বন বিড়াল
বন বিড়াল[৩] বা জংলীবিড়াল (Felis chaus), আরোও পরিচিত খাগড়া বিড়াল ও জলাভূমির বিড়াল, মাঝারি আকারের একটি বিড়াল, যা এশিয়ার দক্ষিণ চীন, মধ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পশ্চিমে নীল নদ উপত্যকায় দেখতে পাওয়া যায়।[২] বাংলাদেশের ১৯৭৪[৪] ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
বনবিড়াল[১] | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | স্তন্যপায়ী |
বর্গ: | শ্বাপদ |
পরিবার: | ফেলিডি |
গণ: | Felis |
প্রজাতি: | F. chaus |
দ্বিপদী নাম | |
Felis chaus Schreber, 1777 | |
![]() | |
জংলীবিড়ালের বিচরণ এলাকা |
সংরক্ষণসম্পাদনা
বন বিড়াল CITES Appendix II এর তালিকাভুক্ত। জংলীবিড়াল শিকার বাংলাদেশ, চীন, ভারত, ইসরায়েল, মায়ানমার, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, থাইল্যান্ড, এবং তুরস্কে নিষিদ্ধ, কিন্তু ভুটান, জর্জিয়া, লাওস, লেবানন, মায়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও ভিয়েতনামের মধ্যে সুরক্ষিত এলাকার বাইরে আইনি সুরক্ষা নেই।[৫]
চিত্রসমূহসম্পাদনা
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের মুন্সিয়ারিতে একটি বনবিড়াল
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ওজনক্র্যাফট, ডাব্লু.সি. (২০০৫)। "Order Carnivora"। উইলসন, ডি.ই.; রিডার, ডি.এম। Mammal Species of the World: A Taxonomic and Geographic Reference (৩য় সংস্করণ)। জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৫৩২–৬২৮। আইএসবিএন 978-0-8018-8221-0। ওসিএলসি 62265494।
- ↑ ক খ Duckworth, J.W., Steinmetz, R., Sanderson, J., Mukherjee, S. (২০০৮)। "Felis chaus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2014.3। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।
- ↑ ক খ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৫
- ↑ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ১১৩-১১৪।
- ↑ Nowell, K. and Jackson, P. (1996). Jungle Cat Felis chaus. in: Wild Cats. Status Survey and Conservation Action Plan. IUCN/SSC Cat Specialist Group, Gland, Switzerland and Cambridge, UK.
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্যে রয়েছে: Felis chaus |
উইকিমিডিয়া কমন্সে বন বিড়াল সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |