ফান্ডামেন্টালস অব ফিজিক্স

ফান্ডামেন্টালস অব ফিজিক্স হলো ডেভিড হ্যালিডে, রবার্ট রেসনিক এবং জার্ল ওয়াকারের একটি ক্যালকুলাস-ভিত্তিক পদার্থবিজ্ঞান শিক্ষার পাঠ্যপুস্তক। পাঠ্যপুস্তকটি বর্তমানে তার ১২তম সংস্করণে রয়েছে (অক্টোবর, ২০২১ সালে প্রকাশিত)।

ফান্ডামেন্টালস অব ফিজিক্স
Fundamentals of Physics
ফান্ডামেন্টালস অব ফিজিক্সের কভার পেজ, ১২ তম বর্ধিত সংস্করণ (অক্টোবর ১২, ২০২১)।
লেখকডেভিড হ্যালিডে, রবার্ট রেসনিক, জার্ল ওয়াকার, ফ্যারেল এডওয়ার্ডস, জন জে. মেরিল
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষাআমেরিকান ইংরেজি
বিষয়পদার্থবিজ্ঞান
ধরন[পাঠ্যপুস্তক]]
প্রকাশিত১০৬০ (জন উইলি অ্যান্ড সনস)
মিডিয়া ধরনমুদ্রিত (হার্ডকভার)

বর্তমান সংস্করণটি মূলত ১৯৬০ সালে প্রকাশিত হ্যালিডে এবং রেসনিক রচিত ফিজিক্স ফর স্টুডেন্টস অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর সংশোধিত সংস্করণ, যা দুটি খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছিল (প্রথম খণ্ডে বলবিদ্যা ও তাপগতিবিদ্যা নিয়ে ১ম -২৫শ অধ্যায়; দ্বিতীয় খণ্ডে তড়িৎ-চৌম্বকত্ব, আলোকবিজ্ঞান, এবং কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা নিয়ে ২৬শ-৪৮তম অধ্যায়)। ১৯৬৬ সালে প্রথম সংস্করণের একটি সংশোধনে পাঠ্যপুস্তকটির শিরোনাম বদলে হয় ফিজিক্স[১]

এটি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পদার্থবিজ্ঞান কোর্সের পাঠ্য হিসেবে কলেজগুলিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, এবং এটি বিজ্ঞানপ্রকৌশলের নবীন শিক্ষার্থীদের কাছে কয়েক দশক ধরে "গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড" হিসাবে পরিচিত। ২০০২ সালে, আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি এই পুস্তকটিকে "বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে অসামান্য পদার্থবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক" হিসাবে অভিহিত করে।

বইটির প্রথম সংস্করণ যার শিরোনাম ছিল ফান্ডামেন্টালস অফ ফিজিক্স, প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৭০ সালে, ফ্যারেল এডওয়ার্ডস এবং জন জে. মেরিল দ্বারা মূল পাঠ্যটি সংশোধিত হয়েছিল।[২] ওয়াকার ১৯৯০ সাল থেকে বইটি সংশোধন করছেন।[৩] পঞ্চম সংস্করণ থেকে শুরু করে বইটির অন্যান্য সাম্প্রতিক সংস্করণে[৪] ওয়াকার "চেকপয়েন্ট" প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এগুলি হলো ধারণাগত মূল্যায়ন প্রশ্ন যা শিক্ষার্থীকে সংখ্যাসূচক গণনা শুরু করার আগে সাহায্য করে।

পাঠ্যপুস্তকটিতে পদার্থবিদ্যার অধিকাংশ মৌলিক বিষয় আলোচিত হয়েছে:

বর্ধিত সংস্করণে কোয়ান্টাম বলবিদ্যা, পারমাণবিক তত্ত্ব, কঠিন অবস্থার পদার্থবিজ্ঞান, নিউক্লিয় পদার্থবিদ্যা এবং সৃষ্টিতত্ত্বের মতো বিষয়গুলির পটভূমি আলোচিত হয়েছে। পাঠ্যপুস্তকটির একটি সমাধান নির্দেশিকা এবং একটি স্টাডি গাইডও পাওয়া যায়।[৫]

আরো দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Resnick & Halliday, Physics, Part I, rev. ed. (New York, London, and Sydney: John Wiley & Sons, 1966), pp. v-vi, and Resnick & Halliday, Physics for Students of Science and Engineering, Part II, 2nd ed. (New York and London: John Wiley & Sons, 1962), pp. xi-xv.
  2. Publications by John J. Merill, Brigham Young University
  3. Jearl D Walker, Profile page at CSU Ohio.
  4. Amato, Joseph (ডিসেম্বর ১৯৯৬)। "The introductory calculus-based physics textbook": 46–51। ডিওআই:10.1063/1.881581 
  5. Kim, Eunsook; Pak, Sung-Jae (২০০২)। "Students do not overcome conceptual difficulties after solving 1000 traditional problems"। American Journal of Physics70 (7): 759–765। ডিওআই:10.1119/1.1484151বিবকোড:2002AmJPh..70..759K 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

উইকিবই-এ ফান্ডামেন্টালস অব ফিজিক্স: [১]