বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার
বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার বাংলাদেশের একটি মঞ্চ নাটক গোষ্ঠী।
মূলনীতি | হাতের মুঠোয় হাজার বছর আমরা চলেছি সামনে |
---|---|
গঠিত | ৬ মাঘ ১৩৮৮ বঙ্গাব্দ, ২০ জানুয়ারি ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ |
প্রতিষ্ঠাতা | সেলিম আল দীন, নাসির উদ্দীন ইউসুফ |
ধরন | থিয়েটার |
সদরদপ্তর | ঢাকা |
অবস্থান |
|
ক্ষেত্রসমূহ | নাটক |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
সভাপতি | নাসির উদ্দীন ইউসুফ |
সাধারণ সম্পাদক | তৌফিক হাসান ময়না |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনা৬ মাঘ ১৩৮৮ বঙ্গাব্দ, ২০ জানুয়ারি ১৯৮২ সালে ঢাকা থিয়েটারের তত্ত্বাবধায়নে মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার তালুকনগর গ্রামে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সেলিম আল দীন ও নাসির উদ্দীন ইউসুফ। স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন। তালুকনগর গ্রামের শাহ আজহার ওরফে আজাহার বয়াতীর মাঘীমেলাকে কেন্দ্র করে এর কার্যক্রম শুরু হয়। ঢাকা থিয়েটার মৌলিক নাটক মঞ্চায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। সেলিম আল দীন মানিকগঞ্জের সংস্কৃতি দেখে নিজের নাটক রচনার নতুন দিক খুঁজে পান। তার রচিত কিত্তনখোলা’র পটভূমি মানিকগঞ্জের। কিত্তনখোলা নাটকের মনাই বয়াতী মূলত শাহ আজহার। শাহ আজহারের মেলার হাল অবস্থার সাথে নিজের কল্পনা মিশিয়ে নাটকটি রচনা করেন সেলিম আল দীন। ১৯৮২ সালে সেলিম আল দীনের রচনায় ও নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চুর নির্দেশনায় ঢাকা থিয়েটার তালুকনগরে মঞ্চায়ন করে ‘সায়ফুলমূলুকের দইরা যাত্রা’ নামক নাটক। গ্রাম থিয়েটারের প্রথম সংগঠন ‘তালুকনগর থিয়েটার’ ১৯৮৩ সালে গড়ে ওঠে। সে বছর তালুকনগর থিয়েটার চৌকোণা খোলা মঞ্চে মঞ্চায়ন করে ‘চোর’ নাটক ও ঢাকা থিয়েটার মঞ্চায়ন করে সেলিম আল দীনের রচনায় ও নাসির উদ্দীন ইউসুফের নির্দেশনায় ‘বাসন’। দ্রুতই একে একে গড়ে ওঠে বংশাই থিয়েটার, গৌরাঙ্গী থিয়েটারসহ শতাধিক সংগঠন। শুরু থেকেই গ্রাম থিয়েটার আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিল বোধন-কুষ্টিয়া, বগুড়া থিয়েটার, সংলাপ-ফেণী প্রমুখ নাটকের দল। জাতীয় নাট্য আঙ্গিক নির্মাণের আকাঙ্খা নিয়ে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার যাত্রা শুরু করেছিল। এই আকাঙ্খার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে চৌকোণা খোলা মঞ্চ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়। এই মঞ্চ যাত্রার মঞ্চের মতই তবে এতে এক দিকের পরিবর্তে চার দিকে প্রবেশ ও নির্গমনের পথ থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা থিয়েটার ও বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার বর্ণনাত্মক নাট্যরীতি ও বর্ণনাত্মক অভিনয় রীতি উদ্ভাবন করে। এই থিয়েটারের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ঐতিহ্যবাহী (লোক) সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও চর্চা অব্যাহত রাখার জন্য কাজ করা।[১][২]
সংগঠনের সম্মেলন সমূহ
সম্পাদনাপ্রথম জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা৬-৭ মার্চ ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি ঢাকা মিলনায়তনে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার প্রথম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে যথাক্রমে নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি ও সেলিম আল দীন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে খসরা গঠনতন্ত্র গৃহীত হয়।
দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা৩১ মার্চ-১ এপ্রিল ১৯৮৯ সালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি কুষ্টিয়া মিলনায়তনে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে পুনরায় নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি ও সেলিম আল দীন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। সম্মেলনটি আয়োজন করে বোধন থিয়েটার, কুষ্টিয়া।
তৃতীয় জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা১৩-১৪ মার্চ ১৯৯৭ সালে কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা ঢাকা মিলনায়তনে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার তৃতীয় জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে যথাক্রমে সেলিম আল দীন সভাপতি, নির্বাহী সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফ ও হুমায়ূন কবীর হিমুকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
চতুর্থ জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা২৯ এপ্রিল-১ মে ১৯৯৯ অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের চতুর্থ জাতীয় সম্মেলন ১৯৯৯ এবং বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার ৬ষ্ঠ বাংলা লোকনাট্য উৎসব ১৪০৬ বঙ্গাব্দ। কাউন্সিলে যথাক্রমে নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি, নির্বাহী সভাপতি পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও হুমায়ূন কবীর হিমুকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। পুঠিয়া থিয়েটারের আয়োজনে পুঠিয়া রাজবাড়ী মাঠে সম্মেলন ও উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনাবাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার ১৬-২২ মার্চ ২০০২ ৫ম জাতীয় সম্মেলন ও ঢাকা থিয়েটার উৎসব বাংলাদেশ মহিলা সমিতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে পুনরায় নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি, নির্বাহী সভাপতি পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও হুমায়ূন কবীর হিমুকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। সম্মেলন ও উৎসব আয়োজন করেছিল ঢাকা থিয়েটার।
ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা৩০ কার্তিক ১৪১৫ বঙ্গাব্দ, ২০০৮ সালের ১৪ নভেম্বর বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের ৬ষ্ঠ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে পুনরায় নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি, নির্বাহী সভাপতি পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও হুমায়ূন কবীর হিমুকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।
সপ্তম জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা২০১৬ সালের ৩১ মার্চ-১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের সপ্তম সম্মেলন।[৩] কাউন্সিলে যথাক্রমে নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি ও তৌফিক হাসান ময়নাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে।
অষ্টম জাতীয় সম্মেলন
সম্পাদনা১৭ ও ১৮ কার্তিক ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২০১৯ সালের ১-২ নভেম্বর বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের অষ্টম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।[৪] কাউন্সিলে পুনরায় নাসির উদ্দীন ইউসুফ সভাপতি ও তৌফিক হাসান ময়নাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন হয়।[৫]
সংগঠন
সম্পাদনাবাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সংগঠন ঢাকা থিয়েটার। বর্তমানে সারা দেশে দুই শতাধিক সংগঠন বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের আদর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সারা দেশের কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য ৩৬টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। এ সকল অঞ্চলের দায়িত্বে রয়েছেন আঞ্চলিক সমন্বয়কারীগণ। আঞ্চলিক সমন্বয়কারীদের কাজের তত্ত্বাবধান করেন ৮ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ৮ জন বিভাগীয় সমন্বয়কারী।
কার্যক্রম
সম্পাদনাযে সকল কাজ গুরুত্বের সাথে করছে গ্রাম থিয়েটার তার ভেতর উল্লেখযোগ্য হলো- ১. তাত্ত্বিক কর্মশালা ২. অভিনয় কর্মশালা ৩. নাট্যকার প্রশিক্ষণ ৪. নারী নাট্যকর্মী প্রশিক্ষণ ও ৫. নাট্যোৎসব গ্রাম থিয়েটার, নিয়মিত ষান্মাসিক ‘গ্রাম থিয়েটার পত্রিকা’ প্রকাশ করে থাকে। এর বাইরে ‘ঢাকা বিভাগের মুখপত্র’ নামে একটি ষান্মাষিক পত্রিকা প্রকাশিত হয। গ্রাম থিয়েটার কেন্দ্র থেকে ও এর বিভিন্ন সংগঠন এ পর্যন্ত ২০টি নাটক প্রকাশ করেছে।
সাঙ্গঠনিক কাঠামো
সম্পাদনাগ্রাম থিয়েটারের পাঁচ ধাপের সাঙ্গঠনিক কাঠামো কাজ করছে। সেগুলো হলো- ১. উপদেষ্টা পর্ষদ ২. জাতীয় পর্ষদ ৩. কেন্দ্রীয় পর্ষদ ৪. বিভাগীয় পর্ষদ ও আঞ্চলিক পর্ষদ এবং ৫. ইউনিট সংগঠন। গ্রাম থিয়েটারের কার্যক্রমের মাধ্যমে বর্ণনাত্মক নাট্যরীতি ও অভিনয় রীতি দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে পরছে।
অঞ্চল সমূহ
সম্পাদনাঢাকা বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | ঢাকা জেলা আংশিক | শহিদ মানিক অঞ্চল |
০২ | মানিকগঞ্জ | শহিদ রফিক অঞ্চল |
০৩ | মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকা জেলা আংশিক | অতীশ দীপঙ্কর অঞ্চল |
০৪ | নরসিংদী ও নারায়নগঞ্জ | মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের অঞ্চল |
০৫ | গাজীপুর | ভাওয়াল অঞ্চল |
০৬ | টাঙ্গাইল | মওলানা ভাসানি অঞ্চল |
০৭ | ফরিদপুর ও রাজবাড়ী | কবি জসিম উদ্দিন অঞ্চল |
০৮ | গোপালগঞ্জ | বঙ্গবন্ধু অঞ্চল |
০৯ | শরিয়তপুর | হাজী শরীয়তুল্লাহ অঞ্চল |
১০ | মাদারীপুর | সিরাজ শিকদার অঞ্চল |
১১ | ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কিশোরগঞ্জ আংশিক | রেবতী মোহন বর্মণ অঞ্চল |
১২ | কিশোরগঞ্জ আংশিক | সত্যজিৎ রায় অঞ্চল |
চট্টগ্রাম বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | কুমিল্লা ও চাঁদপুর | ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত অঞ্চল |
০২ | নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর | মুনীর চৌধুরী অঞ্চল |
০৩ | ফেনী ও চট্টগ্রাম আংশিক | জহির রায়হান অঞ্চল |
০৪ | চট্টগ্রাম জেলা আংশিক | সূর্যসেন অঞ্চল |
০৫ | চট্টগ্রাম | আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ অঞ্চল |
০৬ | কক্সবাজার | আলাওল অঞ্চল |
ময়মনসিংহ বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | জামালপুর | মুক্তিযোদ্ধা খালেদ মোশাররফ অঞ্চল |
০২ | শেরপুর | কবি নজরুল ইসলাম অঞ্চল |
০৩ | ময়মনসিংহ | জয়নুল আবেদীন অঞ্চল |
০৪ | নেত্রকোণা | কমরেড মণি সিংহ অঞ্চল |
রাজশাহী বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ | ইলা মিত্র অঞ্চল |
০২ | সিরাজগঞ্জ | রবীন্দ্র অঞ্চল |
০৩ | পাবনা | বনমালী অঞ্চল |
০৪ | বগুঁড়া ও জয়পুরহাট | পুন্ড্র অঞ্চল |
রংপুর বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় | তীতুমীর অঞ্চল |
০২ | রংপুর ও নীলফামারী | বেগম রোকেয়া অঞ্চল |
০৩ | গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট | নুরুল দীন অঞ্চল |
বরিশাল বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | পিরোজপুর ও ঝালকাঠী | শেরে বাংলা অঞ্চল অঞ্চল |
০২ | বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা | মুকুন্দ-জীবনানন্দ অঞ্চল |
খুলনা বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | খুলনা, ঝিনাইদহ, বাগেরহাট, যশোহ ও সাতক্ষীরা | মাইকেল মধুসূদন দত্ত অঞ্চল |
০২ | মাগুরা ও নড়াইল | এস এম সুলতান অঞ্চল |
০৩ | কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর | লালন শাহ অঞ্চল |
সিলেট বিভাগ
ক্রমিক | জেলা | অঞ্চল |
---|---|---|
০১ | হবিগঞ্জ | হেমাঙ্গ বিশ্বাস অঞ্চল |
০২ | মৌলভীবাজার | সৈয়দ মুজতবা আলী অঞ্চল |
০৩ | সিলেট | ওসমানী অঞ্চল |
০৪ | সুনামগঞ্জ | হাসন রাজা অঞ্চল |
পুরস্কার
সম্পাদনা- ২০১৪ - সেলিম আল দীন ফাউন্ডেশন প্রবর্তিত সেলিম আল দীন পদক।
- ২০২১ - বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ এবং বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায় প্রবর্তিত সম্মাননা।[৬]
- ২০২১ - বিজয়ের ৫০ বছর লাল সবুজের মহোৎসবে- এফবিসিসিআই প্রবর্তিত সম্মাননা।[৭]
- ২০২১ - বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা প্রবর্তিত সম্মাননা।[৮]
- ২০২২ - একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি প্রবর্তিত জাহানারা ইমাম স্মৃতিপদক
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Sarwat, Nadia (২০০৮-১১-১৬)। "Bangladesh Gram Theatre Convention" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১৯।
- ↑ "বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার-ইতিহাস"। ১৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "গ্রাম থিয়েটারের কাউন্সিল ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত"। ১৯ জুলাই ২০২৩। ২ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ প্রতিবেদক, গ্লিটজ। "গ্রাম থিয়েটারের সম্মেলন ও সেলিম আল দীন উৎসব শুরু শুক্রবার"। ২০২৩-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১৯।
- ↑ "গ্রাম থিয়েটার সম্মেলন ও সেলিম আল দীন উৎসব শুরু"। ২০১৯-১১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১৯।
- ↑ "মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের সম্মাননা পেল ৯ প্রতিষ্ঠান"। ১০ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-১৯।
- ↑ "দেশ বিনির্মাণে অবদান রাখায় ৯ সংগঠন পেল সম্মাননা"। ১৫ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "নাচের ছন্দে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১৯।