ব্যবহারকারীর অবদান
২০ জানুয়ারি ২০২০
২৭ ডিসেম্বর ২০১৯
নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯
খ্রিষ্ঠান> খ্রিষ্টান
নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯
ভারতের প্রধামন্ত্রী> ভারতের প্রধানমন্ত্রী
+৩
২৯ নভেম্বর ২০১৯
অজয় নদ
বাংলা সাহিত্যে অজয় নদের প্রভাব: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অজয় নদীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে লিখেছেন- :"চাঁদের কিরণ পড়ে যেথায় একটু আছে জল :যেন বন্ধ্যা কোন্ বিধবার লুটানো অঞ্চল। :নিঃস্ব দিনের লজ্জা সদাই বহন করতে হয়, :আপনাকে হায় হারিয়ে-ফেলা অকীর্তি অজয়।"
+২
অজয় নদ
বাংলা সাহিত্যে অজয় নদের প্রভাব
+৫
অজয় নদ
বাংলা সাহিত্যে অজয় নদের প্রভাব: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অজয় নদীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে লিখেছেন- চাঁদের কিরণ পড়ে যেথায় একটু আছে জল যেন বন্ধ্যা কোন্ বিধবার লুটানো অঞ্চল। নিঃস্ব দিনের লজ্জা সদাই বহন করতে হয়, আপনাকে হায় হারিয়ে-ফেলা অকীর্তি অজয়।
+৫৮২
অজয় নদ
পরে পশ্চিম বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া ঘাট, বীরকুলটি ঘাট, দরবারডাঙা ঘাট ও সিদ্ধপুর ঘাট হয়ে এবং বীরভূম জেলার বড়কোলা, তামড়া, বিনুই ও নবসন গ্রামের সীমানা হয়ে পূর্বে প্রবাহিত হয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমার কেতুগ্রাম থানার নারেং গ্রামের প্রবেশ করে কাটোয়া শহরের কাছে ভাগীরথী নদী<nowiki/>র সংগে মিলিত হয়েছে।<
+২৬৬
২৬ নভেম্বর ২০১৯
সৎসঙ্গ
যতি-আশ্রম: এই উদ্দেশ্যেই শ্রীশ্রীঠাকুর ২৬শে আশি^ন,> এই উদ্দেশ্যেই শ্রীশ্রীঠাকুর ২৬শে আশ্বিন,
+৫
সৎসঙ্গ
যতি-আশ্রম: শ্রীশ্রীঠাকুরের ব্যবহৃত শয্যাসহ অনান্য পবিত্র নিদর্শনগুলি সযত্নে রক্ষিত আছে।>শ্রীশ্রীঠাকুরের ব্যবহৃত শয্যাসহ অন্যান্য পবিত্র নিদর্শনগুলি সযত্নে রক্ষিত আছে।
+৬
সৎসঙ্গ
অতিথি ভবন: আশ্রম-আগত ভক্তশিষ্যদের নিশ্চিন্তবাসের জন্য> আশ্রমে আগত ভক্তশিষ্যদের নিশ্চিন্তে বাসের জন্য
+৭
সৎসঙ্গ
কলা বিভাগ: এছাড়া, চিত্রকলা, ভাস্কর্য ও অনান্য শিল্পকলা চর্চাও আশ্রমে হয়ে থাকে।>এছাড়া, চিত্রকলা, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকলা চর্চাও আশ্রমে হয়ে থাকে।, বানান সংশোধন
+৬
সৎসঙ্গ
কলা বিভাগ: ‘সঙ্গীত-বিভাগ’-এ উচ্চাঙ্গ ও লঘু সঙ্গীত, ভজন-কীর্তানাদির শিক্ষা ও চর্চা হয়ে থাকে>‘সঙ্গীত-বিভাগ’-এ উচ্চাঙ্গ ও লঘু সঙ্গীত, ভজন-কীর্তনাদির শিক্ষা ও চর্চা হয়ে থাকে
−৩
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ তপোবন বিদ্যালয়: দেয়ার দেওয়ার লিখতে হবে
+৬
সৎসঙ্গ
অমরদ্যুতি বিদিমন্দির(সৎসঙ্গ লাইব্রেরি): অমরদ্যুতি বিদ্যামন্দির(সৎসঙ্গ লাইব্রেরি)
+৬
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজ: মূল বাণীগ্রন্থ ছাড়াও শ্রীশ্রীঠকুরের সাথে কথোপকথন ও প্রশ্নেত্তরমূলক মৌলিক গ্রন্থও বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় মুদ্রিত হয়েছে।> মূল বাণীগ্রন্থ ছাড়াও শ্রীশ্রীঠাকুরের সাথে কথোপকথন ও প্রশ্নোত্তরমূলক মৌলিক গ্রন্থও বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় মুদ্রিত হয়েছে।
+৩
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজ: শ্রীশ্রীঠাকুরের বিশ^সমস্যা সমাধানী বাণীগুলি প্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজ থেকে।> শ্রীশ্রীঠাকুরের বিশ্ব সমস্যা সমাধানী বাণীগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজ থেকে।
+৭
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ দ্যূতদীপ্তি হাসপাতাল: এবং সেখানে নিয়মিত কাজ চলছেÑ > এবং সেখানে নিয়মিত কাজ চলছে।
+১
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ দ্যূতদীপ্তি হাসপাতাল: হাসপাতালের উন্নতির জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।> হাসপাতালের উন্নতির জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
+৩
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ ভেষজ উদ্যান: কঠিন, পাথুরে এবং শুষ্ক মরুপ্রায় এই ভূমিতে তৃণখন্ডের জন্মনোই এক আশ্চর্য ব্যাপার।> কঠিন, পাথুরে এবং শুষ্ক মরুপ্রায় এই ভূমিতে তৃণখন্ডের জন্মানোই এক আশ্চর্য ব্যাপার।
+৩
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ রসৈষণা মন্দির: শ্রীশ্রীবড়দা (শ্রীশ্রীঅমরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী) বিভিন্ন রোগের নিদানহেতু বহু ফর্মূলা দিয়েছেন।
+১
সৎসঙ্গ
সৎসঙ্গ ফিলানথ্রপি: এখানে তার উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভক্ত-অনুরাগীদের স্বতঃস্বেচ্ছ ইষ্টার্ঘ্য(ইষ্টভৃতি সহ অনান্য) গৃহিত হয় >এখানে তার উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভক্ত-অনুরাগীদের স্বতঃস্বেচ্ছ ইষ্টার্ঘ্য(ইষ্টভৃতি সহ অনান্য) গৃহীত হয়
+১
সৎসঙ্গ
আশ্রমের জায়গার পূর্ব ইতিহাস: এক সময় সারা সাঁওতাল পরগণাটি ছিল বাংলাদেশের অন্তর্ভূক্ত। ১৯১১ সালে চলে যায় বিহার প্রদেশে। কিন্তু বহু বাঙালি রয়ে গেল দেওঘরে।
সৎসঙ্গ
আশ্রমের শুরুর ইতিহাস: বেড়ে চলল জ্ঞান, বিজ্ঞান, সেবা ও সত্য সাধনার পরিপোষক বিভিন্ন প্রতিষ্টান। >বেড়ে চলল জ্ঞান, বিজ্ঞান, সেবা ও সত্য সাধনার পরিপোষক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
সৎসঙ্গ
আশ্রমের শুরুর ইতিহাস: দশ-বারোটি বছরের মধ্যেই বিশ^ব্যাপী আদর্শ মানবধর্ম প্রচারের কেন্দ্র রূপে এক আন্তর্জাতিক পীঠস্থানের রূপ গ্রহণ করল দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম।। >দশ-বারোটি বছরের মধ্যেই বিশ্বব্যাপী আদর্শ মানবধর্ম প্রচারের কেন্দ্র রূপে এক আন্তর্জাতিক পীঠস্থানের রূপ গ্রহণ করল দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম।
+৫
সৎসঙ্গ
আশ্রমের শুরুর ইতিহাস: আমেরিকা থেকে হাবার্ট বিশ^বিদ্যালয়ের> আমেরিকা থেকে হাবার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের
+৫
সৎসঙ্গ
আশ্রমের শুরুর ইতিহাস: পরম প্রেমময় শ্রীশ্রীঠকুর দেওঘরে আসার পর > পরম প্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর দেওঘরে আসার পর
+৪
সৎসঙ্গ
দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম: অনুকূলচন্দ্র তাঁর নরলীলার ৫৯ বছর বয়সে এখানে এসেছিলেন এবং ২৩ বৎসর এই আশ্রমেই কাটিয়েছিলেন। “দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম” ঝাড়খন্ডের সাঁওতাল পরগণার অন্তর্গত বৈদ্যনাথ পীঠস্থানের সংলগ্ন দেওঘরে অবস্থিত। জসিডি রেলস্টেশনের পর শাখা স্টেশন বৈদ্যনাথ ধাম।
+৩
সৎসঙ্গ
নীতিবাক্য: "দদাতু জীবনবৃদ্ধি নিরন্তরং স্মৃতি চিদযুতে";
−৩
সৎসঙ্গ
উদ্দেশ্য: শ্রীশ্রীঠাকুর হলেন ধর্মের মূর্ত্ত আদর্শ। তিনি কোন সম্প্রদায়-বিশেষের নন, বরং সব সম্প্রদায়ই তাঁর।
+৩
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯
গাজন উৎসব
বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে পালিত হয়। চৈত্রমাস ছাড়া বছরের অন্যসময় শিবের গাজন অনুষ্ঠিত হলে তাকে ''হুজুগে গাজন'' বলা হয়। গাজন সাধারণত তিনদিন ধরে চলে। এই উৎসবের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল মেলা।
+১২
গাজন উৎসব
বাংলার অন্যান্য স্থানের গাজন: জৈষ্ঠ্য - জ্যৈষ্ঠ লিখতে হবে।
গাজন উৎসব
বাংলার অন্যান্য স্থানের গাজন: জৈষ্ঠ জ্যৈষ্ঠ লিখতে হবে।
+৬
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯
ব্যবহারকারী:লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
সম্পাদনা সারাংশ নেই
+৩,১৮৯
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের আধ্যাত্মিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দলে দলে মানুষ এসে তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করে।
+৮
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ঠাকুর অনুকুল চন্দের প্রতিষ্টিত হিমাইতপুর সৎসঙ্গ আশ্রম নামে উপমাহাদেশে সুপরিচিতি লাভা করে। > ঠাকুর অনুকুল চন্দ্রের প্রতিষ্ঠিত হিমাইতপুর সৎসঙ্গ আশ্রম নামে উপমহাদেশে সুপরিচিতি লাভ করে।
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
লাভল উদ্বুদ্ধ
+২
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ভূয়সী
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
প্রতিষ্ঠান্টির মনের স্থায়ী উন্নতি ঘটাতে হলে চাই সৎনাম স্মরণ ও মননের সাহায্যে ব্রক্ষ্মার উপলব্ধি। আর তার জন্য দীক্ষা একান্ত আবশ্যক। শুরুহল সৎ নাম প্রচারের মহিম্মানিত অধ্যায়। তাঁর ভক্ত ও অনুরাগীর সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে লাগল। সৎসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা ঠাকুর শ্রী অনুকূলচন্দ্র। প্রতিষ্ঠানটির নামের তাৎপর্য ব্যখ্যা করে তিনি বলেন, ‘সৎ ও সংযুক্তির সহিত তদগতিসম্পন্ন যাঁরা তাঁরাই সৎসঙ্গী, আর তাদের মিলনক্ষেত্র হল সৎসঙ্গ। শুরু হল মানুষ তৈরির আবাদ। কর্মের মাধ্যমে যোগ্যতর মানুষ গড়াই হল এর লক্ষ্য। অন্যদিকে হ
−৬
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
কীর্তন মানুষের মনকে উপরের স্তরে নিয়ে যায় বটে, কিন্তু সে অবস্থা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। মনের স্থায়ী উন্নতি ঘটাতে হলে চাই সৎনাম স্মরণ ও মননের সাহায্যে ব্রক্ষ্মার উপলব্ধি।
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
গার্হস্থ্য
+১২
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
লাভ
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
উপলব্ধি
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
নামমাহাত্ম্য
+৯
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ব্যাধীর > ব্যাধির
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ধ্যানমগ্ন
+১৩
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অগাত > অগাধ
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
পত্য > পথ্য
ব্যবহারকারী:মেঘদূত/শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
ব্রাহ্মণ।
−৬