক সম্পর্ক। কিছুদিন পর দেখা যায় পাগলি গর্ভবতী। প্রশ্ন দাড়ায় এমন কাজ করলো কে। কোনো উপায় না দেখে ময়রা মাসী (দিলারা জামান) পাগলীর দেখাশোনা করে। একদিন পাগলীর কোলজুড়ে আসে এক ফুটফুটে কন্যাসন্তান, এবং সন্তান জন্ম দেওয়ার পর পাগলি মারা যায়। ময়রা মাসী সেই সন্তান লালন পালন করে। কিন্তু অর কোনো নাম দেয়া হয়নি। সবাই ওকে ফালানি বলে ডাকতো, এবং ফালানিকে সবাই আদরও সেই রাতের আঁধারের দুষ্ট লোকগুলো।
 
এভাবে চলতে চলতে একদিন সাবালোক হয়ে ওঠে ফালানি (সোহানা সাবা)। মারোয়ারী ঘাটের গাঙ্গের উপর দিয়ে তৈরী হয় ব্রিজ, নদী গাং পারাপারে আর নৌকা প্রয়জন হয়না। এদিকে আবুলের (কে. এস. ফিরোজ) পুত্র কাসু ([[রিয়াজ]]) বড় হয় ইসমাইল ড্রাইভারের (শহিদুজ্জামান সেলিম) আদর্শে একজন পাকা ড্রাইভার হিসেবে। আগে থেকেই কাসুর প্রনয় ফালানির সাথে, এবং ভালোলাগা থেকে ভালবাসা গড়ায়। ঘর বাঁধার রঙিন সপ্ন ওদের চোখে, একদিন কাসু ফালানিকে নিয়ে শহরে গুরতেঘুরতে যায়।
 
==শ্রেষ্ঠাংশে==