প্রাণের চেয়ে প্রিয়

১৯৯৭ সালের চলচ্চিত্র

প্রাণের চেয়ে প্রিয় মহম্মদ হান্‌নান পরিচালিত বাংলা ভাষার বাংলাদেশী প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র। হৃদয়গ্রাহী গল্প চলচ্চিত্রে ফুটে উঠে। ছবিটিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন রিয়াজ ও রাভিনা।[১] ছবিটির সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, তার সুরারোপিত ‘তুমি আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয়’ এবং ‘পড়ে না চোখের পলক’ শিরোনামের গান দুটি জনপ্রিয়তা পায়।[২][৩]

প্রাণের চেয়ে প্রিয়
ভিসিডি কভার
পরিচালকমহম্মদ হান্‌নান
প্রযোজকমাস মিডিয়া লিমিটেড
রচয়িতাআরিফ মাহমুদ
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
চিত্রগ্রাহকসিরাজুল ইসলাম সিরাজ
সম্পাদকআমিনুল ইসলাম মিন্টু
পরিবেশকমাস মিডিয়া লিমিটেড
মুক্তি১৯৯৭
স্থিতিকাল১৫০ মিনিট
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা

কাহিনী সংক্ষেপ সম্পাদনা

একজন ডাকাত যে হৃদয়হীন, পাষান- সীমার । একদিন এক বৃদ্ধা তাকে চড় মেরে জানতে চায় কার জন্য এই পাপ করিস । ডাকাত ভেবে দেখল তার জোর করে বিয়ে করা স্ত্রীর কথা । ছুটে এসে দেখে বাড়ীতে কেউ নেই । এবং সে অস্র ফেলে কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল এক মাজারে, ফেরার পথে মাজারের খাদেম একটি বাচ্চা ছেলেকে কাঁদতে দেখে তুলে দেন তার হাতে । সজিব (রিয়াজ) নামে বড় হয়ে ওঠে ছেলেটি । এদিকে তার স্ত্রী একটি কন্যা সনতানের জন্ম দিয়ে মারা যায় । এবং সে বড় হয় আরেক সন্তার হারা মায়ের কাছে । এক বিয়ের অনুষ্ঠানে এই তরুন তরুনী মান- অভিমানের জবাব দিতে গিয়ে ভালোলাগা থেকে ভালবাসার জন্ম নেয় ।

কুশীলব সম্পাদনা

সঙ্গীত সম্পাদনা

চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালক ও গীতিকার ছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল[৪]

নং গান গায়ক
যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে খালিদ হাসান মিলুকনকচাঁপা
পড়েনা চোখের পলক এন্ড্রু কিশোর
ধনী গরীব দুই প্রজাতি রুনা লায়লা
তোমার মনটা আমকে এন্ড্রু কিশোর ও কনকচাঁপা
আমার কী পরিচয় এন্ড্রু কিশোর

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা