বাল্লা স্থল বন্দর
বাল্লা স্থল বন্দর বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নে অবস্থিত একটি স্থল বন্দর। এটি বাংলাদেশের ২৩ তম স্থল বন্দর যার মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং ভারত মধ্যে পণ্য আদান-প্রদান (আমদানি-রপ্তানি) সহ (গমন-আগমন) ইমিগ্রেশন চেক পোস্ট সুবিধা রয়েছে।[৫] বাল্লা স্থল বন্দরের বাংলাদেশ সীমান্ত অংশের নাম বাল্লা, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ। এবং এই বন্দর এর ভারত সীমান্ত অংশের নাম পাহাড়মুরা, খোয়াই, ত্রিপুরা।
বাল্লা স্থল বন্দর | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | বাংলাদেশ |
অবস্থান | চুনারুঘাট উপজেলা, হবিগঞ্জ জেলা |
বিস্তারিত | |
নির্মাণ | ২০১৬[১] |
চালু | ১৯৫১[২] |
পরিচালনা করে | বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ |
মালিক | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |
আকার | ১৩ একর[৩] |
রেললাইন |
|
আমদানি দ্রব্য | পাথর, কয়লা, রাসায়নিক দ্রব্য, খনিজ তেল, চাল, ডাল, গম, চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য উপকরণ, কাপড়, কাগজ, ওষুধ, কাঠ, গৃহস্থলী সামগ্রী, খেলনা, কৃষি পণ্য প্রভৃতি। |
রপ্তানি দ্রব্য | পাট, ইট, সিমেন্ট প্রভৃতি। |
পরিসংখ্যান | |
যাত্রী গমনাগমন | ১০-৩০ (দৈনিক) |
ওয়েবসাইট www |
ইতিহাস
সম্পাদনাহবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা সীমান্তে বাল্লা স্থলবন্দর ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পুরাতন খোয়াই স্থলবন্দরটি পাকিস্তান আমল থেকেই আছে।[৬] তবে দুই দেশের এ স্থলবন্দরের মাঝখান দিয়ে খোয়াই নদী থাকায় এবং অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে দীর্ঘদিনেও কার্যক্রম ছিল না।[৭] সাম্প্রতিককালে ভারত ও বাংলাদেশ বন্দর কর্তৃপক্ষ একাধিকবার ওই এলাকা পরিদর্শন করে।[৮]
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বাল্লা স্থলবন্দরের জমি নিয়ে নানা জটিলতা ও বাধা-বিপত্তির পর অবশেষে ১৩ একর জমি বুঝে পেল বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। [৯] আনুষ্ঠানিকভাবে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে জমির দখল হস্তান্তর করে।
১৯৫১ সালে চুনারুঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী বাল্লা নামক স্থানে ৪ দশমিক ৩৭ একর জায়গা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত বাল্লা স্থল শুল্কবন্দর চালু করা হয়। সেই স্থল শুল্কবন্দরটি দিয়ে সিমেন্টসহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি হয়ে থাকে। দুই দেশের সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলছে খোয়াই নদী।[১০] বর্ষায় নৌকা আর শুকনো মৌসুমে শ্রমিকরা মাথা ও কাঁধে করে পণ্য আনা-নেয়া করে থাকেন। ফলে একদিকে ঝুঁকি, অন্যদিকে আমদানি-রফতানিকারকদের অর্থ ব্যয় হয় বেশি।[১১] এ সমস্যা দূর করতে ২০১২ সালের ১১ জুন ভারত ও বাংলাদেশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ প্রতিনিধি দল কেদারাকোট এলাকাটি পরিদর্শন শেষে উভয়পক্ষই শুল্কস্টেশনের দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে কেদারাকোটে স্থলবন্দর করার ব্যাপারে একমত হয়।[১২] ২০১৭ সালের ৮ জুলাই স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষর চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী বন্দর পরিদর্শনে এসে জানান, একনেক সভায় স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠার অনুমোদন পেয়েছে এবং এটি দেশের ২৩তম স্থলবন্দর। অবকাঠামো তৈরির জন্য অর্থও বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।[১৩] এরপর স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ২০১৮ সালের জুলাইয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে ২১ একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব পাঠায়। প্রস্তাবিত জমিতে বসতবাড়ি থাকায় আপত্তি জানান স্থানীয়রা। এ অবস্থায় থমকে যায় পুরো প্রক্রিয়াটি। তবে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রশাসন ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে স্থলবন্দরের জন্য ১৩ একর ভূমি অধিগ্রহণে ভূমি জরিপ সম্পন্ন করা হয়।[১৪] ২০১৬ সালের ৩০ মার্চ উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের কেদারাকোর্ট নামক স্থানে বাল্লা স্থলবন্দরকে দেশের ২৩তম স্থলবন্দর ঘোষণা করেন তৎকালীন নৌপরিবহন মন্ত্রী মো. শাজাহান খান।[১৫]
হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা বাসীর দীর্ঘদিনের দাবি বাস্তবায়নে আর কোনো বাধা নেই। ইতোমধ্যে বন্দরের অবকাঠামোসহ সব স্থাপনা নির্মাণের এসেসমেন্টও সম্পন্ন হয়েছে।[১৬]
রেলপথ
সম্পাদনাহবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ
উপনবেশিক বৃটিশ শাসন আমলে তৎকালীন (অবিভক্ত বৃটিশ-ভারতের) আসাম প্রভেন্সির সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহুকুমায় রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। বৃটিশ সরকার ১৯২৮ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ নির্মাণ করে গড়ে তুলে অবকাঠামো।[১৭] ২০০৩ সালে এ লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।[১৭]
শায়েস্তাগঞ্জ-হবিগঞ্জ রেলপথ সেকশনে চারটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৮ সালে।
বি.দ্র.: শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন ১৯০৩ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৮-২৯ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ সংযোগ ফাঁড়ি যোগাযোগ চালু হলে এটি জংশন রেলওয়ে স্টেশনে পরিণত হয়।
শায়েস্তাগঞ্জ-চুনারুঘাট রেলপথ সেকশনে সাতটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে।
হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল অধীনস্থ বাংলাদেশের একটি মিটার-গেজ রেলপথ যা সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ জংশন হয়ে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের বাল্লা স্থল বন্দর পর্যন্ত বিস্তৃত।
বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন। যা উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নে বাল্লা স্থল বন্দর সংলগ্ন। ২০০৩ সাল থেকে স্টেশনটি বন্ধ রয়েছে হবিগঞ্জ বাজার থেকে শায়েস্তাগঞ্জ জংশন হয়ে বাল্লা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার কারণে।[১৮]
ব্রিটিশ আমলে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে সেকশনের সিলেট বিভাগে পাঁচটি জংশন ছিল, তার মধ্যে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন অন্যতম।[১৯] ১৯০৩ সালে এটি চালু হয়।[২০] পরবর্তীতে ১৯২৮-১৯২৯ সালে হবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ চালু হলে স্টেশনটি জংশন স্টেশনে রুপান্তরিত হয়।[২০] আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে বাল্লা পর্যন্ত রেলপথ তৈরি করা হয়।[২১] এসময় এই লাইনের স্টেশন হিসেবে বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।
রেল ব্যবস্থা হবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ টি মূলত শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন স্টেশন হয়ে আখাউড়া-কুলাউড়া-ছাতক রেলপথের অন্তর্ভুক্ত। শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ সেকশনে বাল্লা সর্বশেষ রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশন থেকে দুই টি দিকে রেলপথ গেছে, যথা: দক্ষিন-পূর্বে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ এর শেষ সীমানা (রেলপথ সমাপ্তি), এবং উত্তর-পশ্চিমে বাল্লা–শায়েস্তাগঞ্জ[২২] রেলপথ, (বাল্লা থেকে শায়েস্তাগঞ্জ জংশন হয়ে) পশ্চিম-উত্তরে শায়েস্তাগঞ্জ-হবিগঞ্জ বাজার[২২] রেলপথ।
রেল পরিষেবা হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে ২০০৩ সাল পর্যন্ত, হবিগঞ্জ বাজার থেকে বল্লা রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত লোকাল ট্রেন চলাচল করতো। যা বর্তমানে বন্ধ হয়ে গেছে।[২৩] এখানে উল্লেখ্য যে, ২০০৩ সাল থেকে পূর্ববর্তী বিগত বছর গুলোতে হবিগঞ্জ–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথে লোকাল ট্রেন চলাচল করতো, ২০০৩ সালে অঘোষিত ভাবে হবিগঞ্জ–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় সেই লোকাল ট্রেন এখন সিলেট-আখাউড়া রুটে চলে।[২৪]
বন্দর তথ্য
সম্পাদনা২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ত্রিপুরায় অনুষ্ঠিত সীমান্ত সম্মেলনে হবিগঞ্জে একটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত-বাংলাদেশ সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় চুনারুঘাটের কেদারাকোট এলাকায় ১৩ একর জমির ওপর ৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাল্লা স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ সরকার।[২৫]
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সরেজমিন পরিদর্শন করে নির্মাণকাজ শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। প্রাথমিকভাবে ৪৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।[২৬]
কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দীর্ঘদিন আটকে থেকে ২০২১ সালের ৭ অক্টোবর বন্দর নির্মাণকাজ শুরু হয়। উভয় দেশের নির্মাণকাজ সমানভাবে এগিয়ে গেলে ২০২৪ সালের মধ্যেই বন্দর চালুর ব্যাপারে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।[২৭]
এ বিষয়ে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ হয়ে গেছে। এছাড়া ভেতরে বেশ কিছু অবকাঠামো তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি, বেশ তাড়াতাড়ি নির্মাণকাজ শেষ হবে।[২৮]
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট গাজিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি বিশ্বাস করে যদি এ স্থলবন্দরের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়, তাহলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক কার্যক্রম বাড়বে। সেই সঙ্গে এ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থারও উন্নয়ন ঘটবে।[২৯]
তবে ভারতীয় অংশের নির্মাণকাজ এখনও শুরু না হওয়ায় যথাসময়ে স্থলবন্দরটি চালুর ব্যাপারে শঙ্কাও রয়েছে।
এ দিকে স্থলবন্দরটি যথাসময়ে চালু হলে এলাকায় নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এতে স্থানীয়রা উপকৃত হবেন। এবিষয়ে তারা বলেন, এখানে স্থলবন্দরের কাজ তাড়াতাড়ি শেষ হলে, এলাকার ছেলেরা বেকার থাকবে না। তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।[৩০]
উল্লেখ্য, ১৯৫১ সালে বাল্লা শুল্ক স্টেশন চালু হলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু হয়।[৩১]
যোগাযোগ
সম্পাদনাযাতায়াত যোগাযোগ এর ক্ষেত্রে বাল্লা স্থল বন্দর সীমান্ত সংলগ্ন বাংলাদেশ অংশে বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন এবং রেলপথ সংযোগ এর পাশাপাশি সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থা রয়েছে।
বন্দর টি তে মালামাল আমদানি রপ্তানির ট্রান্সপোর্ট ছাড়াও ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট ব্যবস্থাও রয়েছে।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবাল্লা স্থল বন্দর ঘোষণার তারিখ ৩০-মার্চ-২০১৬ [৩২]
বাল্লা স্থল বন্দরের বাংলাদেশ সীমান্ত অংশের নাম বাল্লা, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ। [৩৩] এবং এই বন্দর এর ভারত সীমান্ত অংশের নাম পাহাড়মুরা, খোয়াই, ত্রিপুরা।[৩৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-06-05 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-06-05 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-06-05 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-11-21 "বন্ধ থাকা শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হবে"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। https://dailysylhetmirror.com (ইংরেজি ভাষায়)।|ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ"। www.bsbk.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৩।
- ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা সীমান্ত স্থল বন্দরের কার্যক্রম আগামী বছর শুরু"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.prothomalo.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা সীমান্ত স্থল বন্দরের কার্যক্রম আগামী বছর শুরু"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.prothomalo.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা সীমান্ত স্থল বন্দরের কার্যক্রম আগামী বছর শুরু"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.prothomalo.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "বাল্লা স্থল বন্দর : জমি বুঝে পেল বন্দর কর্তৃপক্ষ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ ক খ "হাজার কোটি টাকার সরকারি সম্পদ লুট"। mzamin.com। ৩১ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ সবুজ, জাহিদ। "অস্তিত্ব সংকটে হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ"। Sylhet Voice। সংগ্রহের তারিখ 2023--05-24। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ "শায়েস্তাগঞ্জ জংশনে টিকিট যেন সোনার হরিণ"। রাইজিংবিডি.কম। ২০১৬-০৭-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ ক খ "বৃষ্টি হলেই ভেসে যায় শায়েস্তাগঞ্জ জংশনের প্লাটফর্ম"। দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ। ২০২০-০৭-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ ক খ "কোটি কোটি টাকার মালামাল লুটপাট : ১৬ বছর ধরে বন্ধ হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ বাল্লা রেলপথ"। dailyjalalabad.com। ৩১ জানুয়ারি ২০২০। ২০২১-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ "১৪ বছরেও চালু হয়নি শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১১-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ "কোটি কোটি টাকার মালামাল লুটপাট : ১৬ বছর ধরে বন্ধ হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ বাল্লা রেলপথ"। dailyjalalabad.com। ৩১ জানুয়ারি ২০২০। ২০২১-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ সংগ্রহের-তারিখ=2023-05-24 "জটিলতা কাটিয়ে চলছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। - ↑ "বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ"। www.bsbk.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৪।
- ↑ "বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ"। www.bsbk.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৩।
- ↑ "বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ"। www.bsbk.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৩।