নিচের যে-কোনো সংস্করণ প্রদর্শনের জন্য, সংস্করণটির তারিখ অংশে ক্লিক করুন। আরও সাহায্যের জন্য দেখুন, পাতার ইতিহাসসম্পাদনা সারাংশ

(বর্ত) = বর্তমান সংস্করণের সাথে পার্থক্য, (পূর্ব) = পূর্বের সংস্করণের সাথে পার্থক্য,   = অনুল্লেখ্য সম্পাদনা, → = অনুচ্ছেদ সম্পাদনা, ← = স্বয়ংক্রিয় সারাংশ

৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১

১৯ নভেম্বর ২০১৮

২০ জুলাই ২০১৮

৬ জুলাই ২০১৮

৫ এপ্রিল ২০১৮

১৫ মার্চ ২০১৮

৬ মার্চ ২০১৮

  • বর্তপূর্ব ০৮:৩৪০৮:৩৪, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,২৮৬ বাইট +৩৪ জা’দ ইবন দিরহাম (১১৮ হি) নামক একজন নতুন প্রজন্মের পারসিক মুসলিম মহান আল্লাহর গুণাবলি অস্বীকার করে তাঁকে ‘নির্গুণ’ বলে দাবি করতে থাকেন। তার ছাত্র জাহম ইবন সাফওয়ান সামারকান্দী (১২৮ হি)। তিনি এ মতটিকে জোরালোভাবে প্রচার করতে থাকেন এবং এর সাথে অনেক দর্শনভিত্তিক মতবাদ তিনি প্রচার করেন। জাহমের মতবাদ নিম্নরূপ: (ক) বিশেষণের অস্বীকৃতি। তার মতে যে সকল বিশেষণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা কখনো স্রষ্টার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে না। তবে যে বিশেষণগুলো আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়, সেগুলি তাঁর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে, যেমন স্রষ্টা, জীবনদাতা, মৃত্যুদাতা... ইত্যাদি। কাজেই এ কথা বলা যাবে না যে, মহান আল্লাহ দেখেন, শুনেন, কথা বলেন, দয়া করেন, ক্রোধান্বিত হন, তিনি আরশের উপরে অধিষ্ঠিত, তাঁর হাত, চোখ বা মুখমন্ডল বিদ্যমান, তাঁকে আখিরাতে দেখা যাবে....। কারণ এ সকল বিশেষণ আল্লাহর ক্ষেত্রে আরোপ করলে তাঁর অতুলনীয়ত্ব নষ্ট হয় এবং তাঁকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। (খ) কুরআন সৃষ্ট। উপরের যুক্তির ভিত্তিতেই তিনি আল্লাহর কথার অনাদিত্ব অস্বীকার করতেন। তার মতে,  আল্লাহর কালাম আল্লাহর সৃষ্ পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:৩১০৮:৩১, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,২৫২ বাইট −১৯ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:২৮০৮:২৮, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,২৭১ বাইট +১ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:২৭০৮:২৭, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,২৭০ বাইট −৬ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:২৫০৮:২৫, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,২৭৬ বাইট −৩০ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:২৩০৮:২৩, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,৩০৬ বাইট +৫ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:২১০৮:২১, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,৩০১ বাইট +১ সম্পাদনা সারাংশ নেই পূর্বাবস্থায় ফেরত ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
  • বর্তপূর্ব ০৮:১৯০৮:১৯, ৬ মার্চ ২০১৮Mahin Hossain আলোচনা অবদান ৯,৩০০ বাইট +৯,৩০০ জা’দ ইবন দিরহাম (১১৮ হি) নামক একজন নতুন প্রজন্মের পারসিক মুসলিম মহান আল্লাহর গুণাবলি অস্বীকার করে তাঁকে ‘নির্গুণ’ বলে দাবি করতে থাকেন। তার ছাত্র জাহম ইবন সাফওয়ান সামারকান্দী (১২৮ হি)। তিনি এ মতটিকে জোরালোভাবে প্রচার করতে থাকেন এবং এর সাথে অনেক দর্শনভিত্তিক মতবাদ তিনি প্রচার করেন। জাহমের মতবাদ নিম্নরূপ: (ক) বিশেষণের অস্বীকৃতি। তার মতে যে সকল বিশেষণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা কখনো স্রষ্টার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে না। তবে যে বিশেষণগুলো আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়, সেগুলি তাঁর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে, যেমন স্রষ্টা, জীবনদাতা, মৃত্যুদাতা... ইত্যাদি। কাজেই এ কথা বলা যাবে না যে, মহান আল্লাহ দেখেন, শুনেন, কথা বলেন, দয়া করেন, ক্রোধান্বিত হন, তিনি আরশের উপরে অধিষ্ঠিত, তাঁর হাত, চক্ষু বা মুখমন্ডল বিদ্যমান, তাঁকে আখিরাতে দেখা যাবে....। কারণ এ সকল বিশেষণ আল্লাহর ক্ষেত্রে আরোপ করলে তাঁর অতুলনীয়ত্ব নষ্ট হয় এবং তাঁকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। (খ) কুরআন সৃষ্ট। উপরের যুক্তির ভিত্তিতেই তিনি আল্লাহর কথার অনাদিত্ব অস্বীকার করতেন। তার মতে,  আল্লাহর কালাম আল্লাহর... ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা