অ্যান্টিবায়োটিক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sabuj Barua (আলোচনা | অবদান)
Sabuj Barua (আলোচনা | অবদান)
২৪ নং লাইন:
বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক অণুজীবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে কাজ করে। তার মধ্যে প্রধান প্রধান উপায় গুলো হলঃ
 
* '''[[ব্যাক্টেরিয়া|ব্যাক্টেরিয়ার]] [[কোষপ্রাচীর|কোষপ্রাচীরের]] ([http://en.wikipedia.org/wiki/cell_wall Cell Wall]) [[পেপটিডোগ্লাইক্যান|পেপ্টাইডোগ্লাইকেন]] ([http://en.wikipedia.org/wiki/Peptidoglycan Peptidoglycan])সংশ্লেষণ বন্ধ করে দেয়''': বিটা-ল্যাক্টাম (beta-lactam)অ্যান্টিবায়োটিক (যেমনঃ পেনিসিলিন) কোষ প্রাচীরের পেপটিডোগ্লাইকেন সংশ্লেষন বন্ধ করে দেয়। <ref>মাইক্রোবায়োলজি: কনসেপ্টস এন্ড আপ্লিকেশন্স; মাইকেল জে পেলচজার, ই. সি. চান, নোয়েল আর. ক্রেগ</ref>দৃঢ়ঃ পেপটিডোগ্লাইকেন স্তরের অভাবে কোষ সাধারণত পানি শোষনের মাধ্যমে মরে যায়। তাছাড়া ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর কিছু উৎসেচক ([http://en.wikipedia.org/wiki/enzyme enzyme]) ধারণ করে যারা পেপটিডোগ্লাইকেন স্তরকে ভাঙে, যার ফলে নতুন পেপটিডোগ্লাইকেন স্তরেরে সৃষ্টি হতে পারে। কোষের নিজের এমন কিছু পদার্থ আছে যারা এই প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রনে রাখে, যেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত এবং সবসময় পেপটিডোগ্লাইকেন স্তর ক্ষয় হতে না পারে। পেনিসিলিনের জন্য অনেক ক্ষেত্রে এই সব নিয়ন্ত্রক পদার্থ কোষ থেকে হারিয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে, কোষস্থ উৎসেচক পেপটিডোগ্লাইকেন স্তর ভাঙতে থাকে। যে সকল ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর নেই, তাদের উপর এই জাতীয় আন্টিবায়োটিক কাজ করতে পারে না। মাইকোপ্লাজমা ([[:en:Mycoplasma|Mycoplasma]] নামক ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর পেপটিডোগ্লাইক্যান স্তর নেই, ফলে তা পেনিসিলিন রোধী (Penicillin resistant)।
 
* '''[[কোষপর্দা|কোষপর্দায়]] ([http://en.wikipedia.org/wiki/cell_membrane Cell Membrane]) ছিদ্র করে''': বিভিন্ন পলিপেপটাইড আন্টিবায়োটিক (যেমন: পলিমিক্সিন (Polymyxin)) ব্যাক্টেরিয়ার কোষঝিল্লি ধবংস কররার ক্ষমতা আছে। এরা কোষঝিল্লির মুখ্য উপাদান ফসফোলিপিড([http://en.wikipedia.org/wiki/phospholipid Phospholipid]) নষ্ট করে দেয়। এর ফলে কোষঝিল্লির সাধারণ ভেদ্যতা নষ্ট হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ কোষ থেকে বের হয়ে যায় এবং অবশেষে কোষটি মারা যায়।