প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার

প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার হলো একধরনের বিদ্যুৎ পরিমাপক যন্ত্র যেখানে বিদ্যুৎ ব্যবহারের পূর্বে টাকা রিচার্জ করতে হয়। এরপরই বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায়। পূর্বে অর্থ প্রদান করতে হয় বলেই এটিকে প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার বা প্রিপেইড মিটার বলা হয়।[১]

একটি স্মার্ট কার্ড টাইপ প্রিপেইড মিটার

এই মিটারে যেহেতু ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাই ব্যালেন্স প্রায় শেষ হয়ে আসলে মিটার সতর্কবার্তা দিতে থাকে। এবং টাকা সম্পূর্ণ শেষ হয়ে গেলে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটির দিন, অন্যান্য বিশেষ ছুটির দিন ও ফ্রেন্ডলি আওয়ারে (বিকেল ৪ টা থেকে পরের দিন সকাল ১০ টা পর্যন্ত) মিটারে টাকা না থাকলেও মিটার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে না। এই সময় মিটার ক্রেডিট বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে যা রিচার্জের পরে মিটার নিজে নিজেই সমন্বয় করে। আবার কর্মদিবসে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নিয়েও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখা যায়। পরে রিচার্জ করলে তা থেকে মিটার নিজে নিজেই সমন্বয় করে নেয়।[২] বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে এই মিটারের ব্যবহারের হার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ হলো বাংলাদেশ, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা[৩], তানজানিয়া[৪] ইত্যাদি।

প্রকারভেদ সম্পাদনা

এই মিটার প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে।[২] যথা:

  1. কীপ্যাড প্রিপেইড মিটার [১]
  2. স্মার্ট কার্ড প্রিপেইড মিটার[৫]

কীপ্যাড মিটার সম্পাদনা

এই মিটারে ইউনিট ট্রান্সফার সিস্টেমকারেন্সি ট্রান্সফার সিস্টেম উভয় প্রযুক্তিই রয়েছে। কীপ্যাড মিটারে একটি ডিসপ্লে ও একটি কীপ্যাড থাকে। মূলত কীপ্যডের কারণেই এর এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এর কীপ্যাডে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত ১০টি এবং একটি বামে ডিলিট বাটন এবং ডানে ইন্টার বাটন থাকে। [২] সাধারণত ডিলিট বাটনটিতে চিহ্ন এবং ইন্টার বাটনে ইন্টার চিহ্ন  ↵  থাকে।


ব্যবহারবিধি: প্রতিটি মিটারের সাথে একটি কার্ড দেওয়া হয়। সেই কার্ডে উল্লেখিত নম্বরটিতে নির্দিষ্ট ব্যাংক, নগদ,টেলিক্যাশ, গ্রামীণফোন এর জি-পে [৬] বা বিকাশের মাধ্যমে রিচার্জ করতে হয়। এরপর প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে ২০ সংখ্যার টোকেন সহ একটি এসএমএস আসে। সেই টোকেনটি মিটারের কীপ্যাডের মাধ্যমে প্রদান করতে হয়। এরপর ইন্টার বাটন চাপতে হয়। টোকেনটি সঠিক হলে মিটারে সফলভাবে রিচার্জ হয়ে যায়। কিন্তু বারবার ভুল টোকেন বা পুরোনো টোকেন প্রদান করলে মিটারটি পরবর্তীতে বাতিল হয়ে যেতে পারে। [৭]

স্মার্ট কার্ড মিটার সম্পাদনা

স্মার্ট কার্ড মিটারে শুধু কারেন্সি ট্রান্সফার সিস্টেম প্রযুক্তি আছে, কীপ্যড মিটারের মতো এই মিটারে ইউনিট ট্রান্সফার সিস্টেম নেই। [২] এই মিটারের সাথে গ্রাহককে একটি স্মার্ট কার্ড প্রদান করা হয়।


ব্যবহারবিধি: প্রদত্ত স্মার্ট কার্ড টি ভেন্ডিং স্টেশনে কিংবা বিদ্যুৎ অফিস থেকে রিচার্জ করে আনতে হয়। এরপরে সেটিকে মিটারে প্রবেশ করাতে হয়। কিন্তু মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করলে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে মিটারে টাকা রিচার্জ হয়ে যায়। কার্ড মিটারে প্রবেশ করানোর প্রয়োজন হয় না। [১]

খরচ সম্পাদনা

মিটারে রিচার্জ করলে সেইখান থেকে ডিমান্ড চার্জ, এনার্জি চার্জ, মিটারের ভাড়া, ভ্যাট ও অন্যান্য চার্জ বিলের থেকে কেটে নেওয়া হয়। ধরা যাক, একজন ব্যাক্তি মে মাসে সিঙ্গেল ফেস এর মিটারে ২ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করল। এরপর ২০২১ সালের ৭ জুন ৬০০ টাকা রিচার্জ করে এবং ভ্যাট ৫% হলে তার হিসাব হবে নিম্নরূপ :

আদায়কৃত চার্জ হিসাব টাকার পরিমাণ (টাকা)
মোট রিচার্জকৃত টাকা ৬০০.০০ ৬০০.০০
ভ্যাট (৫%) ৬০০ * (৫/১০৫) ২৮.৫৭
ডিমান্ড চার্জ ২ কিলোওয়াট * (৩০ টাকা/কিলোওয়াট) ৬০.০০
মিটার চার্জ জুন * (৪০ টাকা/মাস) ৪০.০০
মোট চার্জ (২৮.৫৭ + ৬০.০০ + ৪০.০০) ১২৮.৫৭
রিবেট ১% ১/১০১*(৬০০ - (৪০ + ২৮.৫৭)) ৫.২৬
নিট রিচার্জ ৬০০ - ১২৮.৫৭ + ৫.২৬ ৪৭৬.৬৯

[৬]

অর্থাৎ, ৬০০ টাকা রিচার্জে নিট এনার্জি পাওয়া যাবে ৪৭৬.৬৯ টাকার সমপরিমাণ।

প্রয়োজনীয় কোডসমূহ সম্পাদনা

মিটারগুলো যেহেতু বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি করেছে তাই প্রত্যেকের কোডও ভিন্ন। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে অঞ্চলভেদেও কোড ভিন্ন ভিন্ন। সর্বাধিক ব্যবহৃত কোম্পানিগুলোর কিছু কোড নিম্নে দেওয়া হলো:

ব্যালেন্স জানতে সম্পাদনা

কোম্পানির নাম মিটার টাইপ ফেজ ব্যালেন্স চেক করার উপায়
হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড কিপ্যাড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ ৮০১ ডায়াল করে এন্টার (লাল বোতাম) চাপতে হবে।
থ্রি ফেজ
স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ C.51.0 চ্যানেলে ব্যালেন্স দেখা যাবে।
থ্রি ফেজ
শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড কিপ্যাড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ ০০০ কোডটি ডায়াল করে ব্যালেন্স দেখা যাবে।
থ্রি ফেজ
স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ উপর-নিচ স্ক্রল বোতামের সাহায্যে C.50.1 চ্যানেলে গিয়ে ব্যালেন্স দেখা যাবে।
থ্রি ফেজ
টিএসএস ডিজিটাল মিটার প্ল্যান্ট, টিএসএস। স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ স্ক্রল বোতাম চেপে চেপে ৫ নং লেভেলে ব্যালেন্স দেখা যাবে।
থ্রি ফেজ
ওয়াশন গ্রুপ স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ চ্যানেল/পুশ বাটনটি দুইবার চেপে ০২ নং চ্যানেলে গিয়ে ব্যালেন্স দেখা যাবে।
থ্রি ফেজ চ্যানেল/পুশ বাটনটি দুইবার চেপে ০০৩ নং চ্যানেলে গিয়ে ব্যালেন্স দেখা যাবে।

[২]

অন্যান্য সম্পাদনা

সাত মসজিদ, শেরেবাংলা নগর, মুগদাপাড়া ও শ্যামলী এলাকায় বসানো শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেডের মিটার এবং কাজলা, খিলগাঁও, রাজারবাগ, স্বামীবাগ, তেজগাঁও ও শ্যামলী এলাকায় বসানো হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড এর মিটার।

কোম্পানির নাম মিটার টাইপ ফেজ কোড ফলাফল
হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ ১.৯.০ বর্তমান মাসে ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড থ্রি ফেজ
হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড সিঙ্গেল ফেজ ১.৮.০ মিটার বসানোর পর ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড থ্রি ফেজ
হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড সিঙ্গেল ফেজ C3.7E বর্তমানে যে ট্যারিফ রেটে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হচ্ছে
শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড থ্রি ফেজ C37.d

অন্যান্য এলাকায় বসানো শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড ও হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড এর মিটারের কোড

কোম্পানির নাম মিটার টাইপ ফেজ কোড ফলাফল
হেক্সিং ইলেকট্রিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড /
শেনজেন ইনহেমিটার কোং লিমিটেড
কীপ্যড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ ০০১ বর্তমান মাসে ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
০০২ মিটার বসানোর পর ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
০০৩ বর্তমানে যে ট্যারিফ রেটে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হচ্ছে
থ্রি ফেজ ০০১ বর্তমান মাসে ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
০০২ মিটার বসানোর পর ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
০০৩ বর্তমানে যে ট্যারিফ রেটে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হচ্ছে
স্মার্ট কার্ড টাইপ সিঙ্গেল ফেজ ১.৯.০ বর্তমান মাসে ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
১.৮.০ মিটার বসানোর পর ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
C.70.1 বর্তমানে যে ট্যারিফ রেটে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হচ্ছে
থ্রি ফেজ ১.৯.০ বর্তমান মাসে ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
১.৮.০ মিটার বসানোর পর ব্যবহৃত ইউনিট জানার জন্য
C.70.1 বর্তমানে যে ট্যারিফ রেটে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হচ্ছে

[১]

সুবিধা সম্পাদনা

প্রিপেইড মিটারের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। যেমন :

  1. যে কোন সময়ে খরচ হওয়া টাকা এবং কত টাকা বাকি আছে তা জানা যায়।
  2. বিদ্যুৎ বিল বকেয়া না হওয়ার কারণে লাইন কাটার কোনো সম্ভাবনা থাকে না।
  3. তবে টাকা শেষ হয়ে গেলে বিদ্যুৎ সংযোগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরবর্তীতে টাকা রিচার্জ করলে আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ চলে আসে। ফলে জনবল কম লাগে।
  4. জনবল কম লাগে বলে দূর্নীতির পরিমাণও কমে আসে।
  5. বিদ্যুতের অপচয় কম হয়।
  6. গ্রাহক নিজে বিল সম্পর্কে অনেক সচেতন হওয়ায় বিদ্যুৎ চুরির ঘটনা অনেক কম হয়।
  7. ভুল মিটার রিডিং এর কারণে অতিরিক্ত বিল প্রদানের কোন ঝামেলা নেই।
  8. যেহেতু সবাই একইদিনে বিল প্রদান করে না, তাই প্রিপেইড মিটারের ক্ষেত্রে বিল প্রদানের জন্য অতিরিক্ত ঝামেলা পোহাতে হয় না।
  9. মিটারে টাকা শেষ হওয়ার আগেই মিটার স্বয়ংক্রিয় ভাবে গ্রাহককে সংকেত দেয়, ফলে সকলেই বিদ্যুৎ ব্যবহারে আরও বেশি সচেতন হয়।
  10. গ্রাহকের অসুবিধার কথা চিন্তা করে সাপ্তাহিক ছুটির দিন, অন্যান্য বিশেষ ছুটির দিন ও ফ্রেন্ডলি আওয়ারে (বিকেল ৪ টা থেকে পরের দিন সকাল ১০ টা পর্যন্ত) মিটারে টাকা না থাকলেও মিটার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে না। এই সময় মিটার ক্রেডিট বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে যা রিচার্জের পরে মিটার নিজে নিজেই সমন্বয় করে। [২]
  11. তাছাড়া ইমার্জেন্সি ক্রেডিটের ও ব্যাবস্থা আছে। উপরোক্ত সময় গুলো ছাড়াও যদি কোন সময় বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যায় তবে গ্রাহক কার্ড কিংবা বিশেষ কোড চেপে ইমার্জেন্সি ক্রেডিট চালু করতে পারে। [১][৬]

অসুবিধা সম্পাদনা

প্রিপেইড মিটারের সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। যথা:

  1. বিদ্যুতের ওভারলোডের কারণে অনেক সময় বিদ্যুৎ প্রবাহ আপনা-আপনিই বন্ধ হয়ে যায়। [২] ওভারলোড কমানো না হলে, প্রথমে মিটার এলার্ম দিবে এবং পরে পাঁচটি শব্দ করে ৩০ মিনিটের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। [১]
  2. ওভারলোড নিতে পারে না বলে, বিভিন্ন বড় বড় অফিস বা কলকারখানায় এটি ব্যবহার করা এখনো সম্ভব হয়নি।
  3. বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে। কারণ গ্রাহকের ডিমান্ড চার্জ, এনার্জি চার্জ, মিটারের ভাড়া এবং ভ্যাট ইত্যাদি বিলের সাথে যুক্ত হয়।[৬] আবার মিটারের প্রকারভেদ হিসাবে টাকার পরিমাণে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। যদিও বাংলাদেশ পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেইন বলেছেন যে,

[৮]

  1. বিদ্যুৎ বিল বৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস-পত্র কেনা সাধারণ মানুষের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ছে।[৯]
  2. এ জন্য দেশে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। [৯]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ইবনে শামস, আতিক (২৪ জুন ২০১৯)। "প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার ও এর খুঁটিনাটি – Bir Bangla-বীর বাংলা পোর্টাল"বীর বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  2. কবির, ইকবাল (১ জুন ২০২২)। "বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার"ইকবির (প্রকাশিত হয় ১৯ মে ২০২০)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  3. Ellis, Megan (৩১ জানুয়ারি ২০২২)। "Received extra electricity codes? Cape Town prepaid meter upgrade explained"Memeburn (ইংরেজি ভাষায়)। Newstex LLC। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  4. Jacome, V; I, Ray (২০১৮)। The prepaid electric meter: Rights, relationships and reification in Unguja, Tanzania (ইংরেজি ভাষায়)। eScholarship, University of California। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  5. "ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার ডায়াল কোড সমূহ, সুবিধা অসুবিধা - eMakerBD"eMakerBD। ২৫ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  6. https://customer.nesco.gov.bd/production/documents/user_manual_for_smart_pre_payment_meter.pdf
  7. "প্রিপেইড মিটার রিচার্জ করা শিখুন সহজে বিকাশের মাধ্যমে"Beauty And Lifestyle। ১৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  8. চৌধুরী, সানজানা (২৫ জুন ২০১৯)। "বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার বিড়ম্বনা, যা জানা প্রয়োজন - BBC News বাংলা"বিবিসি বাংলা। ঢাকা: BBC News। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২ 
  9. Bartholomew, Jem (১৫ এপ্রিল ২০২২)। "'I'm frightened': prepaid meter users feel early impact of price hike"The gurdian। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২