প্রবেশদ্বার:ক্রীড়া
ক্রীড়া প্রবেশদ্বার
ক্রীড়া হচ্ছে একটি সংগঠিত, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ, বিনোদনধর্মী এবং দক্ষতাসূচক শারীরিক কার্যকলাপ প্রদর্শনের উত্তম ক্ষেত্র। শারীরিক ও মানসিক দৃঢ়তা, কলা-কৌশল এবং সুস্থ ক্রীড়া প্রদর্শন করে একজন বিজয়ী তার অপূর্ব ক্রীড়াশৈলীর নিদর্শন রাখতে পারেন। এটি পরিচালিত হয় একগুচ্ছ নিয়ম-কানুন বা নিজস্ব চিন্তা-চেতনার মাধ্যম। খেলার প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে শারীরিক সক্ষমতা, দক্ষতা ও মর্যাদা যাতে বিজয়ী এবং বিজিত পক্ষ নির্ধারিত হয়। শারীরিক সক্ষমতা হিসেবে মানুষ, প্রাণীসহ বল, যন্ত্র ইত্যাদি সরঞ্জামাদি জড়িত। এছাড়াও মনঃস্তাত্তিক খেলাধুলা হিসেবে কার্ড গেম এবং বোর্ড গেম রয়েছে। এগুলোর কিছু আবার আন্তর্জাতিক অলিম্পিক ক্রীড়া সংস্থা কর্তৃক স্বীকৃত।
শারীরিক ইভেন্টগুলো যেমন গোল করা কিংবা নির্দিষ্ট রেখা অতিক্রম করলে খেলায় ফলাফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়াও, ডাইভিং, ফিগার স্কেটিংয়ে খুব ভাল করার দক্ষতা যাচাই ও প্রদর্শন করা অন্যতম বিচার্য বিষয়। ব্যতিক্রম হিসেবে বডি বিল্ডিংয়ের মতো ইভেন্টগুলোয় দক্ষতা প্রদশর্নকে গণ্য করা হয় না। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধ
|
|
ক্রিকেট হচ্ছে ব্যাট ও বলের একটি দলীয় খেলা যাতে এগারোজন খেলোয়াড়বিশিষ্ট দুইটি দল অংশ নেয়। এই খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোসহ অন্যান্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে। বর্তমানে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ড আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ৫ দিনের টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ খেলে থাকে। ২০০৫ সাল থেকে জিম্বাবুয়ে স্বেচ্ছায় টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন করে রেখে ২০১১ সালে আবার খেলায় ফিরে আসে। এছাড়া, আরো বেশ কিছু দেশ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসি'র সদস্য। টেস্টখেলুড়ে দেশগুলি ছাড়াও আইসিসি অনুমোদিত আরো দু’টি দেশ অর্থাৎ মোট ১২টি দেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করে থাকে। খেলোয়াড় হিসেবে যিনি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলে থাকেন, তিনি ক্রিকেটার নামে পরিচিত। ক্রিকেট খেলা ঘাসযুক্ত মাঠে (সাধারণত ওভাল বা ডিম্বাকৃতির) খেলা হয়, যার মাঝে ২২ গজের ঘাসবিহীন অংশ থাকে, তাকে পিচ বলে। পিচের দুই প্রান্তে কাঠের তিনটি করে লম্বা লাঠি বা স্ট্যাম্প থাকে। ঐ তিনটি স্ট্যাম্পের উপরে বা মাথায় দুইটি ছোট কাঠের টুকরা বা বেইল থাকে। স্ট্যাম্প ও বেইল সহযোগে এই কাঠের কাঠামোকে উইকেট বলে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) | |
নির্বাচিত চিত্র
|
|
|
|
আপনি জানেন কি...
|
|
| |
নির্বাচিত উক্তি
নির্বাচিত জীবনী
|
||
রোহিত গুরুনাথ শর্মা (জন্ম: ৩০ এপ্রিল ১৯৮৭) একজন ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, যিনি বর্তমানে সমস্ত ফরম্যাটে ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলেন এবং অধিনায়কত্ব করেন। তার প্রজন্মের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ওপেনিং ব্যাটসম্যানদের একজন হিসেবে বিবেচিত। তিনি তার সময়, কমনীয়তা, ছয় মারার ক্ষমতা এবং নেতৃত্বের দক্ষতার জন্য পরিচিত। শর্মার একাধিক ব্যাটিং রেকর্ড রয়েছে যার মধ্যে বিখ্যাতভাবে ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বাধিক ডাবল সেঞ্চুরি (৩) এবং ক্রিকেট বিশ্বকাপে সর্বাধিক সেঞ্চুরি (৭) রয়েছে। তিনি একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তিনি আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে মুম্বাইয়ের হয়ে খেলেন। শর্মা মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের প্রাক্তন অধিনায়ক ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে দলটি ৫টি শিরোপা জিতেছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) | ||
নির্বাচিত দল
|
||
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল (সিংহলি: ශ්රී ලංකා ජාතික ක්රිකට් කණ්ඩායම, তামিল: இலங்கை தேசிய கிரிக்கெட் அணி) হল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্বকারী দল। দলটি প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছে ১৯২৬-২৭ সনে, এবং তার পরে টেষ্ট এর ষ্ট্যাটাস পায় ১৯৮১ সনে, যা ছিল শ্রীলঙ্কার অষ্টম জাতীয় টেষ্ট ক্রিকেট খেলা। দলটি পরিচালিত হয় শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দ্বারা এবং দলটি ১০ নভেম্বর ২০২৩-এ আইসিসি কর্তৃক স্থগিত না হওয়া পর্যন্ত টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক (ODI) এবং টি২০ আন্তর্জাতিক (T20I) মর্যাদা সহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (ICC) পূর্ণ সদস্য ছিল। শ্রীলঙ্কার জাতীয় ক্রিকেট দল উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করা শুরু করে ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে, পরাজয় থেকে উঠে দাড়ায় বিজয়ের দিকে ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। তখন থেকে, দলটি তাদের বল বজায় রেখেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দল পর পর ২০০৭ ও ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ফাইনালে পৌছে গিয়েছিল। কিন্তু দুটি খেলাতেই অবশেষে তারা রানার আপ হয়েছে। সনাথ জয়াসুরিয়া (অবঃ) এবং অরবিন্দ ডি সিলভা (অবঃ) এর ব্যাটিং আর মুত্তিয়া মুরালিধরন (অবঃ) এবং চামিন্দা ভাস (অবঃ) এর বোলিংসহ আরও অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটারগণ, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের গত ১৫ বছরের সফলতার ভিত্তি ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) | ||
ক্রিয়া ইতিহাসে এই মাসে
বিষয়শ্রেণী অনুসন্ধান
|
|
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
| |
আপনি কি করতে পারেন
- ক্রীড়া বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
- বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
- নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
- ক্রীড়া সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
- ক্রীড়া সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে
{{প্রবেশদ্বার দণ্ড|ক্রীড়া}}
যুক্ত করতে পারেন।
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার
অন্যান্য প্রকল্পে
|
|