বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ (বিসিএল) বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত নিয়মিত পেশাদার ফুটবল লিগ এবং বাংলাদেশে পেশাদার ফুটবল লিগের দ্বিতীয় স্তর। বাংলাদেশের ফুটবল লিগসমূহের স্তরবিন্যাসে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)-এর পরে এই লিগের অবস্থান। প্রিমিয়ার লিগের মত এই লিগও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)-এর পেশাদার লিগ কমিটি দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে।[১] বাংলাদেশে পেশাদার ফুটবলের পরিধি বৃদ্ধি, কাঠামো উন্নয়ন ও নতুন নতুন ক্লাবকে পেশাদার ফুটবল দল গঠনে আগ্রহী করার লক্ষ্যে বাফুফে ২০১২ সালে এই লিগ চালু করা হয়েছিল।[২]
স্থাপিত | ২০১২ |
---|---|
প্রথম মৌসুম | ২০১২ |
দেশ | বাংলাদেশ |
কনফেডারেশন | এএফসি |
দলের সংখ্যা | ১২ |
লিগের স্তর | ২ |
উন্নীত | বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ |
অবনমিত | সিনিয়র ডিভিশন লিগ |
ঘরোয়া কাপ | ফেডারেশন কাপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ফকিরেরপুল ওয়াইএমসি (২য় শিরোপা) (২০২৩–২৪) |
সর্বাধিক শিরোপা | ফকিরেরপুল ওয়াইএমসি (২টি শিরোপা ) |
ওয়েবসাইট | www.bff.com.bd |
২০২৩–২৪ বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ |
ইতিহাস
সম্পাদনাবাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ২০০৭ সালে দেশের প্রথম পেশাদার ফুটবল লিগ চালু করে। ২০০৭-২০১০ পর্যন্ত দেশের একমাত্র পেশাদার লিগে অবনমনের নিয়ম না থাকায় নতুন ক্লাবের আগমন হচ্ছিল না; লিগটির মান নিম্নমুখী হচ্ছিল। এ পরিস্থিতিতে ২০১১ সালে পেশাদার ফুটবল লিগের দ্বিতীয় স্তর আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় বাফুফে[৩]। ফলাফল সরূপ মার্চ, ২০১২ হতে প্রিমিয়ার লিগের সাথে সাত দল নিয়ে ২য় স্তরের এই পেশাদার লিগ প্রথম বারের মত চালু করা হয়। কক্স সিটি স্পোর্টিং ক্লাব প্রথম মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হয়[৪]। বাফুফের অন্তর্ভুক্তিমুলক নীতির কারণে পরবর্তী মৌসুম গুলিতে দলের সংখ্যা বাড়তে থাকে। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ মৌসুমে এগারোটি দল অংশগ্রহণ করে[৫]।
২০১২ মৌসুমে শুধু চ্যাম্পিয়ন দলকে বিপিএল-এ উন্নীত হওয়ার সুযোগ রাখা হয়, পরবর্তী মৌসুম হতে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ দলকে বিপিএল-এ উন্নীত হওয়ার নিয়ম করা হয়[৬]। ২০১২ ও ২০১৫ মৌসুমে কোন দল অবনমিত হয়নি, বাদবাকী মৌসুমগুলিতে পয়েন্ট তালিকার সর্বশেষ এক বা দুই দলকে নিচের স্তরের লিগে অবনমনের নিয়ম চালু রয়েছে। বাফুফে-এর অন্তর্ভুক্তিমুলক নীতির কারণে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা এখনো নির্দিষ্ট নয়। মৌসুমভেদে ২০১৯ পর্যন্ত বিসিএল-এ অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা, বিপিএল-এ উন্নীত দলের সংখ্যা, অবনমিত দলের সংখ্যা নিম্নরূপঃ
মৌসুম | অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা | বিপিএল-এ উন্নীত দলের সংখ্যা | অবনমিত দলের সংখ্যা | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|
২০১২ | ৭[৭] | ১
(চ্যাম্পিয়ন) |
০ | উদ্বোধনী মৌসুমে কক্স সিটি এফসি চ্যাম্পিয়ন[৪][৮] ও উত্তর বারিধারা ক্লাব রানার্স-আপ হয়। শুধু চ্যাম্পিয়ন দলকে বিপিএল-এ উন্নীত করা হয়। কক্স সিটি ফুটবল ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হলে পরের মৌসুমে অর্থ সংকটের কারণে দল গঠন করে না পারায় বিপিএল খেলতে না চাইলে বাফুফে দলটিকে সব ধরনের প্রতিযোগিতা থেকে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে [৯][১০]। এই মৌসুমে কোন দলকে অবনমিত করা করা হয়নি। |
২০১৩ | ৮ | ২
(চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ)[৬] |
১ | চট্টগ্রাম আবাহনী চ্যাম্পিয়ন ও উত্তর বারিধারা রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়[১১]।
ঢাকা ইউনাইটেড ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন লিগ-এ অবনমিত হয়। |
২০১৪ | ৭ | রহমতগঞ্জ এমএফএস চ্যাম্পিয়ন[১২] ও ফরাসগঞ্জ এসসি রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়।
বাড্ডা জাগরণী ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন লিগে অবনমিত হয়। | ||
২০১৫* | ৮[১৩][১৪][১৫] | উত্তর বারিধারা চ্যাম্পিয়ন[১৬] ও আরামবাগ এসসি রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়।
ওয়ারী ক্লাবকে ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন লিগে অবনমিত হয়[১৭]। | ||
২০১৬ | ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব চ্যাম্পিয়ন ও সাইফ এসসি রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়[১৮]। আর্থিক সংকটের কারণে দল গঠনে অপারগতা থাকায় ফকিরেরপুল বিপিএল খেলেনি[১৯][২০], ২০১৭ মৌসুমে দলটি পুনরায় বিসিএল-এ অংশ নেয়। সাইফ এস সি পরের মৌসুমে বিপিএল-এ অংশ নেয়।
চট্টগ্রাম মোহামেডান, চট্টগ্রাম প্রিমিয়ার লিগে অবনমিত হয়। | |||
২০১৭ | ১০ | বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন[২১] ও নোফেল এসসি রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়[২২]।
কারওয়ান বাজার প্রগতি সংঘ ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন লিগে অবনমিত হয়। | ||
২০১৮-১৯ | ১১[৫] | ২
(লিগ টেবিলের সর্বনিম্ন দুই দল) |
বাংলাদেশ পুলিশ এফসি চ্যাম্পিয়ন ও উত্তর বারিধারা রানার্স-আপ হয়ে বিপিএল-এ উন্নীত হয়[২৩][২৪]।
প্রথম বারের মত পয়েন্ট তালিকার সর্ব নিম্নের দুই দল- ফেনী সকার ক্লাব ও স্বাধীনতা ক্রীড়া সংঘ ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন লিগে অবনমিত হয়। |
*২০১৫ মৌসুমে দশটি দল অংশ নেয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত আটটি দল অংশ নেয়[২৫]। যাত্রাবাড়ী ও বাসাবো তরুণ সংঘ লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়[১৩]।
বিজয়ীদের তালিকা
সম্পাদনাএখন পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নরা হল:[২৬][২৭][২৮]
মৌসুম | ক্লাব | খে | জ | ড্র | হা | গপ | গবি | গপা | প |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২০১২ | কক্সসিটি | ১২ | ৫ | ৫ | ২ | ১৪ | ১১ | ৩ | ২০ |
২০১৩ | চট্টগ্রাম আবাহনী | ১৪ | ৯ | ৩ | ২ | ২৮ | ১১ | ১৭ | ৩০ |
২০১৪ | রহমতগঞ্জ এমএফএস | ১৮ | ১৩ | ৫ | ০ | ৩৬ | ৮ | ২৮ | ৪৪ |
২০১৫ | উত্তর বারিধারা স্পোর্টিং ক্লাব | ১৪ | ৭ | ৬ | ১ | ১৮ | ৯ | ৯ | ২৭ |
২০১৬ | ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব | ১৪ | ৭ | ৬ | ১ | ১৫ | ৮ | ৭ | ২৭ |
২০১৭ | বসুন্ধরা কিংস | ১৮ | ১০ | ৫ | ৩ | ২৩ | ১৭ | ৬ | ৩৫ |
২০১৮-১৯ | বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল ক্লাব | ২০ | ১১ | ৬ | ৩ | ৩১ | ১৩ | ১৮ | ৩৯ |
২০১৯-২০ | বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে প্রতিযোগিতা বাতিল করা হয়েছিল।[২৯] | ||||||||
২০২০-২১ | স্বাধীনতা কে.এস | ২২ | ১৩ | ৬ | ৩ | ৩০ | ১১ | ১৯ | ৪৫ |
২০২১-২২ | ফর্টিস | ২২ | ১৩ | ৮ | ১ | ২৯ | ৯ | ২০ | ৪৭ |
২০২২-২৩ | ব্রাদার্স ইউনিয়ন | ২০ | ১৬ | ৩ | ১ | ৩০ | ৬ | ২৪ | ৫১ |
২০২৩–২৪ | ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব | ১৪ | ৮ | ৩ | ৩ | ২৮ | ১৪ | ১৪ | ২৭ |
মোট চ্যাম্পিয়নশিপ
সম্পাদনাক্লাব | চ্যাম্পিয়নশিপের সংখ্যা |
---|---|
ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব | ২ |
চট্টগ্রাম আবাহনী | ১ |
কক্সসিটি | ১ |
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ১ |
উত্তর বারিধারা এস সি | ১ |
ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব | ১ |
বসুন্ধরা কিংস | ১ |
বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল ক্লাব | ১ |
স্বাধীনতা কে. সি. | ১ |
ফর্টিস | ১ |
ব্রাদার্স ইউনিয়ন | ১ |
পরিসংখ্যান এবং খেলোয়াড়
সম্পাদনাসর্বোচ্চ গোলদাতা
সম্পাদনাবছর | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল | |
২০১৩ | নাবিব নেওয়াজ জীবন | উত্তর বারিধারা | ১২ | |
২০১৭ | আরিফুল ইসলাম | নোফেল স্পোর্টিং ক্লাব | ১২ | |
রোকনুজ্জামান কাঞ্চন | বসুন্ধরা কিংস | |||
২০১৮–১৯ | আমিরুল ইসলাম | বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ১৮ | |
২০১৯–২০ | লিগ বাতিল | |||
২০২০–২১ | আলী আকবর কানন | ওয়ারী ক্লাব | ১৩ | |
২০২১–২২ | মইনুল ইসলাম মঈন | উত্তরা এফসি | ১৮ | |
২০২২–২৩ | মিরাজুল ইসলাম | বাফুফে এলিট একাডেমি | ১৯ | |
২০২৩–২৪ | রাফায়েল টুডু | ফকিরেরপুল ওয়াইএমসি | ১২ |
ভেন্যু
সম্পাদনাএই মৌসুমে মোট ২টি মাঠে খেলা হয়। মাঠগুলি হল-
পৃষ্ঠপোষক
সম্পাদনাপ্রথম মৌসুম হতে বর্তমান(২০১৯)অবধি বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লিগের পৃষ্ঠপোষকতা সংক্রান্ত তথ্যবলী নিম্নে দেয়া হলোঃ
সময় কাল | স্পন্সরের নাম | প্রতিষ্ঠানের ধরন | মন্তব্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
২০১২-২০১৪ | প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড | ব্যাংক | প্রথম তিন মৌসুমেই ব্যাংকটি পৃষ্ঠপোষকতা করে। প্রথম মৌসুমে প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড 'টাইটেল স্পন্সর' হিসেবে বাফুফেকে ২০ লাখ টাকা দেয়। ডেসটিনি গ্রুপ 'কো-স্পন্সর' হিসেবে ১২ লাখ টাকা দেয়। | [৭][৩০] |
২০১৪-২০১৫ | মিনিস্টার ফ্রিজ | ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড | প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড এই মৌসুমে 'প্রেজেন্টিং স্পন্সর' ছিল। এছাড়া প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, নভো এয়ার ও ট্রেজার সিকিউরিটিজ 'কো-স্পন্সর' ছিল। | [৩১] |
২০১৫-২০১৭ | আর বি-মারসেল গ্রুপ | মারসেল ইলেক্ট্রনিক্স ২০১৫-২০১৬ ও ২০১৭ মৌসুম পৃষ্ঠপোষকতা করে। | [৩২][৩৩][৩৪] | |
২০১৯-বর্তমান | ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস পার্টনার(আইএসপি) | বিপণন সংস্থা | মে, ২০১৯-এ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বাফুফে'র পাঁচ বছরের 'স্পন্সরশীপ' চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, প্রিমিয়ার লিগ এবং ঘরোয়া ফুটবলের অন্য প্রতিযোগিতাগুলোর সঙ্গে বিসিএল-এর স্বত্ব আইএসপি-কে দেয়া হয়। | [৩৫][৩৬][৩৭] |
সম্প্রচার ও টেলিভিশন স্বত্ব
সম্পাদনামে, ২০১৯ হতে আইএসপি-কে বাফুফে বিপিএল, বিসিএল সহ ঘরোয়া প্রতিযোগিতার স্বত্ব প্রদান করে, সে অনুযায়ী আইএসপি-এর সম্প্রচার সহযোগী বাংলা টিভি বিপিএল-এর খেলা সম্প্রচার[৩৭] শুরু করলেও অদ্যাবধি বিসিএল-এর খেলা সম্প্রচার করেনি। ২০১৯ সালের পূর্ব মৌসুমের খেলাও অদ্যাবধি কোন টেলিভিশন চ্যানেল অথবা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করেনি। ২০১৯ সাল[৩৮] হতে বিসিএল-এর সকল ম্যাচ 'মাইকুজু' নামক একটি 'অনলাইন স্ট্রিমিং' সেবা প্রদানকারী প্লাটফর্মে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে[৩৯]।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Premier Bank BCL 2012-13 Bylaws"। archive.bff.com.bd। ২০১৯-০৬-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১।
- ↑ "Bangladesh Championship League (BCL) | BFF"। www.bff.com.bd। ২০১৯-০৬-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "বি লিগের দ্বিতীয় স্তর চালু হচ্ছে"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "কক্স সিটির স্বপ্নযাত্রা"। www.prothom-alo.com। ২০১৯-০৫-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ ক খ "11 teams to participate in Bangladesh Championship League 2018-19"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ ক খ "বাফুফে-কে এএফসির পরামর্শ"। Risingbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ ক খ "সোমবার থেকে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ"। bangla.bdnews24.com। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "শীর্ষে কক্সসিটি"। oldsite.dailyjanakantha.com। ২০১২-০৪-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "একটি স্বপ্নের মৃত্যু"। www.prothom-alo.com। ২০১৯-০৫-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ BanglaNews24.com। "কক্স সিটি পাঁচ বছর ফুটবলে নিষিদ্ধ :: BanglaNews24.com mobile"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "চ্যাম্পিয়ন চট্টগ্রাম আবাহনী"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "রহমতগঞ্জ চ্যাম্পিয়ন"। সমকাল। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ ক খ "পেশাদার ফুটবল লিগে পুলিশ"। www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস লিগের লোগো উন্মোচন | খেলাধুলা | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "শুরু হলো বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ | খেলাধুলা | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ jugantor.com। "উত্তর বারিধারা চ্যাম্পিয়ন | খেলা | Jugantor"। দৈনিক যুগান্তর। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "বারিধারা-আরামবাগ প্রিমিয়ারে, ওয়ারী রেলিগেশনে"। DailyInqilabOnline। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৩।
- ↑ "ইয়ংমেন্স ক্লাব চ্যাম্পিয়ন | খেলার খবর | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০২০-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "প্রিমিয়ারে খেলতে চায় না ফকিরেরপুল | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "আর্থিক জটিলতায় বিপিএল খেলছে না ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ "চ্যাম্পিয়ন হয়েই প্রিমিয়ার লিগে বসুন্ধরা কিংস | banglatribune.com"। Bangla Tribune। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ SOMOY TV (২০১৭-১১-১২)। "প্রিমিয়ার লিগ নিশ্চিত করা বসুন্ধরা কিংস এবং নোফেল স্পোর্টিং ক্লাবের"।
- ↑ "আবারও প্রিমিয়ার ফুটবলে পুলিশ || খেলা"। জনকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Bangladesh Police lift BCL trophy, Uttar Baridhara runners up"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩০।
- ↑ webdesk@somoynews.tv। "শুরু হচ্ছে মিনিস্টার ফ্রিজ বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৩।
- ↑ "BCL 2013 points table"। BFF। ৩০ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩।
- ↑ "BCL 2014 points table"। BFF। ৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৪।
- ↑ "BCL 2018-19 Points Table"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১।
- ↑ "BFF cancels football season"। The Daily Star। ১৭ মে ২০২০।
- ↑ "Premier Bank remain with BCL"। Dhaka Tribune। ২০১৪-০২-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ News, United। "Bangladesh Championship League logo unveiled"। unb.com.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ Reporter, Sports (২০১৬-১০-১০)। "চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের টাইটেল স্পন্সর মার্সেল"। Best Bioscope। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস লিগের লোগো উন্মোচন | খেলাধুলা | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ "MARCEL becomes title sponsor of BCL 2017"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ "BFF inks deal with ISP"। Dhaka Tribune। ২০১৯-০৫-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ "প্রিমিয়ার ফুটবলের টাইটেল স্পন্সর টিভিএস"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ ক খ "Deal inked with ISP, new BPL title sponsor TVS"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২।
- ↑ mycujoo.tv। "Bangladesh Championship League 2018-19"। mycujoo.tv (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১।
- ↑ "Live Streaming: BFF"। BFF (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- বাফুফে-এর মাইকুজু প্রোফাইল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ মে ২০১৯ তারিখে