বাহাই নীতিমালা হলো বাহাই বিশ্বাসে ব্যবহৃত আইন ও অধ্যাদেশ এবং বাহ্যিক অনুশীলনের একটি মৌলিক অংশ।[১]

ইতিহাস সম্পাদনা

বাহাই বিশ্বাসের শিকড় হলো বেবধর্ম, যা ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে পার্সিয়ায় শুরু হয়েছিল।

আইন ও অধ্যাদেশ সম্পাদনা

প্রার্থনা সম্পাদনা

প্রার্থনার আমলটি ব্যক্তিগত শৃঙ্খলার জন্য বাহাই আইনগুলির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি আইন এবং বাহাইদেরকে প্রতিদিন প্রার্থনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।[২] বাহাইবাদে প্রার্থনা দুটি স্বতন্ত্র ধরনের সমন্বয় করে, এর একটি হলো বাধ্যতামূলক প্রার্থনা এবং অপরটি হলো ভক্তিপূর্ণ বা সাধারণ প্রার্থনা।[৩]

উপবাস সম্পাদনা

উপবাসের সময়কালে ২ মার্চ থেকে ২০ শে মার্চ পর্যন্ত ১৫ থেকে ৭০ বছর বয়সী সুস্থ ও সবল বাহাইদের খাওয়া-দাওয়া থেকে নির্দিষ্ট সময়ব্যাপী বিরত থাকতে হবে। ভ্রমণকারী, অসুস্থ, গর্ভবতী, সেবিকা, রজঃস্বলা নারী বা ভারী শ্রমে নিযুক্ত ব্যক্তিদের উপবাস না করলেও চলবে। [৪] বাহাই বিশ্বাসে উপবাস একটি আধ্যাত্মিক ভক্তি কিন্তু বাধ্যতামূলক জবরদস্তি নয়। [৪]

বিবাহ ও পারিবারিক জীবন সম্পাদনা

উত্তরাধিকার সম্পাদনা

পরনিন্দা এবং পরচর্চা সম্পাদনা

মাদকদ্রব্য সম্পাদনা

ঈশ্বরের পাওনা ও দান সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Smith 2008, পৃ. 158
  2. Hatcher ও Martin 1998, পৃ. 156–157
  3. Walbridge, John। "Prayer and worship"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-১৫ 
  4. Smith 2008, পৃ. 162