প্রবেশদ্বার:বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র

প্রবেশদ্বার:বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র

ভূমিকা

বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে বিভিন্ন সময়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নানা চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়ে আসছে। এ দেশের সুস্থ ধারার চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে একটি বড় অংশ জুড়ে আছে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্রগুলো। এ চলচ্চিত্রগুলোর অনেকগুলোতে যেমন সরাসরি যুদ্ধের ভয়াবহতা উঠে এসেছে সেই সাথে কিছু চলচ্চিত্রে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধকে উপস্থাপন না করে পরোক্ষভাবে এর ভয়াবহতাকে উপস্থাপন করা হয়েছে। যুদ্ধের স্বীকার হওয়া শরণার্থী বা পালিয়ে বেড়ানো মানুষের জীবনাবেগকেও উপস্থাপন করা হয়েছে।

নির্বাচিত চলচ্চিত্র

   

নির্বাচিত জীবনী

আগুনের পরশমণি ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। এটি তার নিজের লেখা আগুনের পরশমণি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করেন এবং এটিই তার পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এতে অভিনয় করেছেন বিপাশা হায়াত, আসাদুজ্জামান নূর, আবুল হায়াত, ডলি জহুর সহ আরো অনেকে। বাংলাদেশে সরকারী চলচ্চিত্র অনুদানে নির্মিত আগুনের পরশমণি চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ আটটি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা

জহির রায়হান প্রখ্যাত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক, এবং গল্পকার। তিনি বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়াতে। জহির রায়হান দেশ স্বাধীন হবার পর তার নিখোঁজ ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে শুরু করেন এবং ভাইয়ের সন্ধানে মীরপুরে যান এবং সেখান থেকে আর ফিরে আসেননি।

বিস্তারিত

বিষয়শ্রেণী


নির্দিষ্ট কোন বিষয়শ্রেণীর উপবিষয়শ্রেণীগুলো দেখতে "+" চিহ্নে ক্লিক করুন। পূর্বাবস্থায় ফেরৎ যেতে "−" চিহ্নে ক্লিক করুন।

বিষয়শ্রেণী


উইকিবইয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন